
ঢাবি প্রতিনিধি

মো. আবিদুল ইসলাম খানকে সহসভাপতি (ভিপি), শেখ তানভীর বারী হামিমকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও তানভীর আল হাদী মায়েদকে সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
এই তিনটিসহ ডাকসু নির্বাচনের ২৮টি পদের মধ্যে ২৭টি পদেই প্রার্থী দিয়েছে এই ছাত্র সংগঠনটি। কেবল প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক পদে তারা কোনো প্রার্থী দেয়নি।
এ পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াই করছেন জুলাই আন্দোলনে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব জানিয়েছেন, তন্বীর সম্মানে তাকে সমর্থন দিয়ে ছাত্রদল এ পদে কোনো প্রার্থী দেয়নি।

বুধবার ঢাবির অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সংবাদ সম্মেলন করে ডাকসু নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। ছবি: ফোকাস বাংলা
বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ডাকসু নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।
ছাত্রদলের ডাকসু প্যানেলে শীর্ষ তিন পদের মধ্যে ভিপি পদে প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ছাত্রদল ঢাবি শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জিএস পদে প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম ছাত্রদল কবি জসীমউদ্দীন হল শাখার আহ্বায়ক এবং এজিএস পদে তানভীর আল হাদী মায়েদ ছাত্রদল বিজয় একাত্তর হল শাখার আহ্বায়ক।
এর বাইরে ১৩টি সদস্য পদে প্রার্থীরা হলেন— মো. জারিফ রহমান, মাহমুদুল হাসান, নাহিদ হাসান, মো. হাসিবুর রহমান সাকিব, মো. শামীম রানা, ইয়াসিন আরাফাত আলিফ, মুনইম হাসান অরূপ, রঞ্জন রায়, সোয়াইব ইসলাম ওমি, মেহেরুন্নেসা কেয়া, ইবনু আহমেদ, সামসুল হক আনান ও নিত্যানন্দ পাল।

জুলাই আন্দোলনে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী। তাকে সমর্থন দিয়ে ছাত্রদল প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক পদে কোনো প্রার্থী দেয়নি। ছবি: সংগৃহীত
এর আগে ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে ৬৫৮টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হয়েছে। আর হল সংসদ নির্বাচনের জন্য ১৮টি হলে বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৪২৭টি মনোনয়নপত্র। আজ বুধবার বিকেল ৫টার মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে আটটি প্যানেল বিভিন্ন নামে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছে। এগুলো হলো— গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’, ছাত্রদল প্যানেল, ছাত্রশিবিরের ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’, উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে ‘স্বতন্ত্র ঐক্যজোট’, বামপন্থি শিক্ষার্থীদের ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’, ছাত্র অধিকার পরিষদের ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’, ইসালামী ছাত্র আন্দোলনের ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকারের স্বতন্ত্র প্যানেল ‘ডিইউ ফার্স্ট’।

মো. আবিদুল ইসলাম খানকে সহসভাপতি (ভিপি), শেখ তানভীর বারী হামিমকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও তানভীর আল হাদী মায়েদকে সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
এই তিনটিসহ ডাকসু নির্বাচনের ২৮টি পদের মধ্যে ২৭টি পদেই প্রার্থী দিয়েছে এই ছাত্র সংগঠনটি। কেবল প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক পদে তারা কোনো প্রার্থী দেয়নি।
এ পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াই করছেন জুলাই আন্দোলনে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব জানিয়েছেন, তন্বীর সম্মানে তাকে সমর্থন দিয়ে ছাত্রদল এ পদে কোনো প্রার্থী দেয়নি।

বুধবার ঢাবির অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সংবাদ সম্মেলন করে ডাকসু নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। ছবি: ফোকাস বাংলা
বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ডাকসু নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।
ছাত্রদলের ডাকসু প্যানেলে শীর্ষ তিন পদের মধ্যে ভিপি পদে প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ছাত্রদল ঢাবি শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জিএস পদে প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম ছাত্রদল কবি জসীমউদ্দীন হল শাখার আহ্বায়ক এবং এজিএস পদে তানভীর আল হাদী মায়েদ ছাত্রদল বিজয় একাত্তর হল শাখার আহ্বায়ক।
এর বাইরে ১৩টি সদস্য পদে প্রার্থীরা হলেন— মো. জারিফ রহমান, মাহমুদুল হাসান, নাহিদ হাসান, মো. হাসিবুর রহমান সাকিব, মো. শামীম রানা, ইয়াসিন আরাফাত আলিফ, মুনইম হাসান অরূপ, রঞ্জন রায়, সোয়াইব ইসলাম ওমি, মেহেরুন্নেসা কেয়া, ইবনু আহমেদ, সামসুল হক আনান ও নিত্যানন্দ পাল।

জুলাই আন্দোলনে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী। তাকে সমর্থন দিয়ে ছাত্রদল প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক পদে কোনো প্রার্থী দেয়নি। ছবি: সংগৃহীত
এর আগে ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে ৬৫৮টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হয়েছে। আর হল সংসদ নির্বাচনের জন্য ১৮টি হলে বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৪২৭টি মনোনয়নপত্র। আজ বুধবার বিকেল ৫টার মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে আটটি প্যানেল বিভিন্ন নামে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছে। এগুলো হলো— গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’, ছাত্রদল প্যানেল, ছাত্রশিবিরের ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’, উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে ‘স্বতন্ত্র ঐক্যজোট’, বামপন্থি শিক্ষার্থীদের ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’, ছাত্র অধিকার পরিষদের ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’, ইসালামী ছাত্র আন্দোলনের ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকারের স্বতন্ত্র প্যানেল ‘ডিইউ ফার্স্ট’।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে শাহবাগ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে রাত ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ একটি দল কারওয়ান বাজারে পৌঁছায়। তারা প্রথমে প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরে গেট ভেঙে ভে
৫ ঘণ্টা আগে
এর কিছুক্ষণ পরই শাহবাগ মোড়ের দিকে জড়ো হতে থাকে ছাত্র-জনতা। সেখানে ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি’, ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কব’, ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালাও একসাথে’, ‘লীগ ধর, জেলে ভর’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সকল অপরাধীকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের শৈথিল্য দেখানো হবে না।
৭ ঘণ্টা আগে
ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, তার শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্য, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহিদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।
৭ ঘণ্টা আগে