
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্ত্রীর নামে বিদেশে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
পৃথক একটি আদেশে এস আলম গ্রুপের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাওলাসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন একই আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশ দেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানিয়েছেন।
দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবিল হক বাড়ি ক্রোক, বিভিন্ন শেয়ার অবরুদ্ধ ও ১০ জনের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন সূত্রে জানা যায়, সাইপ্রাসের লিমাসল জেলায় সাইফুল আলমের নামে থাকা দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ৬ কোম্পানির ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডের ১৯ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৯ কোম্পানিতে মোট কত টাকা তাদের বিনিয়োগ রয়েছে, তা দুদকের অজানা রয়েছে।
তবে ব্রিটিশ ভার্জিনে হাজেল ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডে এস আলমের ২ লাখ ৪৫ হাজার ইউএস ডলার ও ফারজানার ৩ লাখ ৫০ হাজার ইউএস ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।
আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন।
এসব অভিযোগ দুদকে অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। দুদক জানতে পেরেছে, এস আলম ও তার স্ত্রীর ব্রিটিশ ভার্জিন সাইপ্রাস ও জার্সিতে বিপুল স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে।
তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরে ওই টাকা উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে।
এ জন্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে বিদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে সম্পদ স্থানান্তর-হস্তান্তর করতে যাতে না পারেন, তাই ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া প্রয়োজন।
দুদকের একই কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাওলাসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগের সঙ্গে এস আলমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার প্রমাণ পাওয়ায় তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন বলে আবেদনে উল্লেখ করেছেন।
অন্য যাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, তারা হলেন- মিফতাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, মোহাম্মদ সিরাজুল কবীর, মুহাম্মদ কায়সার আলী, তাহের আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ মোস্তাক আহমেদ, হোসেন মোহাম্মদ ফয়সাল, আহমেদ জুবায়েরুল হক ও এস এম তানভির হাসান।

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্ত্রীর নামে বিদেশে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
পৃথক একটি আদেশে এস আলম গ্রুপের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাওলাসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন একই আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশ দেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানিয়েছেন।
দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবিল হক বাড়ি ক্রোক, বিভিন্ন শেয়ার অবরুদ্ধ ও ১০ জনের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন সূত্রে জানা যায়, সাইপ্রাসের লিমাসল জেলায় সাইফুল আলমের নামে থাকা দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ৬ কোম্পানির ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডের ১৯ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৯ কোম্পানিতে মোট কত টাকা তাদের বিনিয়োগ রয়েছে, তা দুদকের অজানা রয়েছে।
তবে ব্রিটিশ ভার্জিনে হাজেল ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডে এস আলমের ২ লাখ ৪৫ হাজার ইউএস ডলার ও ফারজানার ৩ লাখ ৫০ হাজার ইউএস ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।
আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন।
এসব অভিযোগ দুদকে অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। দুদক জানতে পেরেছে, এস আলম ও তার স্ত্রীর ব্রিটিশ ভার্জিন সাইপ্রাস ও জার্সিতে বিপুল স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ রয়েছে।
তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরে ওই টাকা উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে।
এ জন্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে বিদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে সম্পদ স্থানান্তর-হস্তান্তর করতে যাতে না পারেন, তাই ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া প্রয়োজন।
দুদকের একই কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাওলাসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগের সঙ্গে এস আলমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার প্রমাণ পাওয়ায় তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন বলে আবেদনে উল্লেখ করেছেন।
অন্য যাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, তারা হলেন- মিফতাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, মোহাম্মদ সিরাজুল কবীর, মুহাম্মদ কায়সার আলী, তাহের আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ মোস্তাক আহমেদ, হোসেন মোহাম্মদ ফয়সাল, আহমেদ জুবায়েরুল হক ও এস এম তানভির হাসান।

সভায় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের সার্বিক অগ্রগতি, পোস্টাল ভোটিংয়ের সময়সীমা নির্ধারণসহ মোট ১০টি বিষয় আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। রেওয়াজ অনুযায়ী, আগামী ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসি সদস্যরা প্রস্তুতি অবহিত করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, আজকের বৈঠকেই ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ চূড়ান
৫ ঘণ্টা আগে
আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৬ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে