
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর বিজয়নগরে গুলিবিদ্ধ ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলি চালানো ঘটনায় হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মাঠে কাজ করছে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম ও র্যাবসহ অন্য বাহিনীগুলোও।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সাংবাদিকদের বলেন, ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণকারীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। সন্ত্রাসীরা যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা, র্যাবসহ সবাই কাজ করছে।
ডিএমপি জানিয়েছে, তাদের সদর দপ্তর থেকে আট বিভাগে বিশেষ বার্তা দিয়ে সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে।
পুলিশের তথ্য বলছে, দুপুরের দিকে ওসমান হাদিসহ তার সঙ্গে আরেকজন রিকশায় যাচ্ছিলেন। তাদের রিকশা কালভার্ট রোড এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলে থাকা দুজন হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. হারুন অর রশিদ বলেন, আমরা তাদের ধরতে কাজ শুরু করেছি। আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে।
গোয়েন্দা বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলাকারীদের ধরতে বেশ কয়েকটি টিম মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হচ্ছে।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে রাজধানী বিজয়নগরের কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে অস্ত্রধারীরা। তাকে উদ্ধার করে ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। মাথায় থাকা গুলি অস্ত্রোপচার করে বের করা হয়। সবশেষ তথ্য বলছে, অস্ত্রোপচার শেষে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা জানান, জুমার নামাজের পর মসজিদে তাদের লিফলেট বিলি কর্মসূচি ছিল। লিফলেট বিলি শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়ে দুপুরের খাবার খাওয়ার কথা ছিল। এ সময় তারা হাদির ওপর হামলার খবর পান। হাদির বাম কানের পাশে একটি গুলি করা হয়েছে বলে জানান তারা।

রাজধানীর বিজয়নগরে গুলিবিদ্ধ ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলি চালানো ঘটনায় হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। মাঠে কাজ করছে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম ও র্যাবসহ অন্য বাহিনীগুলোও।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সাংবাদিকদের বলেন, ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণকারীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। সন্ত্রাসীরা যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা, র্যাবসহ সবাই কাজ করছে।
ডিএমপি জানিয়েছে, তাদের সদর দপ্তর থেকে আট বিভাগে বিশেষ বার্তা দিয়ে সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে।
পুলিশের তথ্য বলছে, দুপুরের দিকে ওসমান হাদিসহ তার সঙ্গে আরেকজন রিকশায় যাচ্ছিলেন। তাদের রিকশা কালভার্ট রোড এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলে থাকা দুজন হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. হারুন অর রশিদ বলেন, আমরা তাদের ধরতে কাজ শুরু করেছি। আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে।
গোয়েন্দা বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলাকারীদের ধরতে বেশ কয়েকটি টিম মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হচ্ছে।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে রাজধানী বিজয়নগরের কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে অস্ত্রধারীরা। তাকে উদ্ধার করে ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। মাথায় থাকা গুলি অস্ত্রোপচার করে বের করা হয়। সবশেষ তথ্য বলছে, অস্ত্রোপচার শেষে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা জানান, জুমার নামাজের পর মসজিদে তাদের লিফলেট বিলি কর্মসূচি ছিল। লিফলেট বিলি শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়ে দুপুরের খাবার খাওয়ার কথা ছিল। এ সময় তারা হাদির ওপর হামলার খবর পান। হাদির বাম কানের পাশে একটি গুলি করা হয়েছে বলে জানান তারা।

স্বতন্ত্র চাকরি বিধিমালা প্রণয়নে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের প্রতিবাদে আজ সকাল সাতটা থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশ। এ কারণে মেট্রোরেলের যাত্রীসেবায় বিঘ্ন ঘটার শঙ্কা দেখা দেয়। যদিও গতকাল মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য মোহাম্মদ ওসামা জানান, একটি মোটরসাইকেলে করে আসা দুইজনের মধ্যে থেকে একজন ওসমান হাদির ওপর গুলি চালায়। তার দাবি, ‘এই দুই জন প্রায় দুই সপ্তাহ আগে ওসমান হাদির প্রচারণার টিমে যোগ দিয়েছিল। মাঝখানে কিছুদিন তাদের দেখা যায়নি। কয়েকদিন আগে তারা আবার এসে প্রচারণার কাজে যোগ দেয়।’
২ ঘণ্টা আগে
ওই দুই ব্যক্তির মধ্যে একজনের পরনে ছিল কালো পাঞ্জাবি ও আকাশি রঙের প্যান্ট, কালো মাস্ক ও গলায় চাদর। আরেকজনের গায়ে ছিল কালো ব্লেজার, চোখে চশমা, পায়ে চামড়া রঙের জুতা। হাদির সঙ্গে জনসংযোগে অংশ নেওয়ার সময় দুজনের মুখেই ছিল মাস্ক।
২ ঘণ্টা আগে
রিফাত জানান, হাদি ভাইয়ের অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে। পোস্ট অপারেটিভ কেয়ারের জন্য এভারকেয়ার হসপিটালে নিয়ে যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত হয়েছে অবস্থা স্টেবল হলে। এখনো নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন ভাই। সবাই দোয়া করুন খাস করে।
৩ ঘণ্টা আগে