
রাজশাহী ব্যুরো

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ গঠনতন্ত্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাইদ চাঁদ, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত দুই নেতা হলেন- পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির বহুল আলোচিত সদস্য আলহাজ আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা এবং বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দলীয় হাইকমান্ডের নির্দেশে তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ বিএনপির সব পর্যায়ের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বহিষ্কারের বিষয়টি জানিয়ে একটি অনুলিপি দলের মহাসচিবসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছেও পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা কিছুদিন ধরে পুঠিয়া উপজেলার নন্দনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ার হোসেন মিমকে বিদ্যালয়ে যেতে দিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে সেনাবাহিনীর কাছে অভিযোগ হয়েছে। অভিযোগ পেয়ে জেলা বিএনপি তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দিয়েছিল। তিনি জবাব দিলেও তা সন্তোষজনক হয়নি।এদিকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে গত সোমবার ইউপি সদস্য রফিকুল তাঁর লোকজন নিয়ে পুঠিয়ার হাতিনাদা গ্রামের দুই সেনা সদস্যের বাড়িতে হামলা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুই সেনা সদস্য সম্পর্কে চাচাতো ভাই। একজনের বাড়িতে হামলা, লুটপাটের পাশাপাশি অগ্নিসংযোগও করা হয়। অন্যজনের বাড়ির কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় রফিকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে পুঠিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা একজন হেডমাস্টারকে স্কুলে যেতে দিচ্ছেন না। এ জন্য শোকজ করেছিলাম। তিনি জবাব দিলেও সেটা গ্রহণযোগ্য না। তাই তাকে বহিষ্কার করা হলো। আর রফিকুল ইসলাম দুই সেনা সদস্যের বাড়িতে হামলা করেছেন বলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। তাই তাকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।’
জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনা মোতাবেক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এ দুজনকে সকল পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার হয়েছে।'

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ গঠনতন্ত্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাইদ চাঁদ, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত দুই নেতা হলেন- পুঠিয়া উপজেলা বিএনপির বহুল আলোচিত সদস্য আলহাজ আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা এবং বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও গঠনতন্ত্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দলীয় হাইকমান্ডের নির্দেশে তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ বিএনপির সব পর্যায়ের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বহিষ্কারের বিষয়টি জানিয়ে একটি অনুলিপি দলের মহাসচিবসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছেও পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা কিছুদিন ধরে পুঠিয়া উপজেলার নন্দনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ার হোসেন মিমকে বিদ্যালয়ে যেতে দিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে সেনাবাহিনীর কাছে অভিযোগ হয়েছে। অভিযোগ পেয়ে জেলা বিএনপি তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দিয়েছিল। তিনি জবাব দিলেও তা সন্তোষজনক হয়নি।এদিকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে গত সোমবার ইউপি সদস্য রফিকুল তাঁর লোকজন নিয়ে পুঠিয়ার হাতিনাদা গ্রামের দুই সেনা সদস্যের বাড়িতে হামলা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুই সেনা সদস্য সম্পর্কে চাচাতো ভাই। একজনের বাড়িতে হামলা, লুটপাটের পাশাপাশি অগ্নিসংযোগও করা হয়। অন্যজনের বাড়ির কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় রফিকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে পুঠিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা একজন হেডমাস্টারকে স্কুলে যেতে দিচ্ছেন না। এ জন্য শোকজ করেছিলাম। তিনি জবাব দিলেও সেটা গ্রহণযোগ্য না। তাই তাকে বহিষ্কার করা হলো। আর রফিকুল ইসলাম দুই সেনা সদস্যের বাড়িতে হামলা করেছেন বলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। তাই তাকেও বহিষ্কার করা হয়েছে।’
জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘দলের হাইকমান্ডের নির্দেশনা মোতাবেক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এ দুজনকে সকল পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার হয়েছে।'

একই আসন থেকে বাবা-ছেলে প্রার্থী হওয়ার খবরে এলাকায় চলছে আলোচনা, সমালোচনা। এ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই স্থানীয়দের মাঝে। কেউ বলছেন এটি নবীন ও প্রবীণের প্রতীকী লড়াই, আবার কেউ দেখছেন রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শনের নতুন এক মাত্রা অথবা ভিন্ন কৌশল। এই ধরনের প্রার্থী বিন্যাস ভোটের মাঠে শক্তির ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে
১ দিন আগে
তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এত
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এ দুই আসনের প্রার্থিতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিএনপির দুই মনোনয়নপ্রত্যাশীর একজন ভিন্ন দল ও আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দুই আসনে ভোটের হিসাব-নিকাশও নতুন করে করতে শুরু করে দিয়েছেন নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
২ দিন আগে
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এবার সময় আসছে পরিবর্তনের। এই ভোট হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। এই ভোট হবে জুলুমের বিপক্ষে। এই ভোট হবে ১৭ বছর যেই মহিলা মাঠে ছিল, তার পক্ষে। এই ভোট হবে যখন আপনারা মামলা–হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন যে মানুষ আপনাদের পক্ষে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কথা বলেছে, এই ভোট
২ দিন আগে