আন্দোলনকারীরা বলেন, ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের বিরুদ্ধে অব্যাহত ষড়যন্ত্র ও অযৌক্তিক ৩ দফা দাবি নিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ১০ম গ্রেড বাতিল করে যারা মব সৃষ্টি করছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।
নিহত রাকিব মাতুব্বর চরশ্যামাইল এলাকার নাসির মাতুব্বরের ছেলে। একই এলাকার ইবনে সামাদ হত্যা মামলার আসামি তিনি। বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতিতে রাকিব যুক্ত ছিলেন বলেও জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, সোনিয়া বেগম তার স্বামী সন্তান নিয়ে আব্দুল কাদের দেওয়ানের টিনশেড বাড়ির একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে বসবাস করতেন। বিকেলে ওই বাসায় কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই কক্ষের দরজা ভেঙে তিনজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, তাকে থানায় কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি। হাজতে থাকা অবস্থায় হঠাৎ অসুস্থ হলে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে উত্তোলনের নির্দেশদাতা হিসেবে অভিযুক্ত মাওলানা আব্দুল লতিফ মোল্লা (৩৫) গ্রেফতার হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়ালন্দ সার্কেল) শরীফ আল রাজীব এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী জানান, বিকেলে র্যাব সদস্যরা দুটি গাড়ি নিয়ে গিয়ে মোশারফের দোকানে ঢুকে তাকে অস্ত্রসহ আটকের কথা জানান। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, র্যাব গাড়িতে করে অস্ত্র এনে মোশারফ হোসেনকে ফাঁসিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ) পুনর্বাসনের জন্য কাজ করছি না। প্রায় ২৬ বছর আগে আওয়ামী লীগ ছেড়ে নিজেই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ প্রতিষ্ঠা করেছি। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে আমার কোনও সম্পর্ক নেই। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের জনগণকে ভালোবাসি ও সম্মান করি।’
শারমীন এস মুরশীদ বলেন, ‘নির্বাচনের পথে যদি অতিরিক্ত সহিংসতা হয় তাহলে নির্বাচন ভঙ্গুর হয়ে যাবে। ফলে সেটা যেন না হয় সেকারণে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে জনগণকেও সরকারের পাশে এগিয়ে আসতে হবে। আপনাদের এলাকায় যেন সহিংসতা না হয় সে খেয়াল রাখা আপনাদের দায়িত্ব। সবাই বসে আছি কবে নির্বাচন হবে, সবাই মিলে যদি আমরা সহযোগ
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে 'তৌহিদি জনতা' পরিচয়ে নুরুল হক ওরফে 'নুরাল পাগলা'র কবর, বাড়ি ও দরবার শরিফে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে মহাসড়কে নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে ওই হামলা ও সংঘর্ষে কমপক্ষে একজন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
দুর্ঘটনায় নওগাঁ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজ হাসান (৫২) নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তার স্ত্রী লতিফা জেসমিন (৪৮)। নিহত মোস্তাফিজ হাসান রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার কাজলা এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত ভিডিওতে দেখা যায়, কবরটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে। এ সময় পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন।
ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপি ও জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি) উপজেলাকে ভেঙে দুই আসনে ভাগ করে দেওয়ার এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তারা।
মামুন আল মুজাহিদ ওরফে সুমন উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঠানটেক গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সুমন বাহিনীর টর্চার সেলে রাতভর চলত মাদকের আড্ডা। নিরপরাধ মানুষকে ধরে নিয়ে মারধর করে টাকা আদায় করা হতো।