
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, শিগগিরই দেশে ফিরে রাজনীতির হাল ধরবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার সকালে রাজধানীর কেআইবি মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত যুবদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এ কথা জানান।
মির্জা আব্বাস আশা প্রকাশ করে বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান খুব শিগগিরই দেশে ফিরে এসে মানুষের হাল ধরবেন, ঠিক তেমনি দেশের রাজনীতির হালও ধরবেন। নতুন চিন্তা ও আধুনিক ভাবনার মাধ্যমে তারেক রহমান দেশের মানুষকে আরও এগিয়ে নেবেন।
তিনি বলেন, দেশের জন্য এই মুহূর্তে খালেদা জিয়াকে অত্যন্ত প্রয়োজন। তিনি একজন শিক্ষিত অভিভাবক এটা সবদলই স্বীকার করে। তুলনাহীন নেত্রী হিসেবে নিজেকে বহু আগেই প্রমাণ করেছেন তিনি। খালেদা জিয়া দেখিয়েছেন ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে তিনি সবার অভিভাবক। অতীতে কাউকে নিয়ে এত দোয়ার আয়োজন কখনো দেখিনি। সর্বত্র মানুষ তার সুস্থতার জন্য দোয়া করছেন।
এ সময় সংস্কারের নামে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীদের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, যারা সংস্কারের কথা বলে, তারা আসলে সংস্কার কী তা বোঝে না। তাদের কাছে সংস্কারের মানে শুধু ক্ষমতায় যাওয়া।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, শিগগিরই দেশে ফিরে রাজনীতির হাল ধরবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার সকালে রাজধানীর কেআইবি মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত যুবদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এ কথা জানান।
মির্জা আব্বাস আশা প্রকাশ করে বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান খুব শিগগিরই দেশে ফিরে এসে মানুষের হাল ধরবেন, ঠিক তেমনি দেশের রাজনীতির হালও ধরবেন। নতুন চিন্তা ও আধুনিক ভাবনার মাধ্যমে তারেক রহমান দেশের মানুষকে আরও এগিয়ে নেবেন।
তিনি বলেন, দেশের জন্য এই মুহূর্তে খালেদা জিয়াকে অত্যন্ত প্রয়োজন। তিনি একজন শিক্ষিত অভিভাবক এটা সবদলই স্বীকার করে। তুলনাহীন নেত্রী হিসেবে নিজেকে বহু আগেই প্রমাণ করেছেন তিনি। খালেদা জিয়া দেখিয়েছেন ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে তিনি সবার অভিভাবক। অতীতে কাউকে নিয়ে এত দোয়ার আয়োজন কখনো দেখিনি। সর্বত্র মানুষ তার সুস্থতার জন্য দোয়া করছেন।
এ সময় সংস্কারের নামে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারীদের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, যারা সংস্কারের কথা বলে, তারা আসলে সংস্কার কী তা বোঝে না। তাদের কাছে সংস্কারের মানে শুধু ক্ষমতায় যাওয়া।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী।

তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জামায়াত দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। কিছু গোষ্ঠী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হুমকি-ধমকি দিয়ে আবার কর্তৃত্ববাদী শাসন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। জনগণ আগামী নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে এসব অপচেষ্টা প্রতিহত করবে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এখন পর্যন্ত কোনো রাজনৈতিক দলই আগামীর বাংলাদেশ পরিচালনার পরিকল্পনা দেয়নি, একমাত্র বিএনপিই তা দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে জেতাতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
৮ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “ফলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, মানুষের এই ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে আমরা অন্য কোনো দলের সঙ্গে যদি যাই, আমরা ‘কম্প্রোমাইজড’ হিসেবে বিবেচিত হব। আমরা সেই সমঝোতার রাজনীতি করতে চাই না। আমরা চাই যে আমাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য ও আদর্শ নিয়ে আমরা এককভাবে দাঁড়াব। নির্বাচনে ফলাফল যাই আসুক, আমরা জনগণের ক
১১ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দলের মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে নাহিদ বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণ খেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে কি না, এর ওপর নির্ভর করবে কমিশন কতটা সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় কাজ করছে।’
১১ ঘণ্টা আগে