বগুড়া প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, ‘খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ গণহত্যা চালিয়েছে। আমরা তাদের সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবিতে দাঁড়িয়েছি। আওয়ামী লীগ শুধু পিলখানা হত্যাকাণ্ড নয়; হেফাজতের জমায়েতে হত্যাকাণ্ড নয়, ২৪-এর জুলাইয়ে হাজারের অধিক ভাই-বোনকে খুন করেনি বরং আওয়ামী লীগ নির্বিচারে নামে-বেনামে অসংখ্য মানুষকে গুম-খুন করেছে।’
বুধবার বিকেলে বগুড়া শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তন চত্বরে জেলা এনসিপি আয়োজিত গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, খুনি হাসিনা ও তার সন্ত্রাসী প্ল্যাটফরম আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম করতে পারে না। আওয়ামী লীগ শুধু রক্তের ওপর দাঁড়িয়েছিল ব্যাপারটি এমন নয়, গোটা দেশে জেলার নাম ধরে ব্যক্তির নাম ধরে দলের নাম ধরে বৈষম্য করেছে।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী দালালদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। খুনিদের বিচার হওয়ার পূর্বে কিভাবে আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া হয়।
খুনি সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ দেশে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না। ছাত্র-জনতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক যুথী অরণ্য প্রীতির সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্য সচিব তাহসিন রিয়াজ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাকিব মাহদী, কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম পলক, আবদুল্লাহ আল মুহিন, নাজমুল হক, জেলা সংগঠক আহমেদ সাব্বির, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বগুড়া জেলা সদস্যসচিব সাকিব খান, ওয়ারিয়র্স জুলাইয়ের আহ্বায়ক মো. মুশফিক, ‘শহীদ’ সেলিম মাস্টারের ভাই উজ্জ্বল হোসেন ও জুনায়েদ আহমেদ রাতুলের ভগ্নিপতি আমীর হামজা প্রমুখ। সমাবেশ শেষে সারজিস আলমের নেতৃত্বে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, ‘খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ গণহত্যা চালিয়েছে। আমরা তাদের সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবিতে দাঁড়িয়েছি। আওয়ামী লীগ শুধু পিলখানা হত্যাকাণ্ড নয়; হেফাজতের জমায়েতে হত্যাকাণ্ড নয়, ২৪-এর জুলাইয়ে হাজারের অধিক ভাই-বোনকে খুন করেনি বরং আওয়ামী লীগ নির্বিচারে নামে-বেনামে অসংখ্য মানুষকে গুম-খুন করেছে।’
বুধবার বিকেলে বগুড়া শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তন চত্বরে জেলা এনসিপি আয়োজিত গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, খুনি হাসিনা ও তার সন্ত্রাসী প্ল্যাটফরম আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম করতে পারে না। আওয়ামী লীগ শুধু রক্তের ওপর দাঁড়িয়েছিল ব্যাপারটি এমন নয়, গোটা দেশে জেলার নাম ধরে ব্যক্তির নাম ধরে দলের নাম ধরে বৈষম্য করেছে।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী দালালদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। খুনিদের বিচার হওয়ার পূর্বে কিভাবে আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া হয়।
খুনি সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ দেশে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না। ছাত্র-জনতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক যুথী অরণ্য প্রীতির সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্য সচিব তাহসিন রিয়াজ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাকিব মাহদী, কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম পলক, আবদুল্লাহ আল মুহিন, নাজমুল হক, জেলা সংগঠক আহমেদ সাব্বির, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বগুড়া জেলা সদস্যসচিব সাকিব খান, ওয়ারিয়র্স জুলাইয়ের আহ্বায়ক মো. মুশফিক, ‘শহীদ’ সেলিম মাস্টারের ভাই উজ্জ্বল হোসেন ও জুনায়েদ আহমেদ রাতুলের ভগ্নিপতি আমীর হামজা প্রমুখ। সমাবেশ শেষে সারজিস আলমের নেতৃত্বে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
নিউইয়র্ক শহরে অনেক উপদেষ্টা ও সফরসঙ্গীর সঙ্গে আলোচনায় উঠে এসেছে যে, একটি যেন তেন নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না। নির্বাচন ২০১৮, ২০২৪ ও ২০১৪ সালে হয়েছে। এই নির্বাচন সমস্যা আরো বাড়িয়েছে। এজন্য ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি কারণ আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক সরকার খুবই জর
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে দলের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগের পাশাপাশি বিগত ১৬ বছরের গুম খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করবে আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে একটি অবাধ ও ‘গ্রহণযোগ্য’ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন ঘটানো ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থান সম্পূর্ণ হবে না বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে আমরা জয়ী হব। আমরা জোরালোভাবে বিশ্বাস করি যে এককভাবে সরকার গঠনের অবস্থায় আমর
১ দিন আগে