top ad image
top ad image
home iconarrow iconছাত্র রাজনীতি

রাব্বানীকে চ্যালেঞ্জ হাসনাত আবদুল্লাহর

হ্যাডম থাকলে দেশে এসে বিচার করেন— রাব্বানীকে চ্যালেঞ্জ হাসনাতের

হ্যাডম থাকলে দেশে এসে বিচার করেন— রাব্বানীকে চ্যালেঞ্জ হাসনাতের

হ্যাডম থাকলে দেশে এসে বিচার করেন— রাব্বানীকে চ্যালেঞ্জ হাসনাতের

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। ফেসবুকে একটি কমেন্টের সূত্র ধরে হাসনাত বলেছেন, রাব্বানীরা যদি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিচার করতে চান, তারা যেন দেশে ফিরে এসে বিচার করেন।ব্বানীকে দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। ফেসবুকে একটি কমেন্টের সূত্র ধরে হাসনাত বলেছেন, রাব্বানীরা যদি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিচার করতে চান, তারা যেন দেশে ফিরে এসে বিচার করেন।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবির অংশ হিসেবে দলটির নেতাকর্মীদের বিচার চেয়ে রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট দেন হাসনাত। ওই পোস্টে মন্তব্যের ঘরে হাসনাতদের বিচার করা জরুরি বলে উল্লেখ করেন রাব্বানী।

মন্তব্যের ঘরে গোলাম রাব্বানী লিখেছেন, ‘মেটিকুলাসলি ডিজাইনড ষড়যন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে দেশকে পাকি বীর্যের উত্তরাধিকারদের হাতে তুলে দিয়ে চরম অরাজকতা, নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দেওয়ার জন্য সবার আগে তোমাদের বিচার করা জরুরি।’

রাব্বানীকে ছেড়ে কথা বলেননি হাসনাত। কমেন্টের জবাবে হাসনাত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে লিখেছেন, ‘দেশে আসেন। দেশে এসে বিচার করেন। হ্যাডম (হেডম) থাকলে আসেন।’

হাসনাত তার মূল পোস্টে লিখেছিলেন, ‘রন্ধ্রে রন্ধ্রে সুশীলতা দিন শেষে আমাদের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সিরিয়ায় যে পরিস্থিতিতে মাত্র তিন দিনেই আসাদ সরকারের ৩৫ জন কর্মকর্তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, ঠিক সেই পরিস্থিতিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হওয়ার পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও ফ্যাসিস্ট হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং ফ্যাসিবাদের মদদদাতা একজন নেতাকর্মীরও বিচার হয়নি। বর্তমান সরকারের এ ধরনের দয়াপরবশ হয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিচার করতে স্বেচ্ছায় বিলম্ব করা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে অপমানের শামিল।’

হাসনাত আরও লেখেন, ‘অথচ ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান সফল না হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও আওয়ামী লীগ বিপ্লবীদের হত্যাযজ্ঞে নেমে পড়ত। নির্বিচারে গুম, খুন ও আরেকটি গণহত্যা করতে তারা তখন বিন্দুমাত্র পিছপা হতো না। গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শত শত মানুষের গলায় পড়ত ফাঁসির দড়ি, ক্রসফায়ারে মারা পড়ত অগণিত ফ্যাসিবাদবিরোধী মানুষ, আয়নাঘরের অন্ধকারে ঠাঁই হতো হাজার হাজার ছাত্র-জনতার। সারা দেশে তখন নেমে আসত নিরপরাধ জনমানুষের শোকের কালো ছায়া।’

r1 ad
r1 ad
top ad image