
ক্রীড়া ডেস্ক

সাকিব আল হাসান ১৪৯, মোস্তাফিজুর রহমান ১৪৬। শ্রীলংকার মুখোমুখি হওয়ার আগে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে দুজনের উইকেট সংখ্যা ছিল এমন। আরও অনেক ম্যাচের মতোই এ ম্যাচে জ্বলে উঠলেন মোস্তাফিজ। ম্যাচ শেষে তার ঝুলিতে ৩ উইকেট। তাতেই সাকিবকে ছুঁয়ে ফেললেন ‘কাটার মাস্টার’।
আর একটিমাত্র উইকেট পেলেই সাকিবকে ছাড়িয়ে দেশের পক্ষে টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে যাবেন মোস্তাফিজ। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকাতেও সাকিবের পাশে যৌথভাবে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন তিনি।
শনিবার এশিয়া কাপের সুপার ফোরে প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। টসে জিতে বোলিং নিয়েছিলেন টাইগার ক্যাপ্টেন লিটন দাস। পাওয়ারপ্লে শেষ করে সপ্তম ওভারে বোলিংয়ে আনেন মোস্তাফিজকে। সে ওভারে উইকেট না পেলেও ৩ রান দিয়ে বেঁধে রাখেন লংকান বোলারদের।
ম্যাচে মোস্তাফিজ দ্বিতীয় ওভার পান ১৪তম ওভারে। তৃতীয় বলে বাউন্ডারি খেলেও চতুর্থ বলে ফিরিয়ে দেন কুশল পেরেরাকে। ওই ওভারে রান দেন ৬। এরপর ফেরেন ডেথ ওভারে। ১৭তম ওভারেও রান দেন ৬। পঞ্চম বলে দাসুন শানাকার তুলে দেওয়া ক্যাচ শামীম হোসেন দুই হাতে ধরেও তালুবন্দি করে রাখতে না পারায় উইকেটবঞ্চিত হন মোস্তাফিজ।
এরপর ১৮০ রান পেরিয়ে যাওয়ার পথে থাকা শ্রীলংকাকে বেঁধে রাখতে ১৯তম ওভারে ‘ফিজ ম্যাজিক’। প্রথম বলেই ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন চারিথা আসালঙ্কা। সে ক্যাচ মিস হলেও অবশ্য তিনি রান আউট হয়ে যান। পরের দুই বলে আসে দুটি সিংগেল। চতুর্থ বলে কামিন্দু মেন্ডিসকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন মোস্তাফিজ। ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা নেমে ডাবল নিলেও পরের বলেই তানজিদ হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ড্রেসিং রুমে। শ্রীলংকাকে যে ১৬৮ রানে বেঁধে রাখা সম্ভব হয়েছিল, তার পেছনে ১৯তম ওই ওভারে ৫ রানে ৩ উইকেটের পতন বড় ভূমিকা রেখেছে।
ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের বোলিং ফিগার ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট। সব মিলিয়ে ১১৭ ম্যাচে ১১৬ ইনিংসে তার সংগ্রহ ১৪৯ উইকেট। সাকিবকে অবশ্য ১৪৯ উইকেট পেতে খেলতে হয়েছে ১২৯ ম্যাচ, ১২৬ ইনিংস। সে হিসাবে সাকিবের চেয়ে ১০ ইনিংস কম খেলেই তার সমান উইকেটের মালিক হলেন মোস্তাফিজ।
টি-টুয়েন্টিতে দুজনের বোলিং গড় অবশ্য কাছাকাছি। সাকিবের ২০ দশমিক ৯১, মোস্তাফিজের ২০ দশমিক ৫৭। ১৬.৯১ স্ট্রাইক রেট নিয়ে এগিয়ে মোস্তাফিজ, সাকিবের ১৮ দশমিক ৪২। ইকোনমে রেটে অবশ্য সাকিবই এগিয়ে। মোস্তাফিজের ৭ দশমিক ২৯-এর বিপরীতে সাকিবের ৬ দশমিক ৮১।
এদিকে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টির সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় সাকিব-মোস্তাফিজ রয়েছেন যৌথভাবে চতুর্থ স্থানের। ১৭৩ উইকেট নিয়ে এ তালিকার শীর্ষে আফগানিস্তানের রশিদ খান। দ্বিতীয় স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদির সংগ্রহ ১৬৪ উইকেট। তৃতীয় স্থানেও আরেক কিউই বোলার ইশ সোধি। তার সংগ্রহ মোস্তাফিজ-সাকিবের চেয়ে একটি উইকেট বেশি— ১৫০।

সাকিব আল হাসান ১৪৯, মোস্তাফিজুর রহমান ১৪৬। শ্রীলংকার মুখোমুখি হওয়ার আগে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে দুজনের উইকেট সংখ্যা ছিল এমন। আরও অনেক ম্যাচের মতোই এ ম্যাচে জ্বলে উঠলেন মোস্তাফিজ। ম্যাচ শেষে তার ঝুলিতে ৩ উইকেট। তাতেই সাকিবকে ছুঁয়ে ফেললেন ‘কাটার মাস্টার’।
আর একটিমাত্র উইকেট পেলেই সাকিবকে ছাড়িয়ে দেশের পক্ষে টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে যাবেন মোস্তাফিজ। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকাতেও সাকিবের পাশে যৌথভাবে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন তিনি।
শনিবার এশিয়া কাপের সুপার ফোরে প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। টসে জিতে বোলিং নিয়েছিলেন টাইগার ক্যাপ্টেন লিটন দাস। পাওয়ারপ্লে শেষ করে সপ্তম ওভারে বোলিংয়ে আনেন মোস্তাফিজকে। সে ওভারে উইকেট না পেলেও ৩ রান দিয়ে বেঁধে রাখেন লংকান বোলারদের।
ম্যাচে মোস্তাফিজ দ্বিতীয় ওভার পান ১৪তম ওভারে। তৃতীয় বলে বাউন্ডারি খেলেও চতুর্থ বলে ফিরিয়ে দেন কুশল পেরেরাকে। ওই ওভারে রান দেন ৬। এরপর ফেরেন ডেথ ওভারে। ১৭তম ওভারেও রান দেন ৬। পঞ্চম বলে দাসুন শানাকার তুলে দেওয়া ক্যাচ শামীম হোসেন দুই হাতে ধরেও তালুবন্দি করে রাখতে না পারায় উইকেটবঞ্চিত হন মোস্তাফিজ।
এরপর ১৮০ রান পেরিয়ে যাওয়ার পথে থাকা শ্রীলংকাকে বেঁধে রাখতে ১৯তম ওভারে ‘ফিজ ম্যাজিক’। প্রথম বলেই ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন চারিথা আসালঙ্কা। সে ক্যাচ মিস হলেও অবশ্য তিনি রান আউট হয়ে যান। পরের দুই বলে আসে দুটি সিংগেল। চতুর্থ বলে কামিন্দু মেন্ডিসকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন মোস্তাফিজ। ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা নেমে ডাবল নিলেও পরের বলেই তানজিদ হাসানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ড্রেসিং রুমে। শ্রীলংকাকে যে ১৬৮ রানে বেঁধে রাখা সম্ভব হয়েছিল, তার পেছনে ১৯তম ওই ওভারে ৫ রানে ৩ উইকেটের পতন বড় ভূমিকা রেখেছে।
ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের বোলিং ফিগার ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট। সব মিলিয়ে ১১৭ ম্যাচে ১১৬ ইনিংসে তার সংগ্রহ ১৪৯ উইকেট। সাকিবকে অবশ্য ১৪৯ উইকেট পেতে খেলতে হয়েছে ১২৯ ম্যাচ, ১২৬ ইনিংস। সে হিসাবে সাকিবের চেয়ে ১০ ইনিংস কম খেলেই তার সমান উইকেটের মালিক হলেন মোস্তাফিজ।
টি-টুয়েন্টিতে দুজনের বোলিং গড় অবশ্য কাছাকাছি। সাকিবের ২০ দশমিক ৯১, মোস্তাফিজের ২০ দশমিক ৫৭। ১৬.৯১ স্ট্রাইক রেট নিয়ে এগিয়ে মোস্তাফিজ, সাকিবের ১৮ দশমিক ৪২। ইকোনমে রেটে অবশ্য সাকিবই এগিয়ে। মোস্তাফিজের ৭ দশমিক ২৯-এর বিপরীতে সাকিবের ৬ দশমিক ৮১।
এদিকে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টির সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় সাকিব-মোস্তাফিজ রয়েছেন যৌথভাবে চতুর্থ স্থানের। ১৭৩ উইকেট নিয়ে এ তালিকার শীর্ষে আফগানিস্তানের রশিদ খান। দ্বিতীয় স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদির সংগ্রহ ১৬৪ উইকেট। তৃতীয় স্থানেও আরেক কিউই বোলার ইশ সোধি। তার সংগ্রহ মোস্তাফিজ-সাকিবের চেয়ে একটি উইকেট বেশি— ১৫০।

আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের দামের এর আগের রেকর্ডটিও মুস্তাফিজেরই দখলে। গত আসরে দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে ৬ কোটি রুপিতে খেলেছিলেন তিনি।
৮ দিন আগে
নেপালের দেওয়া ১৩১ রানের মামুলি লক্ষ্য বাংলাদেশ পেরিয়ে যায় ৭ উইকেট হাতে রেখেই। হাতে থাকে ২৫.১ ওভার। ৬৮ বলে অপরাজিত ৭০ রান করেন জাওয়াদ। তাতে ছিল ৭টি চার ও ৩টি ছয়। ম্যাচসেরাও তিনি।
৯ দিন আগে
ইস্ট জোন : ফাহিমা খাতুন (অধিনায়ক), স্বর্ণা আক্তার, রুবায়া হায়দার ঝিলিক, হাবিবা ইসলাম পিংকি, সাথী রানী, ফাতেমা জাহান সোনিয়া, তাজ নেহার, ফুয়ারা বেগম, উন্নতি আক্তার, মুর্শিদা খাতুন, হালিমাতুল সাদিয়া, আশরাফি ইয়াসমিন অর্থি, মুমতাহেনা হাসনাত সিনথিয়া, সুমি আক্তার।
১০ দিন আগে
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে সফলভাবে পর্দা নেমেছে ‘আহসান গ্রুপ প্রেজেন্টস প্যাডেল স্ল্যাম ২.০, পাওয়ার্ড বাই অ্যাসেট ডেভেলপমেন্টস’ টুর্নামেন্টের। শনিবার ফাইনাল ম্যাচগুলোর মধ্য দিয়ে শেষ হয় তিন দিনব্যাপী এই জমকালো প্রতিযোগিতা।
১০ দিন আগে