সংস্কার সংস্কারের মতো চলবে, নির্বাচন নির্বাচনের মতো: মির্জা ফখরুল

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

সংস্কার আর নির্বাচন আলাদা জিনিস না। সংস্কার সংস্কারের মতো চলবে, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়া সংষ্কার প্রস্তাব যথাযথভাবে পর্যালোচনা করেই মতামত দিয়েছে বিএনপি বলেও জানান তিনি।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ বাসভবনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব।

প্রধান উপদেষ্টার সদ্য সমাপ্ত চীন সফরের প্রসঙ্গ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে চীন একতরফাভাবে একটা দলের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছে তবে এখন তারা চিন্তাভাবনা পরিবর্তন করে সব দলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ছে। চীন বাংলাদেশে উৎপাদনে ও উন্নয়নে বিনিয়োগের জন্য যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সেটা দেশের জন্য আশাবাদের কথা।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, যে বিষয়ে মতের ঐক্য হবে সেগুলো মেনেই নির্বাচন হবে। যারাই নির্বাচিত হবে সে সংস্কার করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। পরে বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কুশল ও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।

এ সময় জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ জাফরুল্লাহ, যুবদলের সদস্য সচিব জাহিদ হাসান, ছাত্রদলের সভাপতি মোহাম্মদ কায়েসসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

‘নির্বাচন ব্যাহত করার হীন চেষ্টা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা’

অর্থবহ নির্বাচনের জন্য সরকারের কার্যক্রমকে সফল করতে হবে। পাশাপাশি দেশের প্রতিটি প্রান্তে নির্বাচনের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করতে হবে।

৩ ঘণ্টা আগে

নিজস্ব প্রতীকে ভোটের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহারের দাবি জানাল বিএনপি

জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজস্ব প্রতীকে - গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের এই সংশোধনীর সঙ্গে বিএনপি একমত নয়। পূর্বের অবস্থা বহাল রাখার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সিইসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

৩ ঘণ্টা আগে

জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন নিয়ে কেউ খুশি, কেউ ক্ষুব্ধ

বিএনপি ও সমমনা কয়েকটি দল কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। তারা এ সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য কমিশনকে চিঠি দেওয়ার কথা জানিয়েছে। একটি দলের দাবি, 'বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটকে টার্গেট করেই এমন নিয়ম করা হয়েছে'।

৬ ঘণ্টা আগে

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

সভায় বলা হয়, একটি নবগঠিত রাজনৈতিক দলসহ ক্ষমতাসীন সরকারে থাকা যেকোনো রাজনৈতিক দলের পরামর্শক, পৃষ্ঠপোষক ও দলীয় পরিচয়ে পরিচিত ব্যক্তিদের পদত্যাগ করার মাধ্যমে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।

১৯ ঘণ্টা আগে