
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শুরু করেছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, শহিদ পরিবারের সদস্য, জুলাই আহত যোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও কূটনৈতিকদের উপস্থিতিতে এই ঘোষণাপত্র পাঠ করছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠান মঞ্চে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা।
এর আগে বিকেল ৫টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠান মঞ্চে পৌঁছান তিনি। এরপর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, ঘোষণাপত্র নিয়ে সরকার সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন। এরপরই খসড়া তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে এই ঘোষণাপত্রও সব অংশীজনের উপস্থিতিতেই পাঠ করা হচ্ছে।
ঘোষণাপত্রটি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্র ঐক্যের প্রতীক হয়ে থাকবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ার, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি রেজাউল করিম, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ অন্যরা জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে উপস্থিত রয়েছেন।
এদিকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের বর্ষপূর্তির দিন আজ (৫ আগস্ট)। এ উপলক্ষ্যে সকাল থেকেই রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। তবে বৃষ্টির বাগড়ায় অনুষ্ঠানে কিছুটা ছন্দপতন হচ্ছে। আগত ছাত্র-জনতাও পড়ছেন বিড়ম্বনায়।
মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠান শুরুর পর থেকে থেমে থেমে হচ্ছে বৃষ্টি। তবে বৃষ্টির মধ্যেও কেউ অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে যাননি। অনেকে আশপাশের ছাতার নিচে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন গাছের নিচে, আবার অনেকে বৃষ্টিতে ভিজে উপভোগ করছেন অনুষ্ঠান।

অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ শুরু করেছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, শহিদ পরিবারের সদস্য, জুলাই আহত যোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও কূটনৈতিকদের উপস্থিতিতে এই ঘোষণাপত্র পাঠ করছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠান মঞ্চে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা।
এর আগে বিকেল ৫টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে অনুষ্ঠান মঞ্চে পৌঁছান তিনি। এরপর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, ঘোষণাপত্র নিয়ে সরকার সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন। এরপরই খসড়া তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে এই ঘোষণাপত্রও সব অংশীজনের উপস্থিতিতেই পাঠ করা হচ্ছে।
ঘোষণাপত্রটি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্র ঐক্যের প্রতীক হয়ে থাকবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ার, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি রেজাউল করিম, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ অন্যরা জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে উপস্থিত রয়েছেন।
এদিকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের বর্ষপূর্তির দিন আজ (৫ আগস্ট)। এ উপলক্ষ্যে সকাল থেকেই রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। তবে বৃষ্টির বাগড়ায় অনুষ্ঠানে কিছুটা ছন্দপতন হচ্ছে। আগত ছাত্র-জনতাও পড়ছেন বিড়ম্বনায়।
মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠান শুরুর পর থেকে থেমে থেমে হচ্ছে বৃষ্টি। তবে বৃষ্টির মধ্যেও কেউ অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে যাননি। অনেকে আশপাশের ছাতার নিচে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন গাছের নিচে, আবার অনেকে বৃষ্টিতে ভিজে উপভোগ করছেন অনুষ্ঠান।

মনোনয়ন দাখিলের জন্য আর সময় বাড়ানো হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ। সময় না বাড়ানোয় আজই মনোনয়ন দাখিলের সময় শেষ হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে ৩০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ)-২০২৬। এদিন বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
১১ ঘণ্টা আগে
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, দেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি উৎসবমুখর পরিবেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সরকার বদ্ধপরিকর। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে এখন পর্যন্ত ৯ লাখ ৪২ হাজার ১৭২ জন প্রবাসী নিবন্ধন করেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে