ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
গত বছরের জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে মানবতাবিরোধী নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ওই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকউশন। একই মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকেও আসামি করা হয়েছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় সুনির্দিষ্ট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে। ১৪ জুলাইয়ের সংবাদ সম্মেলনে ‘উসকানিমূলক’ বক্তব্য দেওয়া থেকে শুরু করে রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা এবং আশুলিয়ায় পাঁচ মরদেহ ও একজনকে জীবিত আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাগুলো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ হিসেবে উঠে এসেছে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।
রোববার (১ জুন) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের নেতৃত্ব প্রসিকিউশন টিম শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিকভাবে সুনির্দিষ্ট পাঁচটি অভিযোগ দাখিল করেন।
ট্রাইব্যুনাল এসব অভিযোগ আমলে নিয়েছেন। ‘পলাতক’ শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে জারি করেছেন গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও। গ্রেপ্তার থাকা চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন। নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী ১৬ই জুন অভিযুক্তদের ট্রাইব্যুনালে হাজির থাকতে হবে।
এর মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো ট্রাইব্যুনালে। গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ৯ মাস পেরিয়ে ১০ মাসের মাথায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো।
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ১৪০০ মানুষকে হত্যা ও ২৫ হাজার মানুষকে আহত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা অভিযোগপত্রে। অভিযোগপত্রের সঙ্গে দাখিল করা হয়েছে নিহতদের তালিকা। জব্দ তালিকা থেকে শুরু করে অন্যান্য সব নথিপত্রও দাখিল করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রসিকিউশন অডিও-ভিডিও ও গণমাধ্যমের প্রতিবেদনও দাখিল করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, মামলার তিন আসামি শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ষড়যন্ত্র, সহায়তা, প্ররোচনা, উসকানি ও সম্পৃক্ততার পাঁচটি অভিযোগে সুনির্দিষ্টভাবে মোট ১৩ জনকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত বছরের ১৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীদের রাজাকারের বাচ্চা, নাতি-পুতি বলে উসকানিমূলক বক্তব্য দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্ররোচনা, সহায়তা ও সম্পৃক্ততায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ব্যাপক মাত্রায় ও পদ্ধতিগতভাবে নিরীহ, নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণের অংশ হিসেবে হত্যা, হত্যার চেষ্টা, নির্যাতনে সহায়তা করেছে।
রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাইদকে লক্ষ্য করে বিনা উসকানিতে হত্যার অভিযোগও সুনির্দিষ্টভাবে করা হয়েছে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়েছে রাজধানীর চাঁনখার পুলে ছয়জনকে হত্যার ঘটনায়।
এ ছাড়া সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় পাঁচজনকে গুলি করে হত্যার পর জীবিত একজনসহ ছয়টি মরদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগও সুনির্দিষ্টভাবে আনা হয়েছে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে।
এসব ঘটনায় ষড়যন্ত্রের অভিযোগও আনা হয়েছে তিন আসামির বিরুদ্ধে। বলা হয়েছে, এসব অপরাধ আসামিদের জ্ঞাতসারে সংঘটিত করা হয়েছে।
এ মামলার মূল অভিযোগপত্রটি ১৩৪ পৃষ্ঠার। পাশাপাশি অভিযোগ প্রমাণে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত, দালিলিক প্রমাণসহ ভিডিও-অডিও কলের বিস্তারিত উল্লেখ করে মোট আট হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ৮১ জনকে।
অভিযোগপত্রে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জুলাই আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ‘মাস্টারমাইন্ড, হুকুমদাতা ও সুপিরিয়র কমান্ডার’ উল্লেখ করা হয়েছে। বাকি দুই আসামি আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে বিভিন্ন ঘটনায় নির্দেশদাতাসহ শেখ হাসিনার নির্দেশ প্রত্যক্ষভাবে বাস্তবায়নকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই মামলার এ দিনের শুনানি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো মামলার শুনানি সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্র দাখিলের সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, এ বিচার কেবল অতীতের প্রতিশোধ নয়, ভবিষ্যতের জন্য প্রতিজ্ঞাও। আমরা প্রমাণ করতে চাই— একটি সভ্য সমাজ, যেখানে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন থাকবে— সেখানে গণহত্যা কিংবা মানবতাবিরোধী অপরাধ সহ্য করা হবে না।
জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনকে ‘মনসুন রেভুল্যুশন’ বা ‘বর্ষা বিপ্লব’ নামে অভিহিত করেন তাজুল ইসলাম। বলেন, দেড় দশক ধরে চলমান রাজনৈতিক নিপীড়ন, মানবাধিকার হরণ ও রাজনৈতিক উগ্রপন্থার মাধ্যমে সৃষ্ট গভীর সামাজিক বিভাজনের প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এই বিপ্লব হয়েছিল।
গত বছরের জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে মানবতাবিরোধী নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ওই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেছে প্রসিকউশন। একই মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকেও আসামি করা হয়েছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় সুনির্দিষ্ট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে। ১৪ জুলাইয়ের সংবাদ সম্মেলনে ‘উসকানিমূলক’ বক্তব্য দেওয়া থেকে শুরু করে রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা এবং আশুলিয়ায় পাঁচ মরদেহ ও একজনকে জীবিত আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাগুলো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ হিসেবে উঠে এসেছে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।
রোববার (১ জুন) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের নেতৃত্ব প্রসিকিউশন টিম শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিকভাবে সুনির্দিষ্ট পাঁচটি অভিযোগ দাখিল করেন।
ট্রাইব্যুনাল এসব অভিযোগ আমলে নিয়েছেন। ‘পলাতক’ শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে জারি করেছেন গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও। গ্রেপ্তার থাকা চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন। নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী ১৬ই জুন অভিযুক্তদের ট্রাইব্যুনালে হাজির থাকতে হবে।
এর মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো ট্রাইব্যুনালে। গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ৯ মাস পেরিয়ে ১০ মাসের মাথায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো।
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ১৪০০ মানুষকে হত্যা ও ২৫ হাজার মানুষকে আহত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা অভিযোগপত্রে। অভিযোগপত্রের সঙ্গে দাখিল করা হয়েছে নিহতদের তালিকা। জব্দ তালিকা থেকে শুরু করে অন্যান্য সব নথিপত্রও দাখিল করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রসিকিউশন অডিও-ভিডিও ও গণমাধ্যমের প্রতিবেদনও দাখিল করেছে।
চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, মামলার তিন আসামি শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ষড়যন্ত্র, সহায়তা, প্ররোচনা, উসকানি ও সম্পৃক্ততার পাঁচটি অভিযোগে সুনির্দিষ্টভাবে মোট ১৩ জনকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত বছরের ১৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীদের রাজাকারের বাচ্চা, নাতি-পুতি বলে উসকানিমূলক বক্তব্য দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্ররোচনা, সহায়তা ও সম্পৃক্ততায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ব্যাপক মাত্রায় ও পদ্ধতিগতভাবে নিরীহ, নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণের অংশ হিসেবে হত্যা, হত্যার চেষ্টা, নির্যাতনে সহায়তা করেছে।
রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাইদকে লক্ষ্য করে বিনা উসকানিতে হত্যার অভিযোগও সুনির্দিষ্টভাবে করা হয়েছে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়েছে রাজধানীর চাঁনখার পুলে ছয়জনকে হত্যার ঘটনায়।
এ ছাড়া সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় পাঁচজনকে গুলি করে হত্যার পর জীবিত একজনসহ ছয়টি মরদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগও সুনির্দিষ্টভাবে আনা হয়েছে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে।
এসব ঘটনায় ষড়যন্ত্রের অভিযোগও আনা হয়েছে তিন আসামির বিরুদ্ধে। বলা হয়েছে, এসব অপরাধ আসামিদের জ্ঞাতসারে সংঘটিত করা হয়েছে।
এ মামলার মূল অভিযোগপত্রটি ১৩৪ পৃষ্ঠার। পাশাপাশি অভিযোগ প্রমাণে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত, দালিলিক প্রমাণসহ ভিডিও-অডিও কলের বিস্তারিত উল্লেখ করে মোট আট হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ৮১ জনকে।
অভিযোগপত্রে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জুলাই আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ‘মাস্টারমাইন্ড, হুকুমদাতা ও সুপিরিয়র কমান্ডার’ উল্লেখ করা হয়েছে। বাকি দুই আসামি আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে বিভিন্ন ঘটনায় নির্দেশদাতাসহ শেখ হাসিনার নির্দেশ প্রত্যক্ষভাবে বাস্তবায়নকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই মামলার এ দিনের শুনানি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো মামলার শুনানি সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগপত্র দাখিলের সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, এ বিচার কেবল অতীতের প্রতিশোধ নয়, ভবিষ্যতের জন্য প্রতিজ্ঞাও। আমরা প্রমাণ করতে চাই— একটি সভ্য সমাজ, যেখানে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন থাকবে— সেখানে গণহত্যা কিংবা মানবতাবিরোধী অপরাধ সহ্য করা হবে না।
জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনকে ‘মনসুন রেভুল্যুশন’ বা ‘বর্ষা বিপ্লব’ নামে অভিহিত করেন তাজুল ইসলাম। বলেন, দেড় দশক ধরে চলমান রাজনৈতিক নিপীড়ন, মানবাধিকার হরণ ও রাজনৈতিক উগ্রপন্থার মাধ্যমে সৃষ্ট গভীর সামাজিক বিভাজনের প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এই বিপ্লব হয়েছিল।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৯ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৩২ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ২৮ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবিন ইয়ামিন আরও বলেন, “পাঁচ আগস্টের ঘটনার পর প্রায় ১০ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করা হয়নি। বারবার আশ্বাস দিলেও নির্বাচন নিয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রকাশ করেনি প্রশাসন।”
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম এবং তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমেটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৭ ঘণ্টা আগেদুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মো. আবুল খায়েরসহ অন্যান্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে সরকারি বিধি বিধান ও শেয়ারবাজার আইন লঙ্ঘনপূর্বক শত শত কোটি টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে