
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তর্বর্তী সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে মোট বৈদেশিক দেনা ছিল ৩.২ বিলিয়ন ডলার। আমরা এখন তা ৮২৯ মিলিয়ন ডলারে নামিয়ে এনেছি। বর্তমানে কোনো বিলম্বিত দেনা নেই, জরিমানাও নেই বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দেনা ছিল প্রায় ৩.২ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে তা ৮২৯ মিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব দেনা পরিশোধের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) আগামী জুনে তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পরবর্তী বৈঠকের আগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বৈদেশিক দেনা পরিশোধে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে জমা দিতে বলেছে। আইএমএফকে দেওয়ার জন্য দেনা পরিশোধের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে বলেও বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মোট বকেয়া ৮২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে শুধু বিদ্যুৎ খাতের বকেয়া ৫২৯ মিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে, জ্বালানি খাতের বকেয়া ৩০০ মিলিয়ন ডলার। এ খাতের বকেয়ার মধ্যে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিল, কয়লা বিল উল্লেখযোগ্য। জ্বালানি খাতের মোট বকেয়ার বেশির ভাগই এলএনজি আমদানির বিল।
পেট্রোবাংলা ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশে গ্যাসের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৮ সাল থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করা হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতার পাশাপাশি স্পট মার্কেট (খোলাবাজার) থেকেও এলএনজি আমদানি করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশ ৫৫ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা আনুমানিক ব্যয়ে ৯৬ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা করেছে। আর ২০২৫-২৬ সালে এই সংখ্যা ১১৫টিতে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যার আনুমানিক মোট ব্যয় দাঁড়াবে ৬৭ হাজার ৬০৭.৩৫ কোটি টাকা। গড়ে প্রতি কার্গো এলএনজির জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৫৮৭ কোটি টাকা।
ইএমআরডি সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, নতুন গ্যাস সরবরাহের জন্য সামান্য শুল্ক সমন্বয়ের মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে আমরা আরও বেশি এলএনজি আমদানি করতে পারব।
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, বৈদেশিক বকেয়া পরিশোধের জন্য ২ মাসের একটি চক্র ধরে নেওয়া হয়েছে। সরকার তার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে এবং ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বিদ্যুতের সব বকেয়া সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ করবে।

অন্তর্বর্তী সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে মোট বৈদেশিক দেনা ছিল ৩.২ বিলিয়ন ডলার। আমরা এখন তা ৮২৯ মিলিয়ন ডলারে নামিয়ে এনেছি। বর্তমানে কোনো বিলম্বিত দেনা নেই, জরিমানাও নেই বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দেনা ছিল প্রায় ৩.২ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে তা ৮২৯ মিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব দেনা পরিশোধের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) আগামী জুনে তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পরবর্তী বৈঠকের আগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বৈদেশিক দেনা পরিশোধে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে জমা দিতে বলেছে। আইএমএফকে দেওয়ার জন্য দেনা পরিশোধের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে বলেও বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মোট বকেয়া ৮২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে শুধু বিদ্যুৎ খাতের বকেয়া ৫২৯ মিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে, জ্বালানি খাতের বকেয়া ৩০০ মিলিয়ন ডলার। এ খাতের বকেয়ার মধ্যে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিল, কয়লা বিল উল্লেখযোগ্য। জ্বালানি খাতের মোট বকেয়ার বেশির ভাগই এলএনজি আমদানির বিল।
পেট্রোবাংলা ও জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশে গ্যাসের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৮ সাল থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করা হচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতার পাশাপাশি স্পট মার্কেট (খোলাবাজার) থেকেও এলএনজি আমদানি করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশ ৫৫ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা আনুমানিক ব্যয়ে ৯৬ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা করেছে। আর ২০২৫-২৬ সালে এই সংখ্যা ১১৫টিতে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যার আনুমানিক মোট ব্যয় দাঁড়াবে ৬৭ হাজার ৬০৭.৩৫ কোটি টাকা। গড়ে প্রতি কার্গো এলএনজির জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৫৮৭ কোটি টাকা।
ইএমআরডি সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, নতুন গ্যাস সরবরাহের জন্য সামান্য শুল্ক সমন্বয়ের মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে আমরা আরও বেশি এলএনজি আমদানি করতে পারব।
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, বৈদেশিক বকেয়া পরিশোধের জন্য ২ মাসের একটি চক্র ধরে নেওয়া হয়েছে। সরকার তার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে এবং ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বিদ্যুতের সব বকেয়া সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ করবে।

রিখটার স্কেলে গতকালের ভূমিকম্পের মাত্রা ৬-এর নিচে থাকলেও এর স্থায়িত্ব ও তীব্রতা বেশি অনুভূত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘গতকাল মাত্রা ৬-এর নিচে হলেও ওয়েভ [কম্পন] বেশি সময় স্থায়ী এবং ঝাঁকি বেশি হওয়ার কারণ, আমাদের এই অঞ্চলের মাটির গঠন কিছুটা দুর্বল। অপেক্ষাকৃত মাটির গঠন দুর্বল হলে শক বেশিক্ষণ স
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের টেলিপ্রিন্টার অপারেটর মো. গোলাম মোস্তফা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় হওয়া ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ৩। এর উতপত্তিস্থল রাজধানীর বাড্ডা এলাকা।
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও লেখেন, ‘আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুসারে, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য থেকে শুরু করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী যেকোনো স্থানের ওপর দিয়ে আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।’
৭ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৯০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ৮৮ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ২১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৭৮ জন এবং খুলনা বিভাগে ২৯ জন রোগী রয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে