
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

নিবন্ধন নিয়ে হতাশ না হতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির। শিগগিরই দলটি নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে যাচ্ছে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান অ্যাডভোকেট শিশির মনির। এ সময় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তির বিষয়টিও চলতি মাসেই ফয়সাল হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ায় অন্য দলের শীর্ষ নেতারা মুক্ত হলেও এক যুগের বেশি সময় ধরে কারাগারে এ টি এম আজহার। সেটিও নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে দলটির ভেতরে-বাইরে। তবে মুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষ। এখন শুধু শুনানির অপেক্ষা।
আগামী রবিবার থেকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিচারকাজ শুরু হবে। কিন্তু ২৩ থেকে ৩০ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি দেশের বাইরে থাকবেন। এরপর এই দুই মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে বলে জানিয়েছেন শিশির মনির।
অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আগেই ভোটের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলো। পিছিয়ে থাকেনি জামায়াতও। এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ আসনে প্রার্থীও চূড়ান্ত করেছে দলটি। অথচ নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি এখনও নিষ্পত্তি হয়নি সর্বোচ্চ আদালতে।
এরই মধ্যে গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের ৮ মাস কেটে গেছে। এর মধ্যে রাজনীতির মাঠেও বেশ সরব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। অথচ, এখন পর্যন্ত নিবন্ধন না পাওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে জামায়াত নেতাকর্মীদের মধ্যে। বিষয়টিকে স্বাভাবিক বলছেন দলের আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, যৌক্তিক কারণে বিলম্ব হলেও হতাশ হওয়ার কারণ নেই। শিগগিরই নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পাওয়ার মামলার চূড়ান্ত রায় হবে।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ায় অন্যদলের শীর্ষ নেতারা মুক্ত হলেও একযুগের বেশি সময় ধরে কারাগারে এটিএম আজহার। সেটিও নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে দলটির ভেতরে-বাইরে। তবে, মুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষ। এখন শুধু শুনানির অপেক্ষা।
তিনি আরও বলেন, আগামী রোববার (২০ এপ্রিল) থেকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিচার কাজ শুরু হবে। কিন্তু, ২৩ থেকে ৩০ তারিখ প্রধান বিচারপতি দেশের বাইরে থাকবেন। এরপর এই দুই মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে।

নিবন্ধন নিয়ে হতাশ না হতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির। শিগগিরই দলটি নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে যাচ্ছে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান অ্যাডভোকেট শিশির মনির। এ সময় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তির বিষয়টিও চলতি মাসেই ফয়সাল হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ায় অন্য দলের শীর্ষ নেতারা মুক্ত হলেও এক যুগের বেশি সময় ধরে কারাগারে এ টি এম আজহার। সেটিও নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে দলটির ভেতরে-বাইরে। তবে মুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষ। এখন শুধু শুনানির অপেক্ষা।
আগামী রবিবার থেকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিচারকাজ শুরু হবে। কিন্তু ২৩ থেকে ৩০ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি দেশের বাইরে থাকবেন। এরপর এই দুই মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে বলে জানিয়েছেন শিশির মনির।
অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আগেই ভোটের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে রাজনৈতিক দলগুলো। পিছিয়ে থাকেনি জামায়াতও। এরই মধ্যে প্রায় ৩০০ আসনে প্রার্থীও চূড়ান্ত করেছে দলটি। অথচ নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি এখনও নিষ্পত্তি হয়নি সর্বোচ্চ আদালতে।
এরই মধ্যে গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের ৮ মাস কেটে গেছে। এর মধ্যে রাজনীতির মাঠেও বেশ সরব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। অথচ, এখন পর্যন্ত নিবন্ধন না পাওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে জামায়াত নেতাকর্মীদের মধ্যে। বিষয়টিকে স্বাভাবিক বলছেন দলের আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, যৌক্তিক কারণে বিলম্ব হলেও হতাশ হওয়ার কারণ নেই। শিগগিরই নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পাওয়ার মামলার চূড়ান্ত রায় হবে।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ায় অন্যদলের শীর্ষ নেতারা মুক্ত হলেও একযুগের বেশি সময় ধরে কারাগারে এটিএম আজহার। সেটিও নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে দলটির ভেতরে-বাইরে। তবে, মুক্তির আইনি প্রক্রিয়া শেষ। এখন শুধু শুনানির অপেক্ষা।
তিনি আরও বলেন, আগামী রোববার (২০ এপ্রিল) থেকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিচার কাজ শুরু হবে। কিন্তু, ২৩ থেকে ৩০ তারিখ প্রধান বিচারপতি দেশের বাইরে থাকবেন। এরপর এই দুই মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হবে।

মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্র স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ।, সতের বছর পর যখন গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করেছে দেশ তখন একটি দল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে