ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজ প্রাঙ্গণে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ দেড় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৭০ জনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি উড্ডয়ন করে। ১২ মিনিট পরেই এটি বিধ্বস্ত হয়ে আগুন ধরে যায়। এ দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯ জন নিহতের তথ্য জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি আহত ও দগ্ধদের মধ্যে রয়েছে— শামীম ইউসুফ (১৪), মাহিন (১৫), আবিদ (১৭), রফি বড়ুয়া (২১), সায়েম (১২), সায়েম ইউসুফ (১৪), মুনতাহা (১১), নাফি () মেহেরিন(১২), আয়মান (১০), জায়েনা (১৩), ইমন(১৭), রোহান (১৪), আবিদ (৯), আশরাফ (৩৭), ইউশা (১১), পায়েল (১২), আলবেরা (১০), তাসমিয়া (১৫), মাহিয়া (), অয়ন (১৪), ফয়াজ (১৪), মাসুমা (৩৮), মাহাতা (১৪), শামীম, জাকির (৫৫), নিলয় (১৪) ও সামিয়া।
এ দুর্ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তৌফিক হোসাইনের শরীরের বেশির ভাগ অংশ দগ্ধ হয়েছে। বার্ন ইনস্টিউটে তার মা বলেন, সকাল ৭টায় ভাত খেয়ে ছেলেকে নিয়ে স্কুলে যান তিনি। ছেলেকে স্কুলে দিয়ে পাশেই অপেক্ষা করছিলেন। দুর্ঘটনার কথা শুনে ছুটে যান স্কুলের গেটে। এ সময় পোড়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এসে মাকে জড়িয়ে ধরে তৌফিক।
কেবল তৌফিক নয়, বিমান বিধ্বস্তে আহত ও দগ্ধ অন্যদের স্বজনরাও ভিড় জমিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে। তাদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে হাসপাতালের পরিবেশ। সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনতে হবে— এ কথা তারা ভাবতেই পারছেন না।
বার্ন ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের ওখানে ভর্তি শিক্ষার্থীদের অন্তত ২০ জনের শরীরের শতভাগ দগ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। তাদের মধ্যে কতজনকে চিকিৎসা দিয়ে বাঁচিয়ে তোলা যাবে, তা নিয়ে সন্দিহান চিকিৎসকরা।
এর মধ্যে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীসহ অন্যরা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে রোগীদের দেখতে যান।
আইন উপদেষ্ট সাংবাদিকদের বলেন, কীভাবে এ দুর্ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হবে। আহত ও দগ্ধদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসা দেওয়ার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর।
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজ প্রাঙ্গণে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ দেড় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৭০ জনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি উড্ডয়ন করে। ১২ মিনিট পরেই এটি বিধ্বস্ত হয়ে আগুন ধরে যায়। এ দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯ জন নিহতের তথ্য জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি আহত ও দগ্ধদের মধ্যে রয়েছে— শামীম ইউসুফ (১৪), মাহিন (১৫), আবিদ (১৭), রফি বড়ুয়া (২১), সায়েম (১২), সায়েম ইউসুফ (১৪), মুনতাহা (১১), নাফি () মেহেরিন(১২), আয়মান (১০), জায়েনা (১৩), ইমন(১৭), রোহান (১৪), আবিদ (৯), আশরাফ (৩৭), ইউশা (১১), পায়েল (১২), আলবেরা (১০), তাসমিয়া (১৫), মাহিয়া (), অয়ন (১৪), ফয়াজ (১৪), মাসুমা (৩৮), মাহাতা (১৪), শামীম, জাকির (৫৫), নিলয় (১৪) ও সামিয়া।
এ দুর্ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তৌফিক হোসাইনের শরীরের বেশির ভাগ অংশ দগ্ধ হয়েছে। বার্ন ইনস্টিউটে তার মা বলেন, সকাল ৭টায় ভাত খেয়ে ছেলেকে নিয়ে স্কুলে যান তিনি। ছেলেকে স্কুলে দিয়ে পাশেই অপেক্ষা করছিলেন। দুর্ঘটনার কথা শুনে ছুটে যান স্কুলের গেটে। এ সময় পোড়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এসে মাকে জড়িয়ে ধরে তৌফিক।
কেবল তৌফিক নয়, বিমান বিধ্বস্তে আহত ও দগ্ধ অন্যদের স্বজনরাও ভিড় জমিয়েছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে। তাদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে হাসপাতালের পরিবেশ। সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনতে হবে— এ কথা তারা ভাবতেই পারছেন না।
বার্ন ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাদের ওখানে ভর্তি শিক্ষার্থীদের অন্তত ২০ জনের শরীরের শতভাগ দগ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন। তাদের মধ্যে কতজনকে চিকিৎসা দিয়ে বাঁচিয়ে তোলা যাবে, তা নিয়ে সন্দিহান চিকিৎসকরা।
এর মধ্যে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীসহ অন্যরা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সর্জারি ইনস্টিটিউটে রোগীদের দেখতে যান।
আইন উপদেষ্ট সাংবাদিকদের বলেন, কীভাবে এ দুর্ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হবে। আহত ও দগ্ধদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসা দেওয়ার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর।
কোটি ভক্তের চোখের জলে বিদায় নিলেন দেবী দুর্গা। বছরান্তে বাবার বাড়ি ভ্রমণ শেষে চার সন্তানকে ফিরলেন স্বামীর বাড়ি কৈলাসে। সেই সঙ্গে শেষ হলো দুর্গাপূজা, শেষ হলো বাঙালি সনাতন সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব।
১৯ ঘণ্টা আগে