প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা সবসময় চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের পাশে ছিলেন এবং আছেন। তিনি বলেন, “বিগত সময়েও কিছু সিনিয়র নেতা বেঈমানি করলেও তৃণমূল কখনোই দল ছেড়ে যায়নি। গেল ২৫ জুন ঢাকায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতা-কর্মীরা জিএম কাদেরের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন। সেদিনই দলের ভবিষ্যৎ পথনকশা চূড়ান্ত হয়েছে।”
বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নবনিযুক্ত মহাসচিব ব্যারিস্টার পাটোয়ারী।
তিনি বলেন, “জিএম কাদের পাঁচ বছর মন্ত্রিত্বে থেকেও দুর্নীতির অভিযোগে কলুষিত হননি। তিনি ছিলেন সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভাই, কিন্তু কখনোই প্রভাব-প্রতিপত্তি নয়, বরং যোগ্যতাকে ভিত্তি করেই বড় পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।”
বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, “২০১৪ সালে এরশাদের নির্দেশে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে না গিয়ে সংসদের বাইরে থেকেও দেশ ও মানুষের পক্ষে কথা বলেছিল। আজ যদি কেউ বলেন জিএম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হবে, সেটা হাস্যকর। কারণ, তৃণমূল নেতাকর্মীরাই তাঁর প্রধান শক্তি।”
সম্প্রতি কাউন্সিল না করা নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “জিএম কাদের কাউন্সিল থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন— এমন কথা মিথ্যা। কাউন্সিলে তো তৃণমূলই থাকবে। তাহলে ভয় কিসের? তৃণমূল ঐক্যবদ্ধভাবে জিএম কাদেরের পক্ষে আছে।”
তিনি আরও জানান, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা ও উপজেলায় বর্ধিত সভা আয়োজন করবে। “পল্লীবন্ধু উন্নয়ন আর সুশাসনের যে নজির রেখে গেছেন, তা জনগণের কাছে তুলে ধরেই আবারও জাতীয় পার্টিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে,” বলেন তিনি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, শেরীফা কাদের, মনিরুল ইসলাম মিলন, মইনুর রাব্বী চৌধুরী রুম্মনসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতৃবৃন্দ।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা সবসময় চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের পাশে ছিলেন এবং আছেন। তিনি বলেন, “বিগত সময়েও কিছু সিনিয়র নেতা বেঈমানি করলেও তৃণমূল কখনোই দল ছেড়ে যায়নি। গেল ২৫ জুন ঢাকায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতা-কর্মীরা জিএম কাদেরের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন। সেদিনই দলের ভবিষ্যৎ পথনকশা চূড়ান্ত হয়েছে।”
বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নবনিযুক্ত মহাসচিব ব্যারিস্টার পাটোয়ারী।
তিনি বলেন, “জিএম কাদের পাঁচ বছর মন্ত্রিত্বে থেকেও দুর্নীতির অভিযোগে কলুষিত হননি। তিনি ছিলেন সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভাই, কিন্তু কখনোই প্রভাব-প্রতিপত্তি নয়, বরং যোগ্যতাকে ভিত্তি করেই বড় পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।”
বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, “২০১৪ সালে এরশাদের নির্দেশে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে না গিয়ে সংসদের বাইরে থেকেও দেশ ও মানুষের পক্ষে কথা বলেছিল। আজ যদি কেউ বলেন জিএম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হবে, সেটা হাস্যকর। কারণ, তৃণমূল নেতাকর্মীরাই তাঁর প্রধান শক্তি।”
সম্প্রতি কাউন্সিল না করা নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “জিএম কাদের কাউন্সিল থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন— এমন কথা মিথ্যা। কাউন্সিলে তো তৃণমূলই থাকবে। তাহলে ভয় কিসের? তৃণমূল ঐক্যবদ্ধভাবে জিএম কাদেরের পক্ষে আছে।”
তিনি আরও জানান, জাতীয় পার্টি আগামী দিনে দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা ও উপজেলায় বর্ধিত সভা আয়োজন করবে। “পল্লীবন্ধু উন্নয়ন আর সুশাসনের যে নজির রেখে গেছেন, তা জনগণের কাছে তুলে ধরেই আবারও জাতীয় পার্টিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে,” বলেন তিনি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, শেরীফা কাদের, মনিরুল ইসলাম মিলন, মইনুর রাব্বী চৌধুরী রুম্মনসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতৃবৃন্দ।
অতীতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অটুট রাখার পাশাপাশি গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দিতে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে সে বিষয়েও ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাথে বিএনপির আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আমীর খসরু।
১ দিন আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, জনগণের ভোটে আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে গত ১৭ বছরে শহিদ ও আহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন ও সহায়তা দেওয়া হবে। তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতোমধ্যেই শহিদ ও আহত পরিবারের জন্য নিজস্ব ফান্ড থেকে সহায়তার উদ্যোগ নিয়েছেন এবং সরকা
১ দিন আগেবিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের এক সদস্য জানান, বৈঠকে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের কাছে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
১ দিন আগেতিনি বলেন, ব্রিটিশ শোষণ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে পূর্ববঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাস–১৯০৫-এর ভঙ্গভঙ্গ, ১৯১১-এর বঙ্গভঙ্গ রদ এবং পরে লাহোর প্রস্তাব, সব মিলিয়েই ভাগাভাগি ও শোষণের ধারাকে প্রভাবিত করেছে।
২ দিন আগে