
ক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজের প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ারের ১৩তম ফিফটি করে বসেছিলেন সাকিব আল হাসানের পাশে। দ্বিতীয় ম্যাচে যখন ব্যাটিংয়ে নেমেছেন তখন দলের প্রয়োজনই ছিল মাত্র ৬৪ রান। সে ম্যাচে অপরাজিত থাকলেও ফিফটির দেখা পাননি।
তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে নিজেই নেমে পড়লেন ওপেনিংয়ে। বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে তুলে নিলেন টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৪তম ফিফটি। তাতেই সাকিবকে ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক হয়ে গেলেন লিটন দাস।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ খেলতে নামে বাংলাদেশ। আগের দুই ম্যাচে টসে জিতে বোলিং নিলেও এবার টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামতে হয় লিটনদের।
আগের দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় এ ম্যাচে নির্ভার হয়েই নেমেছে টাইগাররা। তার প্রতিফলন ম্যাচের একাদশেও। আগের একাদশ থেকে বদল পাঁচ পাঁচজন ক্রিকেটার, যার মধ্যে রয়েছেন দুজন ওপেনারও। এ ম্যাচে সাইফ হাসানকে নিয়ে ওপেনিংয়ে নেমে পড়েন লিটন।
প্রথম দুই ওভার দেখেশুনে খেললেও তৃতীয় ওভারে গিয়ে যেন বিস্ফোরিত লিটন দাস। ড্যানিয়েল ডোরামের ওই এক ওভারে এক ছক্কা, তিন বাউন্ডারি আর দুই ডাবলসে তুলে নেন ২২ রান। ৪ ওভার ১ বলে যখন বৃষ্টির যখন খেলা বন্ধ হয়ে যায়, তখনই লিটন অপরাজিত ১৬ বলে ৪২ রানে।
বৃষ্টি বাধার পর খেলা শুরু হলে অবশ্য খেলার গতিতে কিছুটা মন্থরতা নেমে আসে। অষ্টম ওভারে গিয়ে ডোরামের বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ২৭ বলে তুলে নেন ফিফটি। ম্যাচের ১২ ওভার শেষে লিটন এখন অপরাজিত ৩৯ বলে ৬৮ রানে। যেভাবে খেলছেন লিটন, বাকি ৮ ওভার টিকে থাকলে টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম শতক অসম্ভব মনে হচ্ছে না।
তবে শতকের দেখা মিলুক আর না মিলুক, টি-টুয়েন্টিতে অর্ধশতাধিক রানের ইনিংসের সংখ্যায় এখন বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে লিটনই শীর্ষে। সাকিব ১২৯ ম্যাচে ১২৭ ইনিংসে ১৩টি ফিফটি প্লাস ইনিংস খেলেছিলেন। ১৪টি ফিফটিতে তাকে পেরিয়ে যেতে লিটনের লাগল ১১০ ম্যাচ আর ১০৮ ইনিংস।
৮টি করে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে ফিফটি নিয়ে এই তালিকার ৩ ও ৪ নম্বরে রয়েছেন অবসরে চলে যাওয়া দুই ক্রিকেটার তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
৬টি ফিফটি প্লাস ইনিংস রয়েছে টি-টুয়েন্টি থেকে অবসরে যাওয়া মুশফিকুর রহিমের। বর্তমান স্কোয়াডের সম্ভাবনাময় ওপেনার তানজিদ তামিমও রয়েছেন তার পাশেই। তানজিদ অবশ্য এ ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে একদিক থেকে— তার ৬টি ফিফটি পেতে ম্যাচ খেলতে হয়েছে মাত্র ৩১টি, যা অন্যদের তুলনায় প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।

সিরিজের প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ারের ১৩তম ফিফটি করে বসেছিলেন সাকিব আল হাসানের পাশে। দ্বিতীয় ম্যাচে যখন ব্যাটিংয়ে নেমেছেন তখন দলের প্রয়োজনই ছিল মাত্র ৬৪ রান। সে ম্যাচে অপরাজিত থাকলেও ফিফটির দেখা পাননি।
তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে নিজেই নেমে পড়লেন ওপেনিংয়ে। বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে তুলে নিলেন টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৪তম ফিফটি। তাতেই সাকিবকে ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক হয়ে গেলেন লিটন দাস।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ খেলতে নামে বাংলাদেশ। আগের দুই ম্যাচে টসে জিতে বোলিং নিলেও এবার টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামতে হয় লিটনদের।
আগের দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় এ ম্যাচে নির্ভার হয়েই নেমেছে টাইগাররা। তার প্রতিফলন ম্যাচের একাদশেও। আগের একাদশ থেকে বদল পাঁচ পাঁচজন ক্রিকেটার, যার মধ্যে রয়েছেন দুজন ওপেনারও। এ ম্যাচে সাইফ হাসানকে নিয়ে ওপেনিংয়ে নেমে পড়েন লিটন।
প্রথম দুই ওভার দেখেশুনে খেললেও তৃতীয় ওভারে গিয়ে যেন বিস্ফোরিত লিটন দাস। ড্যানিয়েল ডোরামের ওই এক ওভারে এক ছক্কা, তিন বাউন্ডারি আর দুই ডাবলসে তুলে নেন ২২ রান। ৪ ওভার ১ বলে যখন বৃষ্টির যখন খেলা বন্ধ হয়ে যায়, তখনই লিটন অপরাজিত ১৬ বলে ৪২ রানে।
বৃষ্টি বাধার পর খেলা শুরু হলে অবশ্য খেলার গতিতে কিছুটা মন্থরতা নেমে আসে। অষ্টম ওভারে গিয়ে ডোরামের বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ২৭ বলে তুলে নেন ফিফটি। ম্যাচের ১২ ওভার শেষে লিটন এখন অপরাজিত ৩৯ বলে ৬৮ রানে। যেভাবে খেলছেন লিটন, বাকি ৮ ওভার টিকে থাকলে টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম শতক অসম্ভব মনে হচ্ছে না।
তবে শতকের দেখা মিলুক আর না মিলুক, টি-টুয়েন্টিতে অর্ধশতাধিক রানের ইনিংসের সংখ্যায় এখন বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে লিটনই শীর্ষে। সাকিব ১২৯ ম্যাচে ১২৭ ইনিংসে ১৩টি ফিফটি প্লাস ইনিংস খেলেছিলেন। ১৪টি ফিফটিতে তাকে পেরিয়ে যেতে লিটনের লাগল ১১০ ম্যাচ আর ১০৮ ইনিংস।
৮টি করে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে ফিফটি নিয়ে এই তালিকার ৩ ও ৪ নম্বরে রয়েছেন অবসরে চলে যাওয়া দুই ক্রিকেটার তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
৬টি ফিফটি প্লাস ইনিংস রয়েছে টি-টুয়েন্টি থেকে অবসরে যাওয়া মুশফিকুর রহিমের। বর্তমান স্কোয়াডের সম্ভাবনাময় ওপেনার তানজিদ তামিমও রয়েছেন তার পাশেই। তানজিদ অবশ্য এ ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে একদিক থেকে— তার ৬টি ফিফটি পেতে ম্যাচ খেলতে হয়েছে মাত্র ৩১টি, যা অন্যদের তুলনায় প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।

বাংলাদেশ–ভারত ফুটবল দ্বৈরথ আবারও উত্তেজনার সঙ্গে ফিরে এসেছে। তবে লাল-সবুজরা ভারতের বিপক্ষে দীর্ঘ ২২ বছরের জয়ের অভাবের আক্ষেপ আজ ঢাকায় দূর করতে চায়।
১৯ ঘণ্টা আগে
হ্যাঁ, বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ মুশফিকুর রহিম আগামীকাল বুধবার (১৯ নভেম্বর) মিরপুর টেস্টে নামবেন নিজের শততম টেস্ট ম্যাচে। তিনিই হচ্ছেন দেশের প্রথম এবং স্বাভাবিকভাবেই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্টে এই ‘সেঞ্চুরি’র গৌরব অর্জন করতে যাচ্ছেন।
১ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অংশগ্রহণকারী সব দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় ট্রফিটি তিনি উন্মোচন করেন।
২ দিন আগে
ইডেন গার্ডেনসে রোলার-কোস্টার রাইডের মতো এক টেস্টের সমাপ্তি হলো তৃতীয় দিনেই। মাত্র ১২৪ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিন-বিষে নীল হয়ে গেল ভারত। সাইমন হার্মার ও কেশভ মহারাজের ঘূর্ণিতে মাত্র ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ৩০ রানের হার দেখল পন্ত-বুমরাহরা। এই জয়ে দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৩ দিন আগে