
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠনকে সরকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টা ৪৪ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে উপদেষ্টা এক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান। নিষিদ্ধ হতে যাওয়া সংগঠন দুটি হলো— যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই প্রসেস করে সব ফরমালিটি শেষ করে এখন চুড়ান্ত পর্যায়ে আছে।’
এর আগে আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস অনুযায়ী সে তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে এর দুটি সহযোগী সংগঠন।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কোনো তথ্য না জানালেও এ বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো জুলাই আন্দোলনের অন্যতম এই নেতা।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ ও রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্নকরণ নিশ্চিত করাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অঙ্গীকার।’
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই জুলাই আন্দোলনের সংশ্লিষ্টরা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে আসছে। সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর দাবিও রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার দায়ে কোনো দল বা সংগঠনকে বিচারের মুখোমুখি করার বিধান রাখা হয়নি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি শুরু থেকে জানিয়ে আসছে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি)। বৃহস্পতিবারই দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ স্ট্যাটাস দিয়ে অভিযোগ করেছেন, বিচার কালক্ষেণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।
হাসনাত আরও অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে ভারতও তৎপর। ভারতীয় হাইকমিশন ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশের সরকারি, বেসরকারি ও সামরিক পর্যায়ে কেবল এ মাসেই ২৩টি বৈঠক করেছে। হাসনাতের দেওয়া এ তথ্য অবশ্য রাজনীতি ডটকম স্বতন্ত্রভাবে যাচাই করতে পারেনি।

জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের দুই সহযোগী সংগঠনকে সরকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টা ৪৪ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে উপদেষ্টা এক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান। নিষিদ্ধ হতে যাওয়া সংগঠন দুটি হলো— যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই প্রসেস করে সব ফরমালিটি শেষ করে এখন চুড়ান্ত পর্যায়ে আছে।’
এর আগে আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। উপদেষ্টার ফেসবুক স্ট্যাটাস অনুযায়ী সে তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে এর দুটি সহযোগী সংগঠন।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কোনো তথ্য না জানালেও এ বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন আওয়ামী লীগের পতন ঘটানো জুলাই আন্দোলনের অন্যতম এই নেতা।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ ও রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্নকরণ নিশ্চিত করাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অঙ্গীকার।’
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই জুলাই আন্দোলনের সংশ্লিষ্টরা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে আসছে। সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর দাবিও রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার দায়ে কোনো দল বা সংগঠনকে বিচারের মুখোমুখি করার বিধান রাখা হয়নি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি শুরু থেকে জানিয়ে আসছে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি)। বৃহস্পতিবারই দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ স্ট্যাটাস দিয়ে অভিযোগ করেছেন, বিচার কালক্ষেণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।
হাসনাত আরও অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে ভারতও তৎপর। ভারতীয় হাইকমিশন ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশের সরকারি, বেসরকারি ও সামরিক পর্যায়ে কেবল এ মাসেই ২৩টি বৈঠক করেছে। হাসনাতের দেওয়া এ তথ্য অবশ্য রাজনীতি ডটকম স্বতন্ত্রভাবে যাচাই করতে পারেনি।

এর আগে আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলো কোথায়? একটু মাঝেমধ্যে দু-একটা খুনখারাবি হয়। এই যে হাদির একটা ঘটনা হয়েছে, আমরা এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি।
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসের কর্মসূচি প্রসঙ্গে নাহিদ বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থাকে বিরোধি দল দমনে ব্যবহার করা হয়েছে। তারা গুম-খুন করেছে দক্ষতার সাথে। কিন্তু এখন খুনীকে ধরতে পারে না। ডিপস্টেট নিয়ে কথা বলতে হবে। ৭১ সাল থেকে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিলো, এখনও চলছে। কাল উৎসব নয়, প্রতিরোধ যাত্রা করবো।’
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না; তাদের যেহেতু আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন বাংলেদেশেও ভারতের সেপারেটিস্টদের (বিচ্ছিন্নতাবাদী) আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্স আলাদা করে দেব।’
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এই মুহূর্তে দেশের প্রধান প্রয়োজন নির্বিঘ্ন, অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে জনকল্যাণমুখী ও জবাবদিহিমূলক সরকার গঠনের পরিবেশ নিশ্চিত করা। একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে মহান বিজয় দিবসে আমাদের অঙ্গীকার হোক-আমরা সব ধরনের বিভাজন ও হিংসা ভু
৭ ঘণ্টা আগে