রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার কাপাশিয়া এলাকার একমাত্র খেলার মাঠে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সোমবার বেলা ১১টায় রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে কাপাশিয়া বাজারে এই কর্মসূচির আয়োজন করেন ‘কাপাশিয়ার সর্বস্তরের জনগণ’। এতে অংশ নেন কাপাশিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এবং মহানগর বিজনেস অ্যান্ড টেকনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা। অংশ নেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও অভিভাবকরাও।
আয়োজকেরা জানান, এই মাঠটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এলাকার তরুণদের খেলাধুলার একমাত্র স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। তবে সম্প্রতি কাটাখালী পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে একতলা বিশিষ্ট একটি মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করে। ভবিষ্যতে এটি চারতলা পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনাও রয়েছে।
মানববন্ধনে জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব আকুল হোসেন মিঠু বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আর কোনো খেলার মাঠ নেই। এই মাঠে মার্কেট করা হলে আমাদের সন্তানদের খেলাধুলার জায়গা থাকবে না। মাঠ রক্ষায় আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব।’
কাপাশিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহজামাল বলেন, ‘খেলার মাঠ ধ্বংস মানে একটি প্রজন্ম ধ্বংস। স্কুলের পাশে মার্কেট হলে শিক্ষার পরিবেশও নষ্ট হবে।’
অধ্যক্ষ মকছেদ আলী বলেন, ‘এলাকার প্রায় সব খেলার মাঠ ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে। এটিই ছিল একমাত্র আশ্রয়। এখন এটিও চলে গেলে যুবসমাজ বিপথে চলে যাবে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও মাঠে মার্কেট নির্মাণের বিরোধিতা করেন। কাপাশিয়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ইসলাম বলেন, ‘বাজার ছেড়ে স্কুলের পাশে গিয়ে মাঠ দখল করে মার্কেট নির্মাণ অযৌক্তিক। সেখানে ব্যবসা হবে না, আবার মাঠও নষ্ট হবে।’
ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী রাজন ইসলাম, সমাজসেবক জিল্লুর রহমান প্রমুখ।
এ বিষয়ে কাটাখালী পৌরসভার সচিব সিরাজুম মুনীর বলেন, ‘বাধার কারণে আপাতত কাজ বন্ধ রয়েছে। কাজ শুরুর আগেও স্থানীয়দের নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বৈঠক হয়েছিল।’
কাটাখালী পৌরসভার প্রশাসক ও পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান বলেন, ‘এটা সরকারি প্রকল্প। অনেকাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ব্যক্তি কাজ বন্ধ রেখেছেন। কারা মানববন্ধন করেছে, আমরা খোঁজ নেব।’
রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার কাপাশিয়া এলাকার একমাত্র খেলার মাঠে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সোমবার বেলা ১১টায় রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে কাপাশিয়া বাজারে এই কর্মসূচির আয়োজন করেন ‘কাপাশিয়ার সর্বস্তরের জনগণ’। এতে অংশ নেন কাপাশিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এবং মহানগর বিজনেস অ্যান্ড টেকনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা। অংশ নেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও অভিভাবকরাও।
আয়োজকেরা জানান, এই মাঠটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এলাকার তরুণদের খেলাধুলার একমাত্র স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। তবে সম্প্রতি কাটাখালী পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সেখানে একতলা বিশিষ্ট একটি মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করে। ভবিষ্যতে এটি চারতলা পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনাও রয়েছে।
মানববন্ধনে জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব আকুল হোসেন মিঠু বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আর কোনো খেলার মাঠ নেই। এই মাঠে মার্কেট করা হলে আমাদের সন্তানদের খেলাধুলার জায়গা থাকবে না। মাঠ রক্ষায় আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব।’
কাপাশিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহজামাল বলেন, ‘খেলার মাঠ ধ্বংস মানে একটি প্রজন্ম ধ্বংস। স্কুলের পাশে মার্কেট হলে শিক্ষার পরিবেশও নষ্ট হবে।’
অধ্যক্ষ মকছেদ আলী বলেন, ‘এলাকার প্রায় সব খেলার মাঠ ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে। এটিই ছিল একমাত্র আশ্রয়। এখন এটিও চলে গেলে যুবসমাজ বিপথে চলে যাবে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও মাঠে মার্কেট নির্মাণের বিরোধিতা করেন। কাপাশিয়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ইসলাম বলেন, ‘বাজার ছেড়ে স্কুলের পাশে গিয়ে মাঠ দখল করে মার্কেট নির্মাণ অযৌক্তিক। সেখানে ব্যবসা হবে না, আবার মাঠও নষ্ট হবে।’
ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী রাজন ইসলাম, সমাজসেবক জিল্লুর রহমান প্রমুখ।
এ বিষয়ে কাটাখালী পৌরসভার সচিব সিরাজুম মুনীর বলেন, ‘বাধার কারণে আপাতত কাজ বন্ধ রয়েছে। কাজ শুরুর আগেও স্থানীয়দের নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বৈঠক হয়েছিল।’
কাটাখালী পৌরসভার প্রশাসক ও পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান বলেন, ‘এটা সরকারি প্রকল্প। অনেকাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ব্যক্তি কাজ বন্ধ রেখেছেন। কারা মানববন্ধন করেছে, আমরা খোঁজ নেব।’
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১২ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৩ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে