
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তনের জন্য মুখিয়ে আছে। পরিবর্তন ছাড়া অভ্যুত্থান, নির্বাচন, ঐকমত্য কমিশন সবকিছুই ব্যর্থ। পরিবর্তন না হলে, তরুণরা প্রয়োজনে আবারও রাস্তায় নামবে।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমিতে ইউনির্ভাসিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
এনসিপি নেতা বলেন, ফ্যাসিবাদী কাঠামো এখনো রয়ে গেছে। সেজন্য ঐকমত্য প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরও একমত হওয়া যাচ্ছে না। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে জনগণ বাকিটা ঠিক করবে। জনগণ যদি বলে সেগুলাই বাস্তবায়িত হবে। আমরা আশা করি খুব দ্রুতই জুলাই সনদের আইনের ভিত্তির মাধ্যমে আমরা নির্বাচনের দিকে যাব।
তিনি আরও বলেন, আগামী সংসদ এবং যে সংস্কার পরিষদ গঠন হবে, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, নারী, সংখ্যালঘু ও বিভিন্ন পেশাজীবী অংশ নেবেন। এভাবে জুলাই সনদের লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে। তার আগে অবশ্যই আমাদের এখনকার যে দাবি দাওয়া গণভোট, এবং আমরা বলেছি জুলাই সনদের অর্ডার ড. মুহাম্মদ ইউনুসকেই দিতে হবে।
আগামী নির্বাচনে গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার যারা তাদের পার্লামেন্টে থাকা উচিত মন্তব্য করে তিনি বলেন, সেই পার্লামেন্টের সংস্কার পরিষদ হবে নতুন সংবিধান নিয়ে কাজ হবে। সেখানে শিক্ষকদের অবশ্যই অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে আমরা সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করব বলেও জানান তিনি।
জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি আরওবলেন, বিগত ১৬ বছর দলীয় পরিচয়ের ভিত্তিতেই শিক্ষকদের পদোন্নতি দেয়া হতো। ফ্যাসিবাদী কাঠামো বাংলাদেশে এখনো রয়ে গেছে। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।
এনসিপির নেতা বলেন, বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষা খাতে হাত দিতে হবে আগে। সেখানে সংস্কার আগে করতে হবে। আমরা যদি শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারি, তাহলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, সরকারের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের কথা ছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ব্যর্থ হলেও আমরা লড়াই চালিয়ে যাব।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তনের জন্য মুখিয়ে আছে। পরিবর্তন ছাড়া অভ্যুত্থান, নির্বাচন, ঐকমত্য কমিশন সবকিছুই ব্যর্থ। পরিবর্তন না হলে, তরুণরা প্রয়োজনে আবারও রাস্তায় নামবে।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমিতে ইউনির্ভাসিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
এনসিপি নেতা বলেন, ফ্যাসিবাদী কাঠামো এখনো রয়ে গেছে। সেজন্য ঐকমত্য প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরও একমত হওয়া যাচ্ছে না। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে জনগণ বাকিটা ঠিক করবে। জনগণ যদি বলে সেগুলাই বাস্তবায়িত হবে। আমরা আশা করি খুব দ্রুতই জুলাই সনদের আইনের ভিত্তির মাধ্যমে আমরা নির্বাচনের দিকে যাব।
তিনি আরও বলেন, আগামী সংসদ এবং যে সংস্কার পরিষদ গঠন হবে, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, নারী, সংখ্যালঘু ও বিভিন্ন পেশাজীবী অংশ নেবেন। এভাবে জুলাই সনদের লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে। তার আগে অবশ্যই আমাদের এখনকার যে দাবি দাওয়া গণভোট, এবং আমরা বলেছি জুলাই সনদের অর্ডার ড. মুহাম্মদ ইউনুসকেই দিতে হবে।
আগামী নির্বাচনে গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার যারা তাদের পার্লামেন্টে থাকা উচিত মন্তব্য করে তিনি বলেন, সেই পার্লামেন্টের সংস্কার পরিষদ হবে নতুন সংবিধান নিয়ে কাজ হবে। সেখানে শিক্ষকদের অবশ্যই অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে আমরা সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করব বলেও জানান তিনি।
জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি আরওবলেন, বিগত ১৬ বছর দলীয় পরিচয়ের ভিত্তিতেই শিক্ষকদের পদোন্নতি দেয়া হতো। ফ্যাসিবাদী কাঠামো বাংলাদেশে এখনো রয়ে গেছে। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।
এনসিপির নেতা বলেন, বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষা খাতে হাত দিতে হবে আগে। সেখানে সংস্কার আগে করতে হবে। আমরা যদি শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারি, তাহলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, সরকারের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের কথা ছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ব্যর্থ হলেও আমরা লড়াই চালিয়ে যাব।

জামায়াত আমির বলেন, ‘যে তরুণরা দুর্বার আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে পর্বত সমান হস্তিকে দেশ থেকে তাড়িয়েছে, তারাই আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।’
১০ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহে জামায়াত যেভাবে হিন্দু ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে কাজ করছে, সম্প্রতি এরকম বিভিন্ন ঘটনা দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গণমাধ্যমের খবরে এসেছে। যেগুলোতে বলা হচ্ছে, জামায়াতে ইসলামীতে সনাতন ধর্মের অনুসারীদের কেউ কেউ যোগ দিচ্ছেন। কোথাও কোথাও জামায়াতের 'সনাতনী কমিটি' গঠনের খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে