প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি দল অংশ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
তবে পিআর পদ্ধতিতে (ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে আসন বন্টন) নির্বাচন চাওয়া ইসলামী আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিসহ অন্যান্য ইসলামপন্থি দলগুলোর প্রতিনিধিরা এ সমাবেশে যোগ দেবেন।
সারাদেশ থেকে দশ লাখ নেতা+কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন দলটির নেতারা। নেতাকর্মী, নির্বাহী কমিটি, শহীদ পরিবারসহ আমন্ত্রিত পেশাজীবীরাও থাকবেন সমাবেশে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিএনপি, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের। তারাও সমাবেশে বক্তব্য দেবেন এমনটা জানিয়েছে জামায়াত।
সমাবেশের বিষয়ে জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছরে এবং বিশেষ করে ফ্যাসিবাদ আমলে দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর জামায়াতে ইসলামীর ওপর অসংখ্য জুলুম-অত্যাচার করা হয়েছে। এখন একটি পরিবেশ তৈরি হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর কথা বলার সুযোগ তৈরি হয়েছে। প্রথমবারের মতো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করার মধ্য দিয়ে আমরা নিজেদের সেইভাবে প্রমাণিত করতে চাই।
তিনি বলেন, বিরাট আকৃতির মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ৩০০ জনের মতো মানুষ বসতে পারেন। এরই মধ্যে বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিকে সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জুন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে তারা উঠেছেন একমঞ্চে। ইসলামী আন্দোলনসহ একমঞ্চে ওঠা অন্য দলগুলো হলো; বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, হেফাজতে ইসলাম, জাতীয় হিন্দু মহাজোট ও বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশন।
এই দলগুলো একমঞ্চ থেকে পিআর পদ্ধতিতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি তুলেছেন। সবার বক্তব্যেই ছিল এক সুর। এ পদ্ধতিতে নাখোশ থাকা বিএনপির প্রতি সর্বদলীয় সংসদ গঠন করতে পিআর পদ্ধতি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে এই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এই পদ্ধতির ব্যাপারে ঐকমত্য না হলে গণভোট আয়োজনের দাবিও জানিয়েছে দলগুলো।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি দল অংশ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
তবে পিআর পদ্ধতিতে (ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে আসন বন্টন) নির্বাচন চাওয়া ইসলামী আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিসহ অন্যান্য ইসলামপন্থি দলগুলোর প্রতিনিধিরা এ সমাবেশে যোগ দেবেন।
সারাদেশ থেকে দশ লাখ নেতা+কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন দলটির নেতারা। নেতাকর্মী, নির্বাহী কমিটি, শহীদ পরিবারসহ আমন্ত্রিত পেশাজীবীরাও থাকবেন সমাবেশে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিএনপি, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের। তারাও সমাবেশে বক্তব্য দেবেন এমনটা জানিয়েছে জামায়াত।
সমাবেশের বিষয়ে জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছরে এবং বিশেষ করে ফ্যাসিবাদ আমলে দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর জামায়াতে ইসলামীর ওপর অসংখ্য জুলুম-অত্যাচার করা হয়েছে। এখন একটি পরিবেশ তৈরি হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর কথা বলার সুযোগ তৈরি হয়েছে। প্রথমবারের মতো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করার মধ্য দিয়ে আমরা নিজেদের সেইভাবে প্রমাণিত করতে চাই।
তিনি বলেন, বিরাট আকৃতির মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ৩০০ জনের মতো মানুষ বসতে পারেন। এরই মধ্যে বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিকে সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জুন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে তারা উঠেছেন একমঞ্চে। ইসলামী আন্দোলনসহ একমঞ্চে ওঠা অন্য দলগুলো হলো; বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, হেফাজতে ইসলাম, জাতীয় হিন্দু মহাজোট ও বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশন।
এই দলগুলো একমঞ্চ থেকে পিআর পদ্ধতিতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি তুলেছেন। সবার বক্তব্যেই ছিল এক সুর। এ পদ্ধতিতে নাখোশ থাকা বিএনপির প্রতি সর্বদলীয় সংসদ গঠন করতে পিআর পদ্ধতি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে এই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এই পদ্ধতির ব্যাপারে ঐকমত্য না হলে গণভোট আয়োজনের দাবিও জানিয়েছে দলগুলো।
ব্রিফিংয়ে অধ্যাপক জসীম উদ্দিন বলেন, সপ্তম দিনে ডাকসুর বিভিন্ন পদে জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে ৪৪২ জন। এখন পর্যন্ত সাত দিনে ডাকসুতে মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৫৬৫ জন এবং ১৮টি হল সংসদের জন্য মোট মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে এক হাজার ২২৬ জন।
১৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেডাকসুকে ভিপি পদে প্রার্থী সাদিক কায়েম শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি। অন্যদিকে জিএস পদে প্রার্থী এস এম ফরহাদ শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বর্তমান সভাপতি।
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিবিরের সাবেক সভাপতি সাদেক কায়েমকে ভিপি ও বর্তমান সভাপতি এস এম ফরহাদকে জিএস করে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেছে সংগঠনটি।
১৮ ঘণ্টা আগে