বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের বিবৃতি
জাবি’র অধ্যাপক রায়হান রাইনের নিরাপত্তা চাই
![জাবি’র অধ্যাপক রায়হান রাইনের নিরাপত্তা চাই](https://cdn.rajneete.com/original_images/D13C4983-10C5-417C-8D26-5A0390B1DACF.jpeg)
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে লেক ভরাট করে কলা ও মানবিকী অনুষদের সম্প্রসারিত ভবননির্মাণের প্রতিবাদ করার পর দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষক রায়হান রাইনকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে।
গত ১৬ জুন দিবাগত রাত ১১টা ৪১ মিনিট ও ১১টা ৫৫ মিনিটে মোবাইল ফোনে রায়হান রাইনকে হত্যা ও যেকোনো সময় বড় ধরনের ক্ষতি করার হুমকি প্রদান করা হয়।
আমরা মনে করি এই হুমকি চলমান দমন-পীড়ন ও ভয়ের সংস্কৃতি লালন-পালনের ধারাবাহিকতার অংশ।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন না করে হাজার হাজার গাছ কেটে, জলাশয় ভরাট করে ও প্রাণ-প্রকৃতির উপর ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একের পর এক ভবন নির্মাণ করে চলেছে।
অধ্যাপক রায়হান রাইন শুরু থেকেই এসব অপরিকল্পিত ও পরিবেশবিধ্বংশী উন্নয়নের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে হুমকিদাতাকে আইনের আওতায় না আনলে আমরা ভেবে নিতে বাধ্য হবযে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও রাষ্ট্রীয় প্রশ্রয়েই হুমকিদাতা এই স্বনামধন্য শিক্ষককে হুমকি প্রদান করেছে।
২০১৯ সাল থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ উপেক্ষা করে, অংশীজনদের মতামতকে আমলে না নিয়ে একের পর এক অপ্রয়োজনীয় অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ করছে। ১৯০টি বাসা ফাঁকা পড়ে থাকার পরেও জীব-বৈচিত্র্য ধ্বংস করে ১২০ কোটি ৩৫লাখ টাকা ব্যয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নামে আরো ৬টি আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। দুটি প্রশাসনিক ভবন থাকা সত্ত্বেও ১৩৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন আরো একটি অপ্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ভবন নির্মাণে প্রশাসন যারপরনাই আগ্রহী।
প্রায় ২৫ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সার্কুলার রোড নির্মাণের পরিকল্পনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক আয়োজন করার পরিবেশ নষ্ট হবে, বিপুলসংখ্যক গাছ কাটা পড়বে এবং বিপদাপন্ন প্রাণিকুল তাদের বাসস্থান হারাবে।
আমরা উদ্বিগ্ন যে, সর্বজন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রয়োজন, পরিবেশ, ভবিষ্যৎ বিবেচনা না করে অংশীজনদের মতামত ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ আমলে না নিয়ে প্রশাসন নির্বিচারে বৃক্ষ নিধনকরে, লেক ও জলাশয় ভরাট করে কলা ও মানবিকী, গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক, এবং জীববিজ্ঞান অনুষদের সম্প্রসারিত ভবন নির্মাণ অব্যাহত রেখেছে। অথচ, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন (২০১০ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী, যে কোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
মহানগরী, বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরের পৌর এলাকাসহ দেশের সকল পৌর এলাকার খেলার মাঠ, উন্মুক্ত স্থান, উদ্যান এবং প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুযায়ী খেলার মাঠ, উন্মুক্ত স্থান, উদ্যান, জলাধার শ্রেণির জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন, অন্য কোনওভাবে ব্যবহার বা ব্যবহারের জন্য ভাড়া, ইজারা বা অন্য কোনভাবে হস্তান্তর করা যাবে না৷ সে হিসেবেও লেক বা জলাশয় ভরাট করে ভবন নির্মাণ আইনত দণ্ডনীয়।
এই বাস্তবতায় অধ্যাপক রায়হান রাইনের নেতৃত্বে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ সকল জবরদস্তিমূলক, আইনপরিপন্থী ও পরিবেশবিধ্বংসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমরা মনে করি অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় ও জনগণের কষ্টার্জিত অর্থের অপচয় রোধের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণেই কমিশনভোগী ও দুর্নীতিবাজ গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে তাঁকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পক্ষ থেকে অবিলম্বে অধ্যাপক রায়হান রাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও তাঁকে হত্যার হুমকিদাতাকে বিচারের মুখোমুখি করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
পাশাপাশি আমরা নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন, লেক ও জলাশয় ভরাট করাসহ পরিবেশবিধ্বংসী কর্মকাক্ষেত বন্ধ করে যথাযথভাবে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ চালানোর দাবি জানাচ্ছি।
বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪ জন শিক্ষক:
১। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
২। নাসির উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩। পারভীন জলী, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪। ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬। জোবাইদা নাসরীন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭। আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮। কাব্য কৃত্তিকা, গবেষণা সহযোগী ও প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিকালস্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৯। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১০। সিউতি সবুর, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১১। মাইদুল ইসলাম, ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
১২। মাহমুদা আকন্দ, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। উন্মেষ রায়, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। মীর রিফাত উস সালেহীন, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজী বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
১৭। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, একাউন্টিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৮। মিম আরাফাত মানব, প্রভাষক, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২০। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২১। হাবিব জাকারিয়া, অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২২। মনির হোসেন, লেকচারার, ইংরেজি বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এ্যাণ্ডটেকনোলজি
২৩। মো: আজমল মাহমুদ খান, সহযোগী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, জাহাঙ্গীরনগরবিশ্ববিদ্যালয়
২৪। সৈয়দ নিজার, সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। সেলিম রেজা নিউটন, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতাবিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। লাবনী আশরাফি, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেলআর্টস বাংলাদেশ
২৭। ফাহমিদুল হক, ভিজিটিং প্রফেসর, সেন্টার ফর এক্সপেরিমেন্টাল হিউম্যানিটিজ, বার্ডকলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
২৮। কাজী মামুন হায়দার, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি ও মানবিক বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসবাংলাদেশ
৩০। আর রাজী, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। সঞ্জয় কুমার সরকার, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৩২। মির্জা মো: অদ্বিত রহমান, সহকারি অধ্যাপক, ইংরেজি, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
৩৩। মোহাম্মদ মজিবুর রহমান, অধ্যাপক, আইইআর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। আবুল ফজল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। মোঃ সাইমুম রেজা তালুকদার, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, স্কুল অব ল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। আইনুন নাহার, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৯। অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। কাজলী সেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। সায়মা আলম, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। মোহাম্মদ আজম, অধ্যাপক, বাংলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪। মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৬। নাসরিন খন্দকার, পোস্টডকটোরাল গবেষক, সোসিওলোজি এবংক্রিমিনোলজি, ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্ক, আয়ারল্যান্ড
৪৭। নাফিসা নিপুণ তানজীম, সহযোগী অধ্যাপক, ডিপার্টমেন্ট অফ ইন্টার ডিসিপ্লিনারিস্টাডিজ, উস্টার স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
৪৮। মাসউদ ইমরান মান্নু, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। মো: সাদেকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫০। জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৫১। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫২। শরৎ চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি ও সমাজ বিজ্ঞান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩। ইমরান কামাল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। তৈমুর রেজা, পোস্টডক্টরাল ফেলো, রেস, ডায়াস্পোরা, ইন্ডিজেনিটি, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। খাদিজা মিতু, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭। কাজী শুসমিন আফসানা, সহযোগী অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস
৫৯। নিয়ামুন নাহার, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
৬০। সায়েমা খাতুন, সাবেক সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। আর এ এম হাসান তালুকদার, প্রভাষক, স্কুল অফ জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৬২। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩। রাইয়ান রাজী, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়,
৬৪। সিত্তুল মুনা হাসান, অধ্যাপক, দর্শন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬। মো. মনিরুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭। জপতোষ মণ্ডল, সহযোগী অধ্যাপক, ইইই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৬৮। আনু মুহাম্মদ, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক, অর্থনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯। গাজী মোঃ মাহবুব মুর্শিদ, অধ্যাপক, বাংলা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
৭০। সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৭১। অভী চৌধুরী, অধ্যাপক, বাংলা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৭২। শারমিন আফরোজ শান্তু, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৭৩। শেহরীন আতাউর খান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৭৪। অর্পিতা শামস মিজান, পিএইচডি গবেষক, আইন, ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিস্টল ল স্কুল।