
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ভাঙচুর-লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে ছায়ানটের।
তাদের দাবি, পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে হামলা করেছে সংস্কৃতি চর্চাবিরোধী গোষ্ঠী। শুক্রবার সংগঠনটির সভাপতি সারওয়ার আলী এবং সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গতকাল রাতে ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এছাড়া অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সকল সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। অন্তত ৭টি ল্যাপটপসহ কয়েকটি ফোন ও হার্ড ডিস্ক লুট করেছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এতে বলা হয়, ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা কর্পোরেট অনুদান গ্রহণ করে না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতিপূরণ করবে। সঙ্গীত এবং শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।
ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয় উল্লেখ করে বলা হয়, সংগীত সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো তা মোটেই বোধগম্য নয়।
ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সঙ্গীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পশাপাশি স্বাধীনতা সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট সংস্কৃতি- ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে বিশ্বে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।

হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ভাঙচুর-লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে ছায়ানটের।
তাদের দাবি, পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে হামলা করেছে সংস্কৃতি চর্চাবিরোধী গোষ্ঠী। শুক্রবার সংগঠনটির সভাপতি সারওয়ার আলী এবং সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গতকাল রাতে ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে একজোট লোক ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এছাড়া অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। তারা ছয়তলা ভবনের সকল সিসি ক্যামেরাসহ অধিকাংশ কক্ষ, প্রক্ষালণ কক্ষ এবং বহু বাদ্যযন্ত্র, মিলনায়তন, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে। অন্তত ৭টি ল্যাপটপসহ কয়েকটি ফোন ও হার্ড ডিস্ক লুট করেছে। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এতে বলা হয়, ছায়ানট একটি স্বেচ্ছাসেবী ও স্বনির্ভর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। ছায়ানট কোনো সরকার, বিদেশি সংস্থা বা কর্পোরেট অনুদান গ্রহণ করে না। সুতরাং, ছায়ানট আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে এই ক্ষতিপূরণ করবে। সঙ্গীত এবং শিশুদের সাধারণ শিক্ষায় এই সাময়িক বিঘ্নের দ্রুত প্রতিকার করতে বদ্ধপরিকর।
ছায়ানটের কাজের ক্ষেত্র রাজনীতি নয় উল্লেখ করে বলা হয়, সংগীত সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করে ছায়ানট। ছায়ানট সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়তে প্রয়াসী।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। কিন্তু ওই সূত্র ধরে ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনে কেন হামলা সংঘটিত হলো তা মোটেই বোধগম্য নয়।
ছায়ানট এই উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ অনানুষ্ঠানিক সঙ্গীতশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে সমাদৃত। বাংলা গানের চর্চা বিস্তৃতির পশাপাশি স্বাধীনতা সংগ্রামে ছায়ানটের ভূমিকাও সারা বিশ্বে স্বীকৃত। তাই ছায়ানট সংস্কৃতি- ভবনে এই নিন্দনীয় হামলা মাতৃভূমি সম্পর্কে বিশ্বে নেতিবাচক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশেষ করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষায় বিজিবি সীমান্ত উত্তেজনা ও পুশইন রোধসহ বিভিন্ন নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলায় পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা ৭টার দিকে একদল লোক এসে কার্যালয়টি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। আগুন লাগার পর কার্যালয়ের ভেতরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক উপস্থিতি দেখা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে নয়টার দিকে এই ঘোষণার পর মঞ্চে থাকা নেতারা শাহবাগ ত্যাগ করলেও এখনও অনেকেই ওই এলাকায় অবস্থান করছেন। কোনো স্লোগান বা বক্তব্য অবশ্য দেওয়া হচ্ছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
ভলকার তুর্ক বলেছেন, 'প্রতিশোধ ও বিদ্বেষ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং সকলের অধিকার ক্ষুণ্ণ করবে।'
৭ ঘণ্টা আগে