
ক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পেলেন কেবল তাওহিদ হৃদয়। সেটাও খুব ভালো স্ট্রাইকরেটে নয়। টপ আর মিডল অর্ডার ব্যাটারদের রীতিমত লজ্জা দিলেন বোলাররা। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা যেমন ব্যাটিং করলেন; বোঝাই গেলো একটু দেখেশুনে খেললে এই উইকেটে ১৬৬ রান তাড়া করা কোনো ব্যাপারই ছিল না।
চট্টগ্রামে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হলো বাংলাদেশের। তিন ম্যাচের সিরিজে লিটন দাসের দল পিছিয়ে গেলো ১-০ ব্যবধানে।
প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে। তবে ভালো খেলতে খেলতে আউট হয়ে যাওয়ার অভ্যাস থেকে বের হতে পারেননি। ৫ বলে ১৫ করে জেডেন সিলসের বলে পুল করে মিডঅনে ক্যাচ দিয়ে আসেন তামিম।
লিটন দাস-সাইফ হাসানও সুবিধা করতে পারেননি। ৮ বলে ৫ করে আকিল হোসেনকে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সাইফও করেন ৭ বলে ৮। আকিলেরই বলে সু্ইপ করে ফাইন লেগে ধরা পড়েন তিনি।
এরপর শামীম হোসেন পাটোয়ারী (১) বোল্ড হন জেসন হোল্ডারের বলে। পাওয়ার প্লেতেই ৪১ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
উইকেট পতনের সেই মিছিল থামেনি। ক্যারিবীয় স্পিনার খারি পিয়েরেকে স্টাম্প ছেড়ে খেলতে গিয়ে বোল্ড হন নুরুল হাসান সোহান (১০ বলে ৫)। তাওহিদ হৃদয় করেন ২৫ বলে ২৮। ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে পরাজয় অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায় বাংলাদেশের।
সেখান থেকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব আর নাসুম আহমেদ হাল ধরেন। সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো একটি জুটি গড়ে আশাও জাগিয়েছিলেন তারা।
২৭ বলে ৩ চার আর ১ ছক্কায় ৩৩ করে হোল্ডারের বলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ হন তানজিম সাকিব। ১২ বলে ৩ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় ২০ রান করেন নাসুম। এরপরই সব আশা শেষ হয়ে যায়। রিশাদ ৩ বলে ৬ করে ফেরেন। শেষদিকে তাসকিন ৮ বলে ১০ আর মোস্তাফিজ ৮ বলে করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস ৩২ রানে শিকার করেন ৩টি উইকেট।

প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পেলেন কেবল তাওহিদ হৃদয়। সেটাও খুব ভালো স্ট্রাইকরেটে নয়। টপ আর মিডল অর্ডার ব্যাটারদের রীতিমত লজ্জা দিলেন বোলাররা। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা যেমন ব্যাটিং করলেন; বোঝাই গেলো একটু দেখেশুনে খেললে এই উইকেটে ১৬৬ রান তাড়া করা কোনো ব্যাপারই ছিল না।
চট্টগ্রামে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হলো বাংলাদেশের। তিন ম্যাচের সিরিজে লিটন দাসের দল পিছিয়ে গেলো ১-০ ব্যবধানে।
প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে। তবে ভালো খেলতে খেলতে আউট হয়ে যাওয়ার অভ্যাস থেকে বের হতে পারেননি। ৫ বলে ১৫ করে জেডেন সিলসের বলে পুল করে মিডঅনে ক্যাচ দিয়ে আসেন তামিম।
লিটন দাস-সাইফ হাসানও সুবিধা করতে পারেননি। ৮ বলে ৫ করে আকিল হোসেনকে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সাইফও করেন ৭ বলে ৮। আকিলেরই বলে সু্ইপ করে ফাইন লেগে ধরা পড়েন তিনি।
এরপর শামীম হোসেন পাটোয়ারী (১) বোল্ড হন জেসন হোল্ডারের বলে। পাওয়ার প্লেতেই ৪১ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
উইকেট পতনের সেই মিছিল থামেনি। ক্যারিবীয় স্পিনার খারি পিয়েরেকে স্টাম্প ছেড়ে খেলতে গিয়ে বোল্ড হন নুরুল হাসান সোহান (১০ বলে ৫)। তাওহিদ হৃদয় করেন ২৫ বলে ২৮। ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে পরাজয় অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায় বাংলাদেশের।
সেখান থেকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব আর নাসুম আহমেদ হাল ধরেন। সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো একটি জুটি গড়ে আশাও জাগিয়েছিলেন তারা।
২৭ বলে ৩ চার আর ১ ছক্কায় ৩৩ করে হোল্ডারের বলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ হন তানজিম সাকিব। ১২ বলে ৩ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় ২০ রান করেন নাসুম। এরপরই সব আশা শেষ হয়ে যায়। রিশাদ ৩ বলে ৬ করে ফেরেন। শেষদিকে তাসকিন ৮ বলে ১০ আর মোস্তাফিজ ৮ বলে করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস ৩২ রানে শিকার করেন ৩টি উইকেট।

সিলেট থেকে শুরু হওয়া বিপিএলে প্রতিদিন দু’টি করে ম্যাচ হবে। প্রথম ম্যাচটি দুপুর ১টায় এবং দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হবে। তবে প্রতি শুক্রবারের ম্যাচগুলো দুপুর ২টা এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হবে।
৫ দিন আগে
তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে সফরকারী আয়ারল্যান্ডকে ১১৭ রানে গুটিয়ে দিয়েছে টাইগাররা। ফলে সিরিজ জিততে টাইগারদের করতে হবে ১১৮ রান। রিশাদ হোসেন এবং মোস্তাফিজুর রহমান দু’জনেই তিনটি করে উইকেট নেন এদিন।
৫ দিন আগে
০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে আয়ারল্যান্ড থেমেছে ১৭০ রানে। বাংলাদেশের পক্ষে শেখ মাহেদি ৪ ওভারে ২৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
৮ দিন আগে
ফলাফল যা হওয়ার তাই। প্রথম ওভারে তানজিদকে দিয়ে শুরু। এরপর পাওয়ার প্লে যখন শেষ হলো, দলের স্কোর ৪ উইকেটে ২০। তানজিদের পর একে একে সাজঘরে ফিরেছেন লিটন দাস, পারভেজ ইমন, সাইফ হাসান।
৮ দিন আগে