নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইল শহরের রূপগঞ্চ বাজারে সড়কের ফুটপাথে হঠাৎ গড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট গুড়িয়ে দিয়েছে সড়ক বিভাগ। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনায় সেনাবাহিনী, পুলিশ, ফায়ারব্রিগেট, বিদুৎবিভাগ ও সড়ক বিভাগের অংশগ্রহণ ছিল।
বুধবার (১৪ মে) সকাল থেকে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দেবাশীষ অধিকারী। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মার্কেট উচ্ছেদের মাইকিং করা হয়। ব্যবসায়ীদের মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নড়াইল-যশোর সড়কের নড়াইল শহরাংশের ৪ লেন সড়ক বাস্তবায়নে ইতোপূর্বে সড়কের জায়গায় গড়ে তোলা বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট অপসারণ করা হয়। সড়কের কাজ শেষ না হতেই ফুটপাতজুড়ে ৪০টির ও অধিক দোকান গড়ে ওঠে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে মার্কেট উচ্ছেদে শহরে মাইকিং করা হলেও আমলে নেয়নি হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। দখলদাররা প্রশাসনের সঙ্গে অনেক দেন দরবার করেও মার্কেট শেষ রক্ষা করতে পারেনি।
জানা গেছে, মার্কেট উচ্ছেদ অভিযান রোধ করতে মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতি গত ২৪ এপ্রিল মানববন্ধনসহ সাংবাদিক সম্মেলন করে। তখন জেলা প্রশাসকের সদয় দৃষ্টি কামনায় স্মারকলিপি দেওয়া হয়। সমিতির নেতৃবৃন্দ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেও শেষ রক্ষা করতে পারেনি উচ্ছেদ অভিযান। বুধবার সকাল ৯টা থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে দুপুর ১২টার মধ্যে সম্পন্ন করা হয়।
সমিতির সভাপতি মাসুম জমাদ্দার বলেন, আর কয়েকদিন পর ঈদ। ঈদের আগে এমন ক্ষতির সম্মুখিন হতে হলো ব্যবসায়ীদের। হকার্স মার্কেট গড়ে তোলার ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, এখানে বড় বড় গর্ত ছিল, বন জঙ্গলে ভরা ছিল। সন্ধ্যার পর এখানে শিয়াল ডাকতো। ভয়ে এখানে কেউ আসতে চাইতো না। আমরা ব্যবসায়ীরা সেগুলো পরিষ্কার এবং গর্ত ভরাট করে এখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল।
হকার্স মার্কেট সূত্রে জানা গেছে, বিগত পৌর মেয়র সোহরাব হোসেন বিশ্বাসের অনুমতি নিয়ে এখানে হকার্স মার্কেট গড়ে তোলা হয়। প্রায় ৪০ জন অসহায় মানুষ ধার দেনা এবং লোন নিয়ে এখানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। দীর্ঘদিন ধরে তারা এখানে ব্যাবসা চালিয়ে আসছেন।
নড়াইল শহরের রূপগঞ্চ বাজারে সড়কের ফুটপাথে হঠাৎ গড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট গুড়িয়ে দিয়েছে সড়ক বিভাগ। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনায় সেনাবাহিনী, পুলিশ, ফায়ারব্রিগেট, বিদুৎবিভাগ ও সড়ক বিভাগের অংশগ্রহণ ছিল।
বুধবার (১৪ মে) সকাল থেকে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দেবাশীষ অধিকারী। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মার্কেট উচ্ছেদের মাইকিং করা হয়। ব্যবসায়ীদের মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নড়াইল-যশোর সড়কের নড়াইল শহরাংশের ৪ লেন সড়ক বাস্তবায়নে ইতোপূর্বে সড়কের জায়গায় গড়ে তোলা বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট অপসারণ করা হয়। সড়কের কাজ শেষ না হতেই ফুটপাতজুড়ে ৪০টির ও অধিক দোকান গড়ে ওঠে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে মার্কেট উচ্ছেদে শহরে মাইকিং করা হলেও আমলে নেয়নি হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। দখলদাররা প্রশাসনের সঙ্গে অনেক দেন দরবার করেও মার্কেট শেষ রক্ষা করতে পারেনি।
জানা গেছে, মার্কেট উচ্ছেদ অভিযান রোধ করতে মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতি গত ২৪ এপ্রিল মানববন্ধনসহ সাংবাদিক সম্মেলন করে। তখন জেলা প্রশাসকের সদয় দৃষ্টি কামনায় স্মারকলিপি দেওয়া হয়। সমিতির নেতৃবৃন্দ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেও শেষ রক্ষা করতে পারেনি উচ্ছেদ অভিযান। বুধবার সকাল ৯টা থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে দুপুর ১২টার মধ্যে সম্পন্ন করা হয়।
সমিতির সভাপতি মাসুম জমাদ্দার বলেন, আর কয়েকদিন পর ঈদ। ঈদের আগে এমন ক্ষতির সম্মুখিন হতে হলো ব্যবসায়ীদের। হকার্স মার্কেট গড়ে তোলার ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, এখানে বড় বড় গর্ত ছিল, বন জঙ্গলে ভরা ছিল। সন্ধ্যার পর এখানে শিয়াল ডাকতো। ভয়ে এখানে কেউ আসতে চাইতো না। আমরা ব্যবসায়ীরা সেগুলো পরিষ্কার এবং গর্ত ভরাট করে এখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল।
হকার্স মার্কেট সূত্রে জানা গেছে, বিগত পৌর মেয়র সোহরাব হোসেন বিশ্বাসের অনুমতি নিয়ে এখানে হকার্স মার্কেট গড়ে তোলা হয়। প্রায় ৪০ জন অসহায় মানুষ ধার দেনা এবং লোন নিয়ে এখানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। দীর্ঘদিন ধরে তারা এখানে ব্যাবসা চালিয়ে আসছেন।
রাজশাহী নার্সিং কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে কলেজটির অধ্যক্ষ মোসা. মতিয়ারা খাতুন স্বাক্ষরিত এক নোটিশে বন্ধের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। একইসঙ্গে বুধবার দুপুর ১২টার মধ্যে আবাসিক শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেতিনি জানান, সভায় বিজিবির খুলনা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী এর নেতৃত্বে ১০ সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করেন। বিজিবি প্রতিনিধিদলে খুলনা সেক্টরের অধীনস্থ যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়ন এর অধিনায়ক, অন্যান্য স্টাফ অফিসারসহ অন্যান্য পদবীর বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১ দিন আগেনাভারন সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান বলেন, আনোয়ার হোসেন ওরফে আইনাল একজন চিহ্নিত প্রতারক। তার বিরুদ্ধে শার্শা থানাসহ বিভিন্ন থানায় ৩০টি মামলা রয়েছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে তাকে খুঁজছিলাম। শেষ পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই। আসামিকে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১ দিন আগেএকেএম আনোয়রুল ইসলাম জানান, তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের জহুরুল হক হল ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন।
১ দিন আগে