প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তায় সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাতে গাজীপুর এবং রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন—মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তার স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল-আমিন। তারা সকলে ছিনতাইকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়। এরপর পুলিশের তিনটি দল বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেফতার করে।
শুক্রবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তার স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেফতার করে। আর রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ থানা এলাকা থেকে আল–আমিনকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে গাজীপুর শহরের চৌরাস্তা এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত সাংবাদিক তুহিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। তিনি দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ-এর গাজীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে পাঁচ-ছয়জন দুর্বৃত্ত সাংবাদিক তুহিনকে ধাওয়া করে। তিনি দৌড়ে ঈদগাহ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখানেই ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহত তুহিনের বড় ভাই সেলিম বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যেখানে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান জানান, “এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতার অভিযান চলছে।”
গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তায় সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাতে গাজীপুর এবং রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন—মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তার স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল-আমিন। তারা সকলে ছিনতাইকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য।
পুলিশ জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়। এরপর পুলিশের তিনটি দল বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেফতার করে।
শুক্রবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তার স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেফতার করে। আর রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ থানা এলাকা থেকে আল–আমিনকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে গাজীপুর শহরের চৌরাস্তা এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত সাংবাদিক তুহিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। তিনি দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ-এর গাজীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে পাঁচ-ছয়জন দুর্বৃত্ত সাংবাদিক তুহিনকে ধাওয়া করে। তিনি দৌড়ে ঈদগাহ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখানেই ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহত তুহিনের বড় ভাই সেলিম বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যেখানে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান জানান, “এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতার অভিযান চলছে।”
সোমপুর বিহারের মূল স্থাপনাটি আয়তাকার, যার মাঝখানে আছে একটি বিশাল স্তূপ। চারপাশে ঘিরে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ, যেগুলোতে ভিক্ষুরা থাকতেন। অনেকেই এটিকে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এখানে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ নয়, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন, গণিত ও শিল্পকলার শিক্ষা হতো। অর্থাৎ এটি ছিল এক ধরনের
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে এক হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মো. ফয়সাল (২৬) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ মঙ্গলবার পুঠিয়া উপজেলার আগলা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৫ এর রাজশাহী সিপিএসসির একটি দল ।
৭ ঘণ্টা আগেরবিউল হাসান বলেন, ঘটনা তদন্তের পর আট আসামির বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের নাম অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করে আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। সাংবাদিক তুহিনের ব্যবহৃত মোবাইল দুটি বন্ধ থাকায় এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
১৩ ঘণ্টা আগে