প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সদ্য সমাপ্ত বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রাথমিকভাবে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। তিনি বলেছেন, আরও বিনিয়োগ প্রস্তাব পাইপ লাইনে আছে।
রোববার রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
এ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারের মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে এতে পার্টনার হিসেবে যারা অংশ নিয়েছেন তারা ব্যয় করেছেন প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা। সব মিলিয়ে চার দিনের এ সম্মেলনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে বিডার চেয়ারম্যান জানান, ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বিনিয়োগ সম্মেলনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের খরচ হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
আশিক চৌধুরী বলেন, খরচের হিসাব দিয়ে সামিটকে মূল্যায়ন করা যাবে না। বিনিয়োগের সব ক্রেডিট এই সামিটের নয়, এটা আগে থেকে চলতে থাকা আলোচনার ভিত্তিতে হয়েছে।
সামিটে এসেই বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে দেবেন, বিষয়টি এমন নয়। তাই এটাকে সামিটের সফলতা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। সামিটের খরচ দিয়ে বিনিয়োগের পরিমাণ বিচার করলে হবে না।
এ ছাড়া ৬টি কম্পানির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের তথ্যও জানান তিনি।
এবারের সম্মেলনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেশি ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি এবার ৫০টি দেশ থেকে ৪১৫ জন বিদেশি ডেলিগেট অংশ নিয়েছেন। সংখ্যার দিক থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ৫৮ শতাংশ।
এ সময় বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, দেশের মানুষের সহনশীলতা, বিনিয়োগ সম্ভাবনার অবস্থা স্বচক্ষে দেখে বিদেশিরা উচ্ছ্বসিত। সামিটের সফলতা নিয়ে বিডা চিন্তিত নয়, বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের সম্ভাবনা তুলে ধরাই ছিল সম্মেলনের প্রধান উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলমও উপস্থিত ছিলেন।
সদ্য সমাপ্ত বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রাথমিকভাবে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। তিনি বলেছেন, আরও বিনিয়োগ প্রস্তাব পাইপ লাইনে আছে।
রোববার রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
এ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারের মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে এতে পার্টনার হিসেবে যারা অংশ নিয়েছেন তারা ব্যয় করেছেন প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা। সব মিলিয়ে চার দিনের এ সম্মেলনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে বিডার চেয়ারম্যান জানান, ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রক্রিয়া বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বিনিয়োগ সম্মেলনে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের খরচ হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
আশিক চৌধুরী বলেন, খরচের হিসাব দিয়ে সামিটকে মূল্যায়ন করা যাবে না। বিনিয়োগের সব ক্রেডিট এই সামিটের নয়, এটা আগে থেকে চলতে থাকা আলোচনার ভিত্তিতে হয়েছে।
সামিটে এসেই বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে দেবেন, বিষয়টি এমন নয়। তাই এটাকে সামিটের সফলতা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। সামিটের খরচ দিয়ে বিনিয়োগের পরিমাণ বিচার করলে হবে না।
এ ছাড়া ৬টি কম্পানির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের তথ্যও জানান তিনি।
এবারের সম্মেলনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেশি ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি এবার ৫০টি দেশ থেকে ৪১৫ জন বিদেশি ডেলিগেট অংশ নিয়েছেন। সংখ্যার দিক থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ৫৮ শতাংশ।
এ সময় বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, দেশের মানুষের সহনশীলতা, বিনিয়োগ সম্ভাবনার অবস্থা স্বচক্ষে দেখে বিদেশিরা উচ্ছ্বসিত। সামিটের সফলতা নিয়ে বিডা চিন্তিত নয়, বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের সম্ভাবনা তুলে ধরাই ছিল সম্মেলনের প্রধান উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলমও উপস্থিত ছিলেন।
আগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৫ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেএই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের আইনি সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
৫ ঘণ্টা আগে