top ad image
top ad image
home iconarrow iconখবরাখবর

সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে তুরস্ক: ইয়াসিন আকতাই

সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে তুরস্ক: ইয়াসিন আকতাই

নতুন বাংলাদেশ গঠনের যাত্রায় তুরস্ক সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সাবেক উপদেষ্টা ড. ইয়াসিন আকতাই।

সম্প্রতি তুরস্কের ইস্তাম্বুল তিজারাত বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ স্টাডিজ কনফারেন্সে এ কথা বলেন তিনি। ‘জুলাই বিপ্লবের চেতনায় বাংলাদেশ ২.০ বিনির্মাণ’ শীর্ষক এই দুই দিনব্যাপী সম্মেলনের আয়োজন করে তুরস্কভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি অ্যান্ড সোশ্যাল রিসার্চ (সিপিএসআর)।

প্রধান বক্তা হিসেবে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. ইয়াসিন আকতাই, বাংলাদেশ থেকে ড. মাহমুদুর রহমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. কবির হাসান।

বক্তারা বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্বের নানা বিপ্লব ও আন্দোলন থেকে শিক্ষা নিতে হবে। মানবিক, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় একটি ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস প্রয়োজন বলেও তারা মত দেন।

ড. মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের মূল দর্শন ছিল ভারতীয় আধিপত্যবাদ থেকে মুক্তি, যা আগামীর বাংলাদেশের ভিত্তি হয়ে উঠবে।’

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম. আমানুল হক বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্ক বিশেষ করে অর্থনৈতিক ও সামরিক ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা পেয়েছে।

সিপিএসআর-এর সভাপতি ড. হাফিজুর রহমান বলেন, এই সম্মেলন বাংলাদেশের নবনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

এছাড়া সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন তুরস্কের সংসদ সদস্য দোয়ান বেকিন, সুইডেনের সাবেক মন্ত্রী মেহমেত কাপলান, ইস্তাম্বুল তিজারাত ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর নেজিপ সিমশেক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহীনুল আলম, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আতিয়ার রহমান, ইউএস কাউন্সিল ফর মুসলিম অর্গানাইজেশনের সেক্রেটারি জেনারেল ওসামা জামাল এবং ইসাম গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যাপক ড. হোসেইন হুসনী কয়অলু।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সিপিএসআর-এর নির্বাহী পরিচালক ড. আ. স. ম. মাহমুদুল হাসান এবং গবেষক মাকামে মাহমুদ।

r1 ad
top ad image