শান্তিতে নোবেল পেলেন ভেনিজুয়েলার মারিয়া মাচাদো

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২৫, ১৫: ৫৫
মারিয়া কারিনা মাচাদো। ছবি: সুংগৃহীত

এ বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন ভেনিজুয়েলার গণতন্ত্রপন্থি নেত্রী মারিয়া করিনা মাচাদো। দেশটির গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অবদানের জন্য তাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করেছে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি।

শুক্রবার (১০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা) নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে এবারের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

নোবেল কমিটি এ সংক্রান্ত বিবৃতিতে বলেছে, ভেনিজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ে উদ্বুদ্ধ ও দেশটির একনায়কতন্ত্র থেকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে ন্যায়সঙ্গত ও শান্তিপূর্ণ অবদানের কারণে মারিয়া করিনা মাচাদোকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মোট ৩৩৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম নিবন্ধন করেছিল। এর মধ্যে ছিলেন ২৪৪ জন ব্যক্তি, ছিল ৯৪টি প্রতিষ্ঠান।

এর আগে গত বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছে জাপানের পরমাণু অস্ত্রবিরোধী সংগঠন নিহন হিদানকায়ো। নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলেছে, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত একটি বিশ্ব গড়ার প্রচেষ্টা এবং পরমাণু অস্ত্র আর কখনো ব্যবহার করা যে উচিত নয়, সেটি প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যের মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য জাপানের সংগঠনটিকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

১৯০১ সালের পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ১১১ জন ব্যক্তি ও ৩১টি সংস্থা। পুরস্কাররপ্রাপ্তদের মধ্যে ৯২ জন পুরুষ ও ১৯ জন নারী।

রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ১৯০১ সাল থেকে প্রতিবছর নোবেল পুরস্কার দিয়ে আসছে চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য ও শান্তিতে। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডিনামাইটের উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর পাঁচ বছর পর থেকে তার নামে ও রেখে যাওয়া অর্থে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পরে ১৯৬৯ সালে এতে যুক্ত হয় অর্থনীতি।

ad
ad

বিশ্ব রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

স্টারমারের ভারত সফরে বাণিজ্য, প্রতিরক্ষায় অংশীদ্বারিত্ব নিয়ে আলোচনা

১৪ ঘণ্টা আগে

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে কী আছে?

১৪ ঘণ্টা আগে

ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়ায় ৭ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে

শহিদুল আলমসহ আটকরা এখন ইসরায়েল কারাগারে

বুধবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি সেনারা নৌবহরে আক্রমণ চালিয়ে সব অধিকারকর্মী ও নাবিকদের আটক করে। এরপর তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়, যা নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এবং ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এখানে আটক ফিলিস্তিনিরা নৃশংসভাবে নির্যাতনের শিকার হন।

১ দিন আগে