
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিজের মেয়েকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মেয়েটি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। উপজেলার গোড়াই বালুর মাঠ এলাকায় তাদের বাড়ি।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফেনী সদর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত বাবাকে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তার বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ওই ব্যক্তি সিএনজি অটোরিকশা চালান। তার স্ত্রী গোড়াইয়ের একটি কারখানায় চাকরি করেন। মেয়েকে নিয়ে ওই দম্পতি গোড়াই এলাকায় ভাড়া থাকেন। গত ২৭ মার্চ সকালে মেয়েকে রেখে মা কারখানায় চলে যান। দুপুরে কারখানা থেকে বাসায় ফিরলে মেয়ে অসুস্থবোধ করছে বলে জানায়। কয়েকদিন ওষুধপত্র খেয়েও মেয়ে সুস্থ হয়নি। একপর্যায়ে গত ৫ এপ্রিল মেয়েটি মাকে জানায়, বাড়িতে একা পেয়ে বাবা তাকে ধর্ষণ করেছে। ধর্ষণের কথা কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছে।
ঘটনা জানতে পেরে ওই দিনই (৫ এপ্রিল) মেয়েটির মা তার স্বামীকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। মামলার খবর পেয়েই অভিযুক্ত বাবা আত্মগোপনে চলে যান। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে ফেনী জেলা সদর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা করে ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফেনী জেলা সদর থেকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে টাঙ্গাইল কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিজের মেয়েকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মেয়েটি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। উপজেলার গোড়াই বালুর মাঠ এলাকায় তাদের বাড়ি।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ফেনী সদর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত বাবাকে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তার বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ওই ব্যক্তি সিএনজি অটোরিকশা চালান। তার স্ত্রী গোড়াইয়ের একটি কারখানায় চাকরি করেন। মেয়েকে নিয়ে ওই দম্পতি গোড়াই এলাকায় ভাড়া থাকেন। গত ২৭ মার্চ সকালে মেয়েকে রেখে মা কারখানায় চলে যান। দুপুরে কারখানা থেকে বাসায় ফিরলে মেয়ে অসুস্থবোধ করছে বলে জানায়। কয়েকদিন ওষুধপত্র খেয়েও মেয়ে সুস্থ হয়নি। একপর্যায়ে গত ৫ এপ্রিল মেয়েটি মাকে জানায়, বাড়িতে একা পেয়ে বাবা তাকে ধর্ষণ করেছে। ধর্ষণের কথা কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছে।
ঘটনা জানতে পেরে ওই দিনই (৫ এপ্রিল) মেয়েটির মা তার স্বামীকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। মামলার খবর পেয়েই অভিযুক্ত বাবা আত্মগোপনে চলে যান। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে ফেনী জেলা সদর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা করে ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফেনী জেলা সদর থেকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে টাঙ্গাইল কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আগামী ১৪ ডিসেম্বর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তার লাশ বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে বিজিবি জানিয়েছে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর রাতে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আশ্রয়ণ বিওপি এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। বিএসএফ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
৩ দিন আগে
হাদির চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম বলেন, কেউ না থাকার সুযোগে জানালা ভেঙে চোর ঘরে প্রবেশ করে। এখন কী পরিমাণ মালামাল নিয়েছে সেটা আমরা জানতে পারিনি।
৩ দিন আগে
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্বৃত্তরা দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে নির্বাচন অফিসের স্টোর রুমে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়। তিনি বলেন, আগুনে অফিসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র (২০০৮-০৯ সালের ভোটার ফরম) পুড়ে গেছে। তবে নৈশপ্রহরী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি এড়ান
৩ দিন আগে
হাসপাতালের সামনে ভিড় করছেন হাদির সমর্থক, সাধারণ মানুষ ও উৎসুক জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
৪ দিন আগে