রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫-এর মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম আচমকা বন্ধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে ‘ষড়যন্ত্র’ও দেখতে পেয়েছেন কেউ কেউ।
শেষ পর্যন্ত জানা গেল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে যে আন্দোলন করছেন, এর জের ধরেই বন্ধ করতে হয়েছে মনোনয়ন বিতরণ কার্যক্রম। সেটি স্বীকার করেছেন এই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক বিজ্ঞপ্তিতে মনোনয়ন ফরম বিতরণ কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫-এর আগামী ২০ আগস্টের মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশনা নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।’
মনোনয়নপত্র বিতরণের আগের দিন মাঝরাতে হঠাৎ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করায় অনেকেই ‘ষড়যন্ত্র’ বলে উল্লেখ করছেন। এদিকে রাবি ক্যাম্পাসে গত চার দিন ধরে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এরই অংশ হিসেবে মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সাবেক সমন্বয়ক ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘পোষ্য কোটাকে রাকসুর বিপরীতে দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র ভালো ফল আনবে না।’
সাবেক আরেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার লিখেছেন, ‘অল অ্যাবাউট পোষ্য কোটা! আবারও বলতেছি, জান দেবো কিন্তু জুলাই দেবো না। জুলাইয়ের কারণে রাবি প্রশাসনের দুঃখ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছি। ইনসাফের পক্ষে লড়াই চলবে। কোটা ফিরে আসবে না এবং রাকসুও আমরা আদায় করেই নেব।’
এসব গুঞ্জন যে অমূলক নয়, সেটি শেষ পর্যন্ত পরিষ্কার হয়েছে রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেনের বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে গতকাল (মঙ্গলবার) কর্মবিরতি ছিল। ফলে প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক অনেক কাজ বন্ধ ছিল। কিছু কাজ অসমাপ্ত থাকায় মনোনয়নপত্র বিতরণ সাময়িক বন্ধ করতে হয়েছে। নির্বাচন কমিশন শিগগিরই এটি নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান করবে।’
চার দিন আগে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল করে ‘প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা’ নিশ্চিতের দাবিতে বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করেন তারা।
এই কর্মসূচির ফলে পরীক্ষা ও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া প্রশাসনিক বাকি সব কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হয়। অন্যদিকে দাবি মেনে না নিলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫-এর মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম আচমকা বন্ধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে ‘ষড়যন্ত্র’ও দেখতে পেয়েছেন কেউ কেউ।
শেষ পর্যন্ত জানা গেল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে যে আন্দোলন করছেন, এর জের ধরেই বন্ধ করতে হয়েছে মনোনয়ন বিতরণ কার্যক্রম। সেটি স্বীকার করেছেন এই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক বিজ্ঞপ্তিতে মনোনয়ন ফরম বিতরণ কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫-এর আগামী ২০ আগস্টের মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশনা নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।’
মনোনয়নপত্র বিতরণের আগের দিন মাঝরাতে হঠাৎ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করায় অনেকেই ‘ষড়যন্ত্র’ বলে উল্লেখ করছেন। এদিকে রাবি ক্যাম্পাসে গত চার দিন ধরে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এরই অংশ হিসেবে মনোনয়নপত্র বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সাবেক সমন্বয়ক ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘পোষ্য কোটাকে রাকসুর বিপরীতে দাঁড় করানোর ষড়যন্ত্র ভালো ফল আনবে না।’
সাবেক আরেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার লিখেছেন, ‘অল অ্যাবাউট পোষ্য কোটা! আবারও বলতেছি, জান দেবো কিন্তু জুলাই দেবো না। জুলাইয়ের কারণে রাবি প্রশাসনের দুঃখ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছি। ইনসাফের পক্ষে লড়াই চলবে। কোটা ফিরে আসবে না এবং রাকসুও আমরা আদায় করেই নেব।’
এসব গুঞ্জন যে অমূলক নয়, সেটি শেষ পর্যন্ত পরিষ্কার হয়েছে রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেনের বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে গতকাল (মঙ্গলবার) কর্মবিরতি ছিল। ফলে প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক অনেক কাজ বন্ধ ছিল। কিছু কাজ অসমাপ্ত থাকায় মনোনয়নপত্র বিতরণ সাময়িক বন্ধ করতে হয়েছে। নির্বাচন কমিশন শিগগিরই এটি নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান করবে।’
চার দিন আগে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল করে ‘প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা’ নিশ্চিতের দাবিতে বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তারা। এর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করেন তারা।
এই কর্মসূচির ফলে পরীক্ষা ও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া প্রশাসনিক বাকি সব কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হয়। অন্যদিকে দাবি মেনে না নিলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষক-কর্মকর্তারা।
মঈন খান বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো সবাই সংস্কার নিয়ে একমত হয়ে যাবে এটা ভাবা ভুল। সবাইকে একমতে এনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ধারণায় বিশ্বাস করি না। প্রথাগত পদ্ধতি থেকে আমাদের বের হতে হবে। প্রথাগত ধারণা ও বদ্ধ চিন্তা ভাবনা নিয়ে রাজনীতি করলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি আবারও ঘটতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেআমীর খসরু বলেন, অনেকে অনেক কিছু চাইবে, সব জায়গায় ঐকমত্য হবে না। তবে যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে তাদের অবশ্যই জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণের প্রতি আস্থা না থাকলে পরাজিত শক্তির উত্থানের সুযোগ থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের অন্যতম দায়িত্ব হলো দেশের প্রতিটি ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্যে, আজকের ও আগামী দিনের তরুণ প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি ছুটে যাচ্ছে তৃণমূল থেকে শুরু
১১ ঘণ্টা আগে