
প্রতিনিধি, কক্সবাজার

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কক্সবাজারের চারটি আসনের মধ্যে তিনটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিএনপি।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন।
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনে পুনরায় প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজল। আর কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে পুনরায় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক হুইপ ও জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী। তবে কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আসনটি জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতা এস এম সুজার জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা লুৎফুর রহমান কাজল বলেন, আমি জনগণের রাজনীতি করি, দলের সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা করি। কক্সবাজারের মানুষ বিএনপির পাশে ছিল, আছে, থাকবে। জনগণের ভোটে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে ইনশাআল্লাহ আমরা বিজয়ী হবো।
সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী বলেন, এটি আমার জন্য দায়িত্ব ও চ্যালেঞ্জ। উখিয়া-টেকনাফের মানুষের আস্থা অর্জনই আমার মূল লক্ষ্য। জনগণই আমার শক্তি। তারা যদি আমার পাশে থাকে, তাহলে ইনশাআল্লাহ ন্যায়, অধিকার ও পরিবর্তনের রাজনীতি আবারও প্রতিষ্ঠা করতে পারব।
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর কক্সবাজারজুড়ে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মিষ্টি বিতরণ, ঢাক-ঢোল বাজিয়ে আনন্দ মিছিল ও উল্লাসে মেতে উঠেছেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কক্সবাজারের চারটি আসনের মধ্যে তিনটিতে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিএনপি।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন।
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনে পুনরায় প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজল। আর কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে পুনরায় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক হুইপ ও জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী। তবে কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আসনটি জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতা এস এম সুজার জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা লুৎফুর রহমান কাজল বলেন, আমি জনগণের রাজনীতি করি, দলের সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা করি। কক্সবাজারের মানুষ বিএনপির পাশে ছিল, আছে, থাকবে। জনগণের ভোটে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে ইনশাআল্লাহ আমরা বিজয়ী হবো।
সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী বলেন, এটি আমার জন্য দায়িত্ব ও চ্যালেঞ্জ। উখিয়া-টেকনাফের মানুষের আস্থা অর্জনই আমার মূল লক্ষ্য। জনগণই আমার শক্তি। তারা যদি আমার পাশে থাকে, তাহলে ইনশাআল্লাহ ন্যায়, অধিকার ও পরিবর্তনের রাজনীতি আবারও প্রতিষ্ঠা করতে পারব।
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর কক্সবাজারজুড়ে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মিষ্টি বিতরণ, ঢাক-ঢোল বাজিয়ে আনন্দ মিছিল ও উল্লাসে মেতে উঠেছেন।

ফেসবুকে নিজের আইডিতে এক পোস্টে নয়ন লেখেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান সাহেবের নির্দেশনা, মাগুরা-২ সংসদীয় আসনে বিএনপির সব পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে সব ধরনের সংঘাত এড়িয়ে চলার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। কেউ বিশৃঙ্খলা করে ধানের শীষের ক্ষতি করবেন না, ধানের শীষ আমাদের অস্তিত্ব।
৭ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির বর্তমানে যে ইকোনমিক পলিসি তা দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উত্তরণ সম্ভব নয়। বিএনপি যদি জোর-জবরদস্তি করে ড. ইউনূসের সঙ্গে ডিল করে, লন্ডনে ডিল করেছিল, নতুনভাবে সেই ডিল নবায়ন করে যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে এনসিপির হাতে তাদের পতন হবে।’
৭ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘এই নির্বাচন আমার শেষ নির্বাচন। যারা মনোনয়ন পাননি, বিশ্বাস রাখুন। ইনশাআল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে।’
৮ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।
৯ ঘণ্টা আগে