top ad image
top ad image
home iconarrow iconফিচার

শিল্প-সাহিত্য

টোয়েনের রসিকতা

টোয়েনের রসিকতা
মার্ক টোয়েন ও তার বন্ধুর কল্পিত ছবি।

যাঁরা লেখালেখি করেন, তাঁদের আগে পাঠক হওয়া জরুরি। তাই দেখা যায়, পৃথিবীর প্রায় সব লেখকই বইপ্রেমী ছিলেন। বই নিয়ে তাঁদের মজার অভিজ্ঞতাও আছে।

কথায় আছে সুসাহিত্যিক মানে সুপাঠক, কিন্তু সব পাঠকই সুহিত্যিক নয়। অর্থাৎ যাঁরা লেখালেখি করেন, তাঁদের আগে পাঠক হওয়া জরুরি। তাই দেখা যায়, পৃথিবীর প্রায় সব লেখকই বইপ্রেমী ছিলেন। বই নিয়ে তাঁদের মজার অভিজ্ঞতাও আছে।কথায় আছে সুসাহিত্যিক মানে সুপাঠক, কিন্তু সব পাঠকই সুহিত্যিক নয়। অর্থাৎ যাঁরা লেখালেখি করেন, তাঁদের আগে পাঠক হওয়া জরুরি। তাই দেখা যায়, পৃথিবীর প্রায় সব লেখকই বইপ্রেমী ছিলেন। বই নিয়ে তাঁদের মজার অভিজ্ঞতাও আছে।

বিশ্বখ্যাত মার্কিন লেখক মার্ক টোয়েনও তাঁর ব্যতিক্রম ছিলেন না। বই পড়া ও বই সংগ্রহ করা তাঁর নেশা ছিল। তার অর্থ এই নয়, দুনিয়ার তাবৎ তিনি পড়ে ফেলেছিনে! আবার তিনি যেসব বই পড়েছিলেন, সেগুলোর সবই যে তাঁর ভালো লাগেনি, সেটা বলাই বাহুল্য।

এক দিন টোয়েনের এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো।

সেই বন্ধুটিও বইপ্রেমী। যেদিন যখন দেখা হলো, সদ্য একটা বই পড়ে শেষ করেছেন তিনি। সুতরাং বন্ধুর কাছে পাঁড়লেন সে কথা। বললেন, বইটা কিন্তু দারুণ।

তুমি পড়েছো নাকি?

হ্যাঁ সুচক জবাব দিলেন টোয়েন।

বন্ধু তখন আরও উত্তেজিত। জানতে চাইলেন, কেমন লেগেছে তোমার?

মার্ক টোয়েন একগাল হেসে জবাব দিলেন, এককথায় বলতে গেলে বইটি বন্ধ করলে আর খুলতে ইচ্ছে করে না।

বন্ধুটির চেহারাটা সেদিন নিশ্চয়ই শ্রাবণের মেঘের মতো অন্ধকার হয়েছিল!

r1 ad
r1 ad