
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ভারত ও পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, উভয়পক্ষকে সংযত হওয়ার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ মনে করে কূটনৈতিক দিক থেকে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা উচিত।
বুধবার (০৭ মে) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ।
‘সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। উভয় দেশকে বাংলাদেশ অনুরোধ করেছে যেন তারা শান্ত থাকে, ধৈর্য প্রদর্শন করে এবং পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে, এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকে। ’
বাংলাদেশ আশা করছে, আঞ্চলিক শান্তি, উন্নতি এবং স্থিতিশীলতার জন্য কূটনৈতিকভাবে এই উত্তেজনার অবসান হবে, বলা হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে।
বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ভারত, পাকিস্তানের এই সংঘাতে বাংলাদেশে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। এরপরও বংলাদেশের পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে ভারতের আকাশপথে কোনো সমস্যা হয় কি না, সেটা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযানে পাকিস্তানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৬ জনে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তানের সামরিক মুখপাত্র আহমেদ শরিফ চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। এ সময় আহতের সংখ্যা ৪৬ জন বলে জানিয়েছেন তিনি।
আহমেদ শরিফ চৌধুরী আরও জানিয়েন, পাকিস্তানের ছয়টি জায়গায় ২৪টি স্থাপনায় বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে ভারত।
ভারত পরিচালিত ‘অপারেশন সিঁদুর’র জবাবে, ভারত শাসিত কাশ্মীরে পাকিস্তানি পাল্টা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩২ জন।
নিহতরা সবাই ভারতের পুঞ্চ জেলায় বসবাসকারী সাধারণ নাগরিক। এই অঞ্চলটি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) কাছেই অবস্থিত। এর আগে পাকিস্তানি হামলায় ভারতে ৭ জন নিহতের খবর জানিয়েছিল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।
সূত্র: বিবিসি বাংলা

ভারত ও পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, উভয়পক্ষকে সংযত হওয়ার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ মনে করে কূটনৈতিক দিক থেকে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা উচিত।
বুধবার (০৭ মে) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ।
‘সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। উভয় দেশকে বাংলাদেশ অনুরোধ করেছে যেন তারা শান্ত থাকে, ধৈর্য প্রদর্শন করে এবং পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে, এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকে। ’
বাংলাদেশ আশা করছে, আঞ্চলিক শান্তি, উন্নতি এবং স্থিতিশীলতার জন্য কূটনৈতিকভাবে এই উত্তেজনার অবসান হবে, বলা হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে।
বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেন, ভারত, পাকিস্তানের এই সংঘাতে বাংলাদেশে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। এরপরও বংলাদেশের পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে ভারতের আকাশপথে কোনো সমস্যা হয় কি না, সেটা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযানে পাকিস্তানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৬ জনে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তানের সামরিক মুখপাত্র আহমেদ শরিফ চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। এ সময় আহতের সংখ্যা ৪৬ জন বলে জানিয়েছেন তিনি।
আহমেদ শরিফ চৌধুরী আরও জানিয়েন, পাকিস্তানের ছয়টি জায়গায় ২৪টি স্থাপনায় বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে ভারত।
ভারত পরিচালিত ‘অপারেশন সিঁদুর’র জবাবে, ভারত শাসিত কাশ্মীরে পাকিস্তানি পাল্টা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩২ জন।
নিহতরা সবাই ভারতের পুঞ্চ জেলায় বসবাসকারী সাধারণ নাগরিক। এই অঞ্চলটি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) কাছেই অবস্থিত। এর আগে পাকিস্তানি হামলায় ভারতে ৭ জন নিহতের খবর জানিয়েছিল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।
সূত্র: বিবিসি বাংলা

তিনি জানান, ভূমিকম্পের সময় গুরুতর আহত কয়েকজনকে নরসিংদী থেকে ঢাকা মেডিক্যালে আনা হয়েছে। তার মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং গুরুতর আহত একজনের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে তিনজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার ব্যক্তিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেন। কিবরিয়া হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র-গুলি মোক্তারের হেফাজতে আছে বলে জানান তারা। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির একটি দল গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর একটি গ্যারেজে অভিযান চালায়। ডিবির উপস্থিতি টের পে
১২ ঘণ্টা আগে
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১০ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিবের আলোচনায় যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছিল সরকার। সেই আলোকে
১২ ঘণ্টা আগে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিক একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের টেলিফোন নম্বরে ০২৫৮৮১১৬৫১ সবাইকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, এ নিয়ে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে সরকার প্রতিশ্রুত
১৩ ঘণ্টা আগে