
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার স্বামী ও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছেন। কবরের পাশে গাড়িতে বসেই তিনি দোয়া করে ফের বাসার পথে রওয়ানা হয়ে গেছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বুধবার (৮ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে খালেদা জিয়া চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে পৌঁছান।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়ার গাড়ি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে পৌঁছে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় গাড়িতে বসেই খালেদা জিয়া দোয়া-দরুদ পড়েন এবং মোনাজাত করেন। প্রায় ১৫ মিনিট সেখানে অবস্থান করেন তিনি।
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান এ সময় গাড়িতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ হোসেনও ছিলেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে দেশে ও যুক্তরাজ্যের লন্ডনে চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ হয়েছেন। দলের নেতারা বলছেন, শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠায় তিনি স্বামীর কবর জিয়ারত করলেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের বরাতে বিএনপির মিডিয়া উইং জানায়, খালেদা জিয়া বুধবার রাতে জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত কবরে কুরআন তেলওয়াত করবেন।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে কিছু সময়ের মধ্যেই ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধি ঘিরে অবস্থান নেন। খালেদা জিয়া কবর জিয়ারত শেষে ফিরে যাওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান নেন।
এদিকে খালেদা জিয়ার পূর্বঘোষণা ছাড়াই জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে যাওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনেও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে বিএনপি নেতারা বলছেন, স্বামীর কবর জিয়ারত একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এর সঙ্গে কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংযোগ দেখছেন না তারা।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার স্বামী ও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছেন। কবরের পাশে গাড়িতে বসেই তিনি দোয়া করে ফের বাসার পথে রওয়ানা হয়ে গেছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বুধবার (৮ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে খালেদা জিয়া চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে পৌঁছান।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়ার গাড়ি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে পৌঁছে দাঁড়িয়ে যায়। এ সময় গাড়িতে বসেই খালেদা জিয়া দোয়া-দরুদ পড়েন এবং মোনাজাত করেন। প্রায় ১৫ মিনিট সেখানে অবস্থান করেন তিনি।
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান এ সময় গাড়িতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ হোসেনও ছিলেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে দেশে ও যুক্তরাজ্যের লন্ডনে চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থ হয়েছেন। দলের নেতারা বলছেন, শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠায় তিনি স্বামীর কবর জিয়ারত করলেন।
এর আগে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের বরাতে বিএনপির মিডিয়া উইং জানায়, খালেদা জিয়া বুধবার রাতে জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত কবরে কুরআন তেলওয়াত করবেন।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে কিছু সময়ের মধ্যেই ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধি ঘিরে অবস্থান নেন। খালেদা জিয়া কবর জিয়ারত শেষে ফিরে যাওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান নেন।
এদিকে খালেদা জিয়ার পূর্বঘোষণা ছাড়াই জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে যাওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনেও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে বিএনপি নেতারা বলছেন, স্বামীর কবর জিয়ারত একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এর সঙ্গে কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংযোগ দেখছেন না তারা।

মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্র স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ।, সতের বছর পর যখন গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করেছে দেশ তখন একটি দল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে