বিজ্ঞপ্তি
সারা দেশে ধর্ষণ, নারীর ওপর সহিংসতা ও 'মব' তৈরি করে নারীদের হয়রানির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, এসব ঘটনার অনেকগুলোতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যকারিতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে এসব ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
সোমবার (১০ মার্চ,) গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যৌথ বিবৃতিতে সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান রুবেল বলেন, সারা দেশে নারীর ওপর সহিংসতা, হয়রানি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। 'মব' তৈরি করে নারীদের ওপর আক্রমণ চালানো হচ্ছে। এ ছাড়াও চাঁদাবাজি, দখলদারি, ডাকাতি ইত্যাদি উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে।
তারা বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই এসব বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকা পালন করতে দেখা যাচ্ছে। আমরা মনে করি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই অবনতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যকারিতাকে দারুণভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে। চলমান ঘটনায় তারা কোনোভাবেই নিজেদের দায় অস্বীকার করতে পারেন না।
অবিলম্বে এ ধরনের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা ও এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে না আনলে তা এক অশনি সংকেত হিসাবে জনগণের কাছে বিবেচিত হবে— বিবৃতিতে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন গণসংহতি আন্দোলনের শীর্ষ দুই নেতা।
এসব ঘটনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের প্রতিবাদকে স্বাগত জানিয়েছেন জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান রুবেল। তারা বলেন, আমরা দেখছি, এসব ঘটনার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন শক্তি এরই মধ্যে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন। এই প্রতিরোধকে আমরা স্বাগত জানাই। জনগণের প্রতিরোধী শক্তিই আগামী দিনে বাংলাদেশকে সঠিক দিশা দেখাতে পারে।
সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা বলেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই নিপীড়ক শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে আহ্বান জানাই। নারীরা বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের নিয়ামক শক্তি। আগামী বাংলাদেশেও তারা নিয়ামক শক্তি হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন এবং তাদের সম্মান ও মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখবেন— এমন পরিবেশ তৈরি অভ্যুত্থানের পক্ষের সব শক্তির দায়িত্ব।
সারা দেশে ধর্ষণ, নারীর ওপর সহিংসতা ও 'মব' তৈরি করে নারীদের হয়রানির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির নেতারা বলছেন, এসব ঘটনার অনেকগুলোতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যকারিতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে এসব ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
সোমবার (১০ মার্চ,) গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যৌথ বিবৃতিতে সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান রুবেল বলেন, সারা দেশে নারীর ওপর সহিংসতা, হয়রানি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। 'মব' তৈরি করে নারীদের ওপর আক্রমণ চালানো হচ্ছে। এ ছাড়াও চাঁদাবাজি, দখলদারি, ডাকাতি ইত্যাদি উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে।
তারা বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই এসব বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকা পালন করতে দেখা যাচ্ছে। আমরা মনে করি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই অবনতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যকারিতাকে দারুণভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে। চলমান ঘটনায় তারা কোনোভাবেই নিজেদের দায় অস্বীকার করতে পারেন না।
অবিলম্বে এ ধরনের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা ও এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে না আনলে তা এক অশনি সংকেত হিসাবে জনগণের কাছে বিবেচিত হবে— বিবৃতিতে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন গণসংহতি আন্দোলনের শীর্ষ দুই নেতা।
এসব ঘটনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের প্রতিবাদকে স্বাগত জানিয়েছেন জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান রুবেল। তারা বলেন, আমরা দেখছি, এসব ঘটনার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন শক্তি এরই মধ্যে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন। এই প্রতিরোধকে আমরা স্বাগত জানাই। জনগণের প্রতিরোধী শক্তিই আগামী দিনে বাংলাদেশকে সঠিক দিশা দেখাতে পারে।
সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা বলেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই নিপীড়ক শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে আহ্বান জানাই। নারীরা বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের নিয়ামক শক্তি। আগামী বাংলাদেশেও তারা নিয়ামক শক্তি হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন এবং তাদের সম্মান ও মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখবেন— এমন পরিবেশ তৈরি অভ্যুত্থানের পক্ষের সব শক্তির দায়িত্ব।
এর বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিতমুখ উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল। ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদ সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা লড়বেন আরেকটি প্যানেল নিয়ে। রয়েছে আরও কিছু স্বতন্ত্র প্যানেল, যেগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
১৯ ঘণ্টা আগেব্রিফিংয়ে অধ্যাপক জসীম উদ্দিন বলেন, সপ্তম দিনে ডাকসুর বিভিন্ন পদে জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে ৪৪২ জন। এখন পর্যন্ত সাত দিনে ডাকসুতে মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৫৬৫ জন এবং ১৮টি হল সংসদের জন্য মোট মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে এক হাজার ২২৬ জন।
১৯ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
২০ ঘণ্টা আগেডাকসুকে ভিপি পদে প্রার্থী সাদিক কায়েম শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি। অন্যদিকে জিএস পদে প্রার্থী এস এম ফরহাদ শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বর্তমান সভাপতি।
১ দিন আগে