প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে চারটি প্রস্তাব দিয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আলোচনায় এর মধ্যে দুটি পদ্ধতির বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আজকের আলোচনায় দুটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুপারিশের যেসব বিষয় সংবিধান সংশ্লিষ্ট নয়, সেগুলো বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ জারি করতে পারে। আর সুপারিশের যেসব বিষয় সরকারি বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আদেশ ও বিধি প্রণয়নের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা সম্ভব, সেগুলো অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন করতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বিভিন্ন খাতের ১৬২টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই দফায় প্রায় ৩০টি বৈঠক করে। এর মধ্যে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতসহ ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দলগুলো। এসব বিষয় নিয়েই জুলাই সনদের খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলো দেওয়া হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশনের তৃতীয় ধাপের বৈঠক শুরু হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। এ ধাপে মূলত জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবে রাজনৈতিক দলগুলো।
এদিন ২৯টি রাজনৈতিক দল উপস্থিত ছিল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে। এ সময় কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি হিসেবে চারটি প্রস্তাব তুলে ধরে। এগুলো হলো— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট ও বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।
আলী রীয়াজ বলেন, অধ্যাদেশ এবং সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়নের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। এই দুই পদ্ধতিতে যেগুলো সুপারিশ বাস্তবায়ন করা সম্ভব, তা করার জন্য অধ্যাদেশ জারি ও যথাযথ পদক্ষেপের মাধ্যমে তা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে।
এদিকে শনিবারের মধ্যে জুলাই সনদে সই করার জন্য প্রতিটি দলকে দুটি করে নাম পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর চূড়ান্ত ভাষ্য পাঠানো হয়েছে। এ সনদে সবার মতের প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে সনদে সই করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) বিকেল ৫টার মধ্যে দুজন ব্যক্তির নাম পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আলোচনা সভায় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান, বদিউল আলম মজুমদার, মো. আইয়ুব মিয়া এবং ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ২৯ দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী বৈঠক হবে আগামী রোববার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে চারটি প্রস্তাব দিয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আলোচনায় এর মধ্যে দুটি পদ্ধতির বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আজকের আলোচনায় দুটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুপারিশের যেসব বিষয় সংবিধান সংশ্লিষ্ট নয়, সেগুলো বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ জারি করতে পারে। আর সুপারিশের যেসব বিষয় সরকারি বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আদেশ ও বিধি প্রণয়নের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা সম্ভব, সেগুলো অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন করতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বিভিন্ন খাতের ১৬২টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই দফায় প্রায় ৩০টি বৈঠক করে। এর মধ্যে নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমতসহ ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দলগুলো। এসব বিষয় নিয়েই জুলাই সনদের খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলো দেওয়া হয়েছে।
ঐকমত্য কমিশনের তৃতীয় ধাপের বৈঠক শুরু হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। এ ধাপে মূলত জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবে রাজনৈতিক দলগুলো।
এদিন ২৯টি রাজনৈতিক দল উপস্থিত ছিল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে। এ সময় কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি হিসেবে চারটি প্রস্তাব তুলে ধরে। এগুলো হলো— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট ও বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।
আলী রীয়াজ বলেন, অধ্যাদেশ এবং সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়নের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। এই দুই পদ্ধতিতে যেগুলো সুপারিশ বাস্তবায়ন করা সম্ভব, তা করার জন্য অধ্যাদেশ জারি ও যথাযথ পদক্ষেপের মাধ্যমে তা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে।
এদিকে শনিবারের মধ্যে জুলাই সনদে সই করার জন্য প্রতিটি দলকে দুটি করে নাম পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর চূড়ান্ত ভাষ্য পাঠানো হয়েছে। এ সনদে সবার মতের প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে সনদে সই করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) বিকেল ৫টার মধ্যে দুজন ব্যক্তির নাম পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আলোচনা সভায় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান, বদিউল আলম মজুমদার, মো. আইয়ুব মিয়া এবং ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ২৯ দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের পরবর্তী বৈঠক হবে আগামী রোববার।