
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসনে নির্বাচন করছেন না আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী একে আজাদ। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ছিল নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এদিন মনোনয়নপত্র জমা দেননি ফরিদপুর-৩ সংসদীয় আসনের আলোচিত এই প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল না করায় আইনিভাবেও তিনি এবারের নির্বাচনের প্রতিযোগিতার বাইরে চলে গেলেন।
তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এতে করে ভোটারদের মধ্যে তার প্রার্থিতা নিয়ে প্রত্যাশা তৈরি হয়।
তবে এ বিষয়ে এ কে আজাদের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক নানা বাস্তবতা বিবেচনা করেই তিনি নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে এ কে আজাদের প্রার্থিতা না থাকায় ফরিদপুর-৩ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কৌশল ও নির্বাচনী হিসাব-নিকাশে নতুন করে পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসনে নির্বাচন করছেন না আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী একে আজাদ। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ছিল নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এদিন মনোনয়নপত্র জমা দেননি ফরিদপুর-৩ সংসদীয় আসনের আলোচিত এই প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল না করায় আইনিভাবেও তিনি এবারের নির্বাচনের প্রতিযোগিতার বাইরে চলে গেলেন।
তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এতে করে ভোটারদের মধ্যে তার প্রার্থিতা নিয়ে প্রত্যাশা তৈরি হয়।
তবে এ বিষয়ে এ কে আজাদের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক নানা বাস্তবতা বিবেচনা করেই তিনি নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে এ কে আজাদের প্রার্থিতা না থাকায় ফরিদপুর-৩ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কৌশল ও নির্বাচনী হিসাব-নিকাশে নতুন করে পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে ভান্ডারিয়া উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেহেনা আক্তারের কার্যালয় থেকে জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়। পিরোজপুর-২ আসনের (ভান্ডারিয়া–কাউখালী–নেছারাবাদ) জন্য ওই মনোনয়নপত্র নেওয়া হয়েছিল।
১ দিন আগে
জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিম বিল্লা অভিযোগ করে বলেন, দুপুরে আমাদের অফিস বন্ধ ছিল। বিকেলে বিএনপির মিছিল চলাকালে একদল সন্ত্রাসী অফিসে হামলা চালিয়ে তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে আসবাবপত্র ও টিভি ভাঙচুর করে। এমনকি অফিসে থাকা নির্বাচনি লিফলেট রাস্তায় ছুড়ে ফেলে ময়লা নিক্ষেপ করা হয়।
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে আমজনতা পার্টি থেকে নির্বাচন করতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তিনি মনোনয়ন তুলেন। তবে বিকেল সাড়ে ৫টায় তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে তা গ্রহণ করা হয়নি।
১ দিন আগে
ওসি মোঃ শিবিরুল ইসলাম বলেন, ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বারহাট্টা উপজেলা শহরের মডেল মোড় এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ দিন আগে