
খুলনা ব্যুরো

স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাসনামলে মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছরে আপনারা বিভিন্ন দলের শাসন দেখেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ কি পেয়েছেন? দুর্নীতি আর দুঃশাসন, গুম, খুন, বিরোধী দল ও মতের ওপর নির্যাতন, নিষ্পেষণ দিয়ে ভরপুর ছিল সে শাসন। বারবার শাসক পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। তাই দেশের জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলনার ফুলতলা উপজেলার দামোদর ইউনিয়নের ৭ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিশিষ্টজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের মানুষ ঘুষ-দুর্নীতি-দুঃশাসনের অবসান ও শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন চায় উল্লেখ করে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশের জনগণ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও স্থিতিশীলতা চান। জামায়াতে ইসলামীও ঠিক তেমনি একটি কল্যাণমুখী ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়তে চায়, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন বন্ধ হয়ে সব ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান পরিবর্তিত বাংলাদেশে কল্যাণমুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার রূপরেখা ঘোষণা করেছেন বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল। বলেন, ঘোষিত রূপরেখা হলো— সব ক্ষেত্রে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা হবে, মানুষের মাঝে ইনসাফ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে, নতুন নতুন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার যুবকদের হয় কর্মসংস্থান না হয় বেকার ভাতা দেওয়া হবে, কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
রূপরেখা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, বাস্তবমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়নে টেকসই ও উন্নত জাতি গঠন করা হবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকলের সহাবস্থান নিশ্চিত করা হবে, ছাত্র রাজনীতি হবে কল্যাণমুখী, দলের লেজুড়বৃত্তি নয়। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ন্যায্যতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা হবে। সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে, যেন তারা রাষ্ট্রের মালিক না ভেবে নিজেদের রাষ্ট্রের সেবক ভাবে। শাসক নয়, জনগণই হবে রাষ্ট্রের মালিক।
এ সময় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে কাজ করে রাষ্ট্রের মালিক হওয়ার আহ্বান জানান মিয়া গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত নেতা আব্দুল জলিল জমাদ্দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সী মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী ও জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাস্টার শেখ সিরাজুল ইসলাম।
মো. সাইফুদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ফুলতলা উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আব্দুল আলীম মোল্যা, নায়েবে আমির অধ্যাপক মাওলানা শেখ ওবায়দুল্লাহ, পেশাজীবী বিভাগের সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম জমাদ্দার, দামোদর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির শাব্বির আহমদ, সেক্রেটারি মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাসনামলে মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছরে আপনারা বিভিন্ন দলের শাসন দেখেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ কি পেয়েছেন? দুর্নীতি আর দুঃশাসন, গুম, খুন, বিরোধী দল ও মতের ওপর নির্যাতন, নিষ্পেষণ দিয়ে ভরপুর ছিল সে শাসন। বারবার শাসক পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। তাই দেশের জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলনার ফুলতলা উপজেলার দামোদর ইউনিয়নের ৭ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিশিষ্টজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের মানুষ ঘুষ-দুর্নীতি-দুঃশাসনের অবসান ও শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন চায় উল্লেখ করে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশের জনগণ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও স্থিতিশীলতা চান। জামায়াতে ইসলামীও ঠিক তেমনি একটি কল্যাণমুখী ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়তে চায়, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন বন্ধ হয়ে সব ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান পরিবর্তিত বাংলাদেশে কল্যাণমুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার রূপরেখা ঘোষণা করেছেন বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল। বলেন, ঘোষিত রূপরেখা হলো— সব ক্ষেত্রে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা হবে, মানুষের মাঝে ইনসাফ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে, নতুন নতুন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার যুবকদের হয় কর্মসংস্থান না হয় বেকার ভাতা দেওয়া হবে, কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
রূপরেখা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, বাস্তবমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়নে টেকসই ও উন্নত জাতি গঠন করা হবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকলের সহাবস্থান নিশ্চিত করা হবে, ছাত্র রাজনীতি হবে কল্যাণমুখী, দলের লেজুড়বৃত্তি নয়। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে ন্যায্যতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা হবে। সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে, যেন তারা রাষ্ট্রের মালিক না ভেবে নিজেদের রাষ্ট্রের সেবক ভাবে। শাসক নয়, জনগণই হবে রাষ্ট্রের মালিক।
এ সময় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে কাজ করে রাষ্ট্রের মালিক হওয়ার আহ্বান জানান মিয়া গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত নেতা আব্দুল জলিল জমাদ্দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সী মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী ও জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাস্টার শেখ সিরাজুল ইসলাম।
মো. সাইফুদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ফুলতলা উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আব্দুল আলীম মোল্যা, নায়েবে আমির অধ্যাপক মাওলানা শেখ ওবায়দুল্লাহ, পেশাজীবী বিভাগের সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম জমাদ্দার, দামোদর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির শাব্বির আহমদ, সেক্রেটারি মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারপ্রাপ্ত নেতারা হলেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির অন্তর্গত নিউমার্কেট থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন পাটোয়ারী, টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এনামুল করিম অটল, বাসাইল উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি জুয়েল ভূইয়া, বাসাইল পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি
১৭ ঘণ্টা আগে
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান ও মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাইফুল ইসলাম ও সিকদার হারুন মাহমুদ, সংগঠক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, যুবরান আলী জুয়েল, স্বাধীন মিয়া ও আরিফুল ইসলাম আরিফ।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জামায়াত দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। কিছু গোষ্ঠী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হুমকি-ধমকি দিয়ে আবার কর্তৃত্ববাদী শাসন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। জনগণ আগামী নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে এসব অপচেষ্টা প্রতিহত করবে।
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এখন পর্যন্ত কোনো রাজনৈতিক দলই আগামীর বাংলাদেশ পরিচালনার পরিকল্পনা দেয়নি, একমাত্র বিএনপিই তা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে জেতাতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
১৯ ঘণ্টা আগে