মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মৃত্যুর পর ধর্ষণ মামলার আসামিদের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন দিয়েছেন স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামের হিটু মিয়ার ওই বাড়িতে আগুন দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। মাগুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন আগুন লাগার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মেয়েটির ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ। তিনি শিশুটির বোনের শ্বশুর। মামলায় তিনি ছাড়াও তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে আসামি। তারা সবাই আদালতের আদেশে রিমান্ডে রয়েছেন।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনার দ্রুত বিচারের দাবিতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ করছে স্থানীয় জনতা। রাত ৮টার দিকে তারা মাগুরা শহরের ভায়না মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে। এতে সড়কের দুপাশে যানজট তৈরি হয়।
নিজনান্দুয়ালী গ্রামের হিটু মিয়ার বাড়ি মৃত শিশুটির বোনের শ্বশুরবাড়ি। যেখানে বেড়াতে গিয়ে গত ৫ মার্চ দিবাগত রাতে ধর্ষণের শিকার হয় মেয়েটি। এ ঘটনায় শিশুটির মা গত ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। মেয়েটির মৃত্যুতে সেটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়েছে।
ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর মেয়েটিকে মাগুরা সদর হাসপাতাল ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল তাকে। পরে গত শনিবার তাকে নেওয়া হয় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।
আট দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার দুপুরে মেয়েটি না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছে। এ দিন সন্ধ্যায় তার মরদেহ ঢাকা সিএমএইচ থেকে হেলিকপ্টারে করে মাগুরা নিয়ে যাওয়া হয়।
মাগুরা শহরে জানাজার পর তার মরদেহ নেওয়া হয় নিজ গ্রামে। সেখানেই সমাহিত করা হয়েছে মেয়েটিকে।
মাগুরার ধর্ষণের এ ঘটনা সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন ফেলে। দেশব্যাপী মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে ওঠে ঘটনাটি নিয়ে। ধর্ষণে দোষীদের দ্রুত সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করার দাবিতে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ একাত্ম হন।
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মৃত্যুর পর ধর্ষণ মামলার আসামিদের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন দিয়েছেন স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামের হিটু মিয়ার ওই বাড়িতে আগুন দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। মাগুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন আগুন লাগার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মেয়েটির ধর্ষণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ। তিনি শিশুটির বোনের শ্বশুর। মামলায় তিনি ছাড়াও তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে আসামি। তারা সবাই আদালতের আদেশে রিমান্ডে রয়েছেন।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনার দ্রুত বিচারের দাবিতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ করছে স্থানীয় জনতা। রাত ৮টার দিকে তারা মাগুরা শহরের ভায়না মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে। এতে সড়কের দুপাশে যানজট তৈরি হয়।
নিজনান্দুয়ালী গ্রামের হিটু মিয়ার বাড়ি মৃত শিশুটির বোনের শ্বশুরবাড়ি। যেখানে বেড়াতে গিয়ে গত ৫ মার্চ দিবাগত রাতে ধর্ষণের শিকার হয় মেয়েটি। এ ঘটনায় শিশুটির মা গত ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। মেয়েটির মৃত্যুতে সেটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়েছে।
ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর মেয়েটিকে মাগুরা সদর হাসপাতাল ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল তাকে। পরে গত শনিবার তাকে নেওয়া হয় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।
আট দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার দুপুরে মেয়েটি না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছে। এ দিন সন্ধ্যায় তার মরদেহ ঢাকা সিএমএইচ থেকে হেলিকপ্টারে করে মাগুরা নিয়ে যাওয়া হয়।
মাগুরা শহরে জানাজার পর তার মরদেহ নেওয়া হয় নিজ গ্রামে। সেখানেই সমাহিত করা হয়েছে মেয়েটিকে।
মাগুরার ধর্ষণের এ ঘটনা সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন ফেলে। দেশব্যাপী মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে ওঠে ঘটনাটি নিয়ে। ধর্ষণে দোষীদের দ্রুত সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করার দাবিতে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ একাত্ম হন।
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের আনতপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী। তাঁর মরদেহ দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল।
২১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
২ দিন আগে