
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সবসময়ই আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে ভালোবাসেন সাকিব আল হাসান, ক্রিকেটের একসময়কার বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। শেষের দিকে রাজনীতিতে জড়িয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে রয়েছেন দূরে। কিন্তু সাকিবকে কি আলোচনার লাইমলাইট থেকে দূরে রাখা সম্ভব?
এখন পর্যন্ত তথ্যপ্রমাণ বলছে, সেটি সম্ভব না। ঠিক তেমনই আবার আলোচনায় উঠে এসেছেন সাকিব। তবে যে ইস্যুতে তিনি আবার আলোচনায় এসেছেন, তার সঙ্গে ক্রিকেটের কোনো সম্পর্ক নেই। এবার তিনি আলোচনায় এসেছেন মাত্র তিন শব্দের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে!
হ্যাঁ, রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) ছিল ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া শেখ হাসিনার জন্মদিন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালীন জন্মদিনে অনলাইন-অফলাইন জন্মদিনের শুভেচ্ছা, ছবি আর নানা গ্রাফিক্সে ছেয়ে যেত। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়ে থাকা শেখ হাসিনার জন্য অন্তত প্রকাশ্যে সে কদর আর নেই।
অন্যরা কেউ প্রকাশ না করলেও সাকিব আল হাসান চুপ থাকার ধার ধারেননি। রোববার শেখ হাসিনার সঙ্গে নিজের তোলা একটি ছবি পোস্ট করেছেন ফেসবুকে। তার সঙ্গে লিখেছেন তিন শব্দের একটি স্ট্যাটাস— ‘শুভ জন্মদিন আপা।’
এই তিন শব্দের স্ট্যাটাসই সাকিবকে নিয়ে এসেছে ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার শীর্ষে। জুলাই অভ্যুত্থানে একের পর এক ছাত্র-জনতাকে হত্যার যে অভিযোগ নিয়ে শেখ হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি, সেই শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোকে ভালো নজরে দেখেননি অনেকেই। তুমুল সমালোচনা করেছেন তারা ওই স্ট্যাটাসের কমেন্ট বক্সেই।
অবশ্য বিপরীত চিত্রও রয়েছে। আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের যারা নিজেরা স্ট্যাটাস দেননি শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, তারা গিয়ে সেখানে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সাকিবের প্রশংসাও করেছেন আওয়ামী লীগের এসব সমর্থকরা, তার ‘সাহসী’ স্ট্যাটাসের জন্য।
মোল্লা মুহাম্মাদ ফরিদ নামে একজন লিখেছেন, ‘আপনারে ভালো মনে করতাম। এখন দেখি আপনিও সমান অপরাধী। যে অপরাধ করে আর অপরাধীদেরকে প্রশ্রয় দেয়, দুজনই সমান অপরাধী।’
মো. আলী নামে আরেকজন বলেন, ‘এত মানুষ হত্যাকারীকে যখন সাকিব জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানায়, তাহলে বুঝতে বাকি নাই যে তার ভেতর কোনো অনুতপ্ততা নাই। সে আবার পোস্ট করে জুলাই শহিদদের স্মরণ করে। আসলে সে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলা ডিজার্ভ করে না। সেও ফ্যাসিবাদের অংশ।’
এস এম সাইফ মোস্তাফিজ নামে একজন লিখেছেন, ‘ভাবতেও লজ্জা হয়, এ রকম একজন বেহায়া লোকের সমর্থক আমরা ছিলাম। হাসিনার সাথে এই নির্লজ্জ সাকিবকেও দেশে ফিরিয়েএনে আইনের আওতায় বিচার করা উচিত।’
মুরাদ হাসান নামে এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘প্রকাশ্য গণহত্যাকারী ও তার অনুসারী হলো সাকিব আল হাসান।’ নাইমুল হাসান নামে একজন লিখেছেন, ‘হেতে ক্রিকেট ছাড়তে রাজি কিন্তু পদ ছাড়তে রাজি না।’
রানা নামে একজন লিখেছেন, ‘আপনার সব ঠিক আছে, মাগার দালালি ছাড়লেন না।’ ‘পার্টটাইম ক্রিকেটার, ফুলটাইম দালাল’ মন্তব্যও এসেছে একজনের কাছ থেকে।
মো. মোক্তাদির আলী নামে একজন অবশ্য সাকিবের ‘সত্যবাদিতা’র প্রশংসা করেছেন। লিখেছেন, ‘যাই হোক, অন্যের মতো ইনিয়ে-বিনিয়ে তেলবাজি না করে সরাসরি নিজের জাত চেনাইছেন, এ জন্য একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।’
সাকিবের পোস্টটিতে ঘণ্টাদুয়েকের মধ্যেই প্রায় ছয় লাখ রিয়্যাকশন পড়েছে। ৪৬ হাজারবারেরও বেশি শেয়ার হয়েছে পোস্টটি। আর এতে কমেন্ট পড়েছে দেড় লাখের বেশি।

সবসময়ই আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে ভালোবাসেন সাকিব আল হাসান, ক্রিকেটের একসময়কার বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। শেষের দিকে রাজনীতিতে জড়িয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে রয়েছেন দূরে। কিন্তু সাকিবকে কি আলোচনার লাইমলাইট থেকে দূরে রাখা সম্ভব?
এখন পর্যন্ত তথ্যপ্রমাণ বলছে, সেটি সম্ভব না। ঠিক তেমনই আবার আলোচনায় উঠে এসেছেন সাকিব। তবে যে ইস্যুতে তিনি আবার আলোচনায় এসেছেন, তার সঙ্গে ক্রিকেটের কোনো সম্পর্ক নেই। এবার তিনি আলোচনায় এসেছেন মাত্র তিন শব্দের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে!
হ্যাঁ, রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) ছিল ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া শেখ হাসিনার জন্মদিন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালীন জন্মদিনে অনলাইন-অফলাইন জন্মদিনের শুভেচ্ছা, ছবি আর নানা গ্রাফিক্সে ছেয়ে যেত। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়ে থাকা শেখ হাসিনার জন্য অন্তত প্রকাশ্যে সে কদর আর নেই।
অন্যরা কেউ প্রকাশ না করলেও সাকিব আল হাসান চুপ থাকার ধার ধারেননি। রোববার শেখ হাসিনার সঙ্গে নিজের তোলা একটি ছবি পোস্ট করেছেন ফেসবুকে। তার সঙ্গে লিখেছেন তিন শব্দের একটি স্ট্যাটাস— ‘শুভ জন্মদিন আপা।’
এই তিন শব্দের স্ট্যাটাসই সাকিবকে নিয়ে এসেছে ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার শীর্ষে। জুলাই অভ্যুত্থানে একের পর এক ছাত্র-জনতাকে হত্যার যে অভিযোগ নিয়ে শেখ হাসিনা মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি, সেই শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোকে ভালো নজরে দেখেননি অনেকেই। তুমুল সমালোচনা করেছেন তারা ওই স্ট্যাটাসের কমেন্ট বক্সেই।
অবশ্য বিপরীত চিত্রও রয়েছে। আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের যারা নিজেরা স্ট্যাটাস দেননি শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, তারা গিয়ে সেখানে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সাকিবের প্রশংসাও করেছেন আওয়ামী লীগের এসব সমর্থকরা, তার ‘সাহসী’ স্ট্যাটাসের জন্য।
মোল্লা মুহাম্মাদ ফরিদ নামে একজন লিখেছেন, ‘আপনারে ভালো মনে করতাম। এখন দেখি আপনিও সমান অপরাধী। যে অপরাধ করে আর অপরাধীদেরকে প্রশ্রয় দেয়, দুজনই সমান অপরাধী।’
মো. আলী নামে আরেকজন বলেন, ‘এত মানুষ হত্যাকারীকে যখন সাকিব জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানায়, তাহলে বুঝতে বাকি নাই যে তার ভেতর কোনো অনুতপ্ততা নাই। সে আবার পোস্ট করে জুলাই শহিদদের স্মরণ করে। আসলে সে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলা ডিজার্ভ করে না। সেও ফ্যাসিবাদের অংশ।’
এস এম সাইফ মোস্তাফিজ নামে একজন লিখেছেন, ‘ভাবতেও লজ্জা হয়, এ রকম একজন বেহায়া লোকের সমর্থক আমরা ছিলাম। হাসিনার সাথে এই নির্লজ্জ সাকিবকেও দেশে ফিরিয়েএনে আইনের আওতায় বিচার করা উচিত।’
মুরাদ হাসান নামে এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘প্রকাশ্য গণহত্যাকারী ও তার অনুসারী হলো সাকিব আল হাসান।’ নাইমুল হাসান নামে একজন লিখেছেন, ‘হেতে ক্রিকেট ছাড়তে রাজি কিন্তু পদ ছাড়তে রাজি না।’
রানা নামে একজন লিখেছেন, ‘আপনার সব ঠিক আছে, মাগার দালালি ছাড়লেন না।’ ‘পার্টটাইম ক্রিকেটার, ফুলটাইম দালাল’ মন্তব্যও এসেছে একজনের কাছ থেকে।
মো. মোক্তাদির আলী নামে একজন অবশ্য সাকিবের ‘সত্যবাদিতা’র প্রশংসা করেছেন। লিখেছেন, ‘যাই হোক, অন্যের মতো ইনিয়ে-বিনিয়ে তেলবাজি না করে সরাসরি নিজের জাত চেনাইছেন, এ জন্য একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।’
সাকিবের পোস্টটিতে ঘণ্টাদুয়েকের মধ্যেই প্রায় ছয় লাখ রিয়্যাকশন পড়েছে। ৪৬ হাজারবারেরও বেশি শেয়ার হয়েছে পোস্টটি। আর এতে কমেন্ট পড়েছে দেড় লাখের বেশি।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অংশগ্রহণকারী সব দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় ট্রফিটি তিনি উন্মোচন করেন।
২ দিন আগে
ইডেন গার্ডেনসে রোলার-কোস্টার রাইডের মতো এক টেস্টের সমাপ্তি হলো তৃতীয় দিনেই। মাত্র ১২৪ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিন-বিষে নীল হয়ে গেল ভারত। সাইমন হার্মার ও কেশভ মহারাজের ঘূর্ণিতে মাত্র ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ৩০ রানের হার দেখল পন্ত-বুমরাহরা। এই জয়ে দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৩ দিন আগে
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজন হতে যাচ্ছে স্টেডিয়াম আলট্রা-রান। ঢাকা স্টেডিয়াম রান-২০২৫ নামের এই ব্যতিক্রমধর্মী দৌড় প্রতিযোগিতা আগামী ২৫ ও ২৬ ডিসেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে দু’দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে।
৪ দিন আগে
নিলামে দেশি ও বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য নতুন নিয়ম চালু হয়েছে। দেশি খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে ছয়টি ক্যাটাগরি, আর বিদেশিদের পাঁচটি ক্যাটাগরি থাকবে।
৬ দিন আগে