কত সম্পদের মালিক প্রভাস?
বাহুবলীতে অভিনয়ের পর যার আন্তর্জাতিক খ্যাতি তৈরি হয়েছে। দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম হায়েস্ট পেইড অভিনেতা তিনি। লন্ডনে মাদাম তুসোর মিউজিয়ামে তার মোমের মূর্তিও রয়েছে। এ হেন অভিনেতার সংগ্রহে কী কী দামি জিনিস রয়েছে? হায়দরাবাদে জুবিলি হিলস এলাকায় প্রভাসের একটি বিলাসবহুল বাংলো রয়েছে। জানা যায়, ওই বাংলোর বাজার মূল্য নাকি ৬০ কোটি টাকা। বাংলোর ভিতরে দেড় কোটি টাকা মূল্যের একটি জিম রয়েছে তার।
প্রভাসের সংগ্রহে রয়েছে ৭৩ লক্ষ টাকা মূল্যের বিএমডব্লিউ এক্সথ্রিএম গাড়ি। এছাড়াও দুই কোটি টাকার কিছু বেশি মূল্যের একটি জাগুয়ার রয়েছে অভিনেতার। কিছুদিন আগেই কিনেছেন ছয় কোটি টাকার একটি ল্যাম্বারগিনি। প্রভাস এক একটি সিনেমা পিছু নাকি ৮০ থেকে ১২০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন। সেই অনুপাতেই তার সংগ্রহে রয়েছে দামি দ্রব্য। দক্ষিণ ভারতীয়দের মধ্যে সোনার গয়নার বহুল প্রচলন। প্রভাসের সংগ্রহে বিভিন্ন দামি ধাতুর গয়না রয়েছে। শুধু ভারতে নয়। শোনা যায় ভারতের বাইরে বিদেশেও প্রভাসের একাধিক বাড়ি রয়েছে।
নতুন মডেলের মোবাইল এবং ক্যামেরা প্রভাস পছন্দ করেন। তার সংগ্রহের এই দুটি জিনিসও বেশ মূল্যবান। বিদেশী মডেলের ঘড়ির প্রতি প্রভাসের আগ্রহ রয়েছে। শোনা যায় প্রচুর দামি ঘড়ি রয়েছে তার সংগ্রহে। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৪১ কোটি টাকা। যদিও বাহুবলির পর সাফল্যের মুখ সেভাবে দেখেননি সালার অভিনেতা। সিনেমা জনপ্রিয় হলেও বক্স অফিসে ঝড় তোলা ব্যবসা করতে দেখা যায়নি রাধে শ্যাম কিংবা সালারকে। বর্তমানে ১০০০ কোটির বক্স অফিস ট্রেন্ড, তার ধারে কাছেও থাকেনি প্রভাসের শেষ মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো।