
ক্রীড়া ডেস্ক

টি-টুয়েন্টি বিবেচনায় লক্ষ্যটা বড় নয় খুব একটা। তবে হতে পারত আরও ছোট। ফিল্ডারদের হাত গলে একের পর এক ছুটে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের বাংলাদেশি বোলাররা বেঁধে রেখেছেন ১৩৫ রানে। এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে এখন বাংলাদেশি ব্যাটারদের সংগ্রহ করতে হবে ১৩৬ রান।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তান মুখোমুখি হয়েছে। টুর্নামেন্টের সমীকরণ এখন এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে— এ ম্যাচে যে দল জিতবে সেই দলই এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি হবে।
পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে ২৭ আর ইনিংসের অর্ধেক, তথা ১০ ওভার শেষে পাকিস্তানকে ৪৬ রানে আটকে ফেলে বাংলাদেশের বোলিংয়ের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। পরের ১০ ওভারে যে বোলিং খুব একটা খারাপ হয়েছে, সেটি বলার উপায় নেই। তবে ফিল্ডারদের হাত গলে একের পর এক ক্যাচ ছুটে যাওয়ায় পাকিস্তানের ব্যাটারদের বেঁধে রাখা যায়নি। তাই শেষ ১০ ওভারে রান এসেছে ৮৯। পাকিস্তানি বোলাররাও পেয়েছে লড়াইয়ের পুঁজি।
২৩ বলে ৩১ রান করে পাকিস্তানের পক্ষে হাইয়েস্ট স্কোরার মোহাম্মদ হারিস। ১৫ বলে ২৫ করেছেন মোহাম্মদ নওয়াজ। তারকা পেসার হলেও ব্যাট হাতে সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতে ভরসা জোগানো শাহিদ শাহ আফ্রিদিও ১৩ বলে ১৯ রান করেছেন, যদিও এক ওভারেই বলা যায় তিনটি জীবন পেয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আগা করেছেন ২৩ বলে ১৯ রান, শেষের দিকে ফাহিম আশরাফ করেছেন ৯ বলে ১৪, আর ওপেনার ফখর জামান করেছেন ২০ বলে ১৩।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে সফলতম তাসকিন আহমেদ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শেখ মেহেদি হাসান ও রিশাদ হোসেন। এর মধ্যে মেহেদিও ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়েছেন। তবে রিশাদ ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ১৮।
মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন বাকি একটি উইকেট। অন্যদের তুলনায় তিনি একটু বেশি খরুচেও ছিলেন, ৪ ওভারে দিয়েছেন ৩৩ রান। উইকেট না পাওয়া তানজিম হাসান সাকিবও ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়েছেন।

টি-টুয়েন্টি বিবেচনায় লক্ষ্যটা বড় নয় খুব একটা। তবে হতে পারত আরও ছোট। ফিল্ডারদের হাত গলে একের পর এক ছুটে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। পাকিস্তানের ব্যাটারদের বাংলাদেশি বোলাররা বেঁধে রেখেছেন ১৩৫ রানে। এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে এখন বাংলাদেশি ব্যাটারদের সংগ্রহ করতে হবে ১৩৬ রান।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তান মুখোমুখি হয়েছে। টুর্নামেন্টের সমীকরণ এখন এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে— এ ম্যাচে যে দল জিতবে সেই দলই এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি হবে।
পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে ২৭ আর ইনিংসের অর্ধেক, তথা ১০ ওভার শেষে পাকিস্তানকে ৪৬ রানে আটকে ফেলে বাংলাদেশের বোলিংয়ের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। পরের ১০ ওভারে যে বোলিং খুব একটা খারাপ হয়েছে, সেটি বলার উপায় নেই। তবে ফিল্ডারদের হাত গলে একের পর এক ক্যাচ ছুটে যাওয়ায় পাকিস্তানের ব্যাটারদের বেঁধে রাখা যায়নি। তাই শেষ ১০ ওভারে রান এসেছে ৮৯। পাকিস্তানি বোলাররাও পেয়েছে লড়াইয়ের পুঁজি।
২৩ বলে ৩১ রান করে পাকিস্তানের পক্ষে হাইয়েস্ট স্কোরার মোহাম্মদ হারিস। ১৫ বলে ২৫ করেছেন মোহাম্মদ নওয়াজ। তারকা পেসার হলেও ব্যাট হাতে সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতে ভরসা জোগানো শাহিদ শাহ আফ্রিদিও ১৩ বলে ১৯ রান করেছেন, যদিও এক ওভারেই বলা যায় তিনটি জীবন পেয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আগা করেছেন ২৩ বলে ১৯ রান, শেষের দিকে ফাহিম আশরাফ করেছেন ৯ বলে ১৪, আর ওপেনার ফখর জামান করেছেন ২০ বলে ১৩।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে সফলতম তাসকিন আহমেদ। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শেখ মেহেদি হাসান ও রিশাদ হোসেন। এর মধ্যে মেহেদিও ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়েছেন। তবে রিশাদ ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ১৮।
মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন বাকি একটি উইকেট। অন্যদের তুলনায় তিনি একটু বেশি খরুচেও ছিলেন, ৪ ওভারে দিয়েছেন ৩৩ রান। উইকেট না পাওয়া তানজিম হাসান সাকিবও ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়েছেন।

মিরপুরে চলমান টেস্টের প্রথম ইনিংসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২১১ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। ১১ রানে পিছিয়ে থাকায় আয়ারল্যান্ড ফলোঅনে পড়লেও টাইগাররা ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৫ দিন আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাসের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৪৭৬ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে আইরিশ অফ স্পিনার অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনের ঘূর্ণিতে অলআউট হওয়ার আগে বড় স্কোরের শক্ত ভিত পায় স্বাগতিকরা।
৬ দিন আগে
বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলা, এই অর্জনের পাশেই এবার যুক্ত হলো আরও এক স্মরণীয় মাইলফলক। টেস্টে বিশ্বের মাত্র ১১ জন ক্রিকেটারের কাতারে জায়গা করে নিলেন তিনি, যারা নিজেদের ১০০তম টেস্টে সেঞ্চুরি করেন।
৬ দিন আগে
র্যাংকিংয়ের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালের মার্চে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭৭তম। তবে পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থানও নামতে থাকে। ২০১৬ সাল শেষ হতে হতে বাংলাদেশ নেমে আসে ১৮৮তম স্থানে। এরপর এক-দুই ধাপ করে ওঠানামা চললেও ১৮০-তে ফিরে আসতে সময় লাগল ৯ বছর।
৬ দিন আগে