ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
রাশিয়ার সঙ্গে নতুন করে শান্তি আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিয়েছে ইউক্রেন। গত মাসে আলোচনা থেমে যাওয়ার পর নতুন এই কূটনৈতিক উদ্যোগ নিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি।
আজ রোববার (২০ জুলাই) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
গতকাল শনিবার(১৯ জুলাই) ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এক ভিডিও বার্তায় জানান, দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা পরিষদের নতুন প্রধান রুস্তেম উমেরভ তার সমকক্ষ রাশিয়ান কর্মকর্তাকে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, 'যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে যা যা করা দরকার, সবকিছু করতে হবে। রাশিয়াকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আর লুকিয়ে থাকার সুযোগ নেই।'
জেলেনস্কি এ সময় সরাসরি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহও পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, 'শান্তি নিশ্চিত করতে নেতৃত্ব পর্যায়ের একটি বৈঠক জরুরি, স্থায়ী শান্তির জন্য এটাই প্রয়োজন।'
তবে রাশিয়া এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
সম্প্রতি ইউক্রেনের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তেম উমেরভকে জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা পরিষদের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর তাকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনায় গতি আনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এর আগে তিনি তুরস্কে অনুষ্ঠিত দুটি শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। সেসব আলোচনায় বন্দি ও মৃত সৈন্যদের মরদেহ হস্তান্তরের বিষয়ে কিছু অগ্রগতি হয়। সে সময় রাশিয়া ইউক্রেনের কাছে যে শর্ত দিয়েছিল — চারটি অঞ্চল রাশিয়াকে ছেড়ে দেওয়া এবং পশ্চিমা সামরিক সহায়তা প্রত্যাখ্যান — সেগুলো কিয়েভের কাছে একেবারেই গ্রহণযোগ্য ছিল না।
এর আগে, গত শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, জেলেনস্কির মন্তব্য — শান্তি আলোচনায় গতি আনতে হবে — তাতে মস্কোরও সম্মতি রয়েছে। বিশ্লেষকরা এটিকে রাশিয়ার অবস্থানে একটি কৌশলগত নমনীয়তা বলেই দেখছেন।
বিশেষ করে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার ওপর যে নতুন চাপ সৃষ্টি করেছেন, তা এই অবস্থান বদলে প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন তারা।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প মস্কোকে যুদ্ধবিরতির জন্য ৫০ দিনের সময়সীমা দেন। তা না হলে রাশিয়ার পণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকিও দেন তিনি। পাশাপাশি, যারা রুশ তেল কিনবে তাদের ওপরও 'সেকেন্ডারি স্যাংশন' দেওয়ার কথা জানান ট্রাম্প।
রাশিয়ার সঙ্গে নতুন করে শান্তি আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিয়েছে ইউক্রেন। গত মাসে আলোচনা থেমে যাওয়ার পর নতুন এই কূটনৈতিক উদ্যোগ নিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি।
আজ রোববার (২০ জুলাই) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
গতকাল শনিবার(১৯ জুলাই) ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এক ভিডিও বার্তায় জানান, দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা পরিষদের নতুন প্রধান রুস্তেম উমেরভ তার সমকক্ষ রাশিয়ান কর্মকর্তাকে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, 'যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে যা যা করা দরকার, সবকিছু করতে হবে। রাশিয়াকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আর লুকিয়ে থাকার সুযোগ নেই।'
জেলেনস্কি এ সময় সরাসরি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহও পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, 'শান্তি নিশ্চিত করতে নেতৃত্ব পর্যায়ের একটি বৈঠক জরুরি, স্থায়ী শান্তির জন্য এটাই প্রয়োজন।'
তবে রাশিয়া এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
সম্প্রতি ইউক্রেনের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তেম উমেরভকে জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা পরিষদের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর তাকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনায় গতি আনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এর আগে তিনি তুরস্কে অনুষ্ঠিত দুটি শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। সেসব আলোচনায় বন্দি ও মৃত সৈন্যদের মরদেহ হস্তান্তরের বিষয়ে কিছু অগ্রগতি হয়। সে সময় রাশিয়া ইউক্রেনের কাছে যে শর্ত দিয়েছিল — চারটি অঞ্চল রাশিয়াকে ছেড়ে দেওয়া এবং পশ্চিমা সামরিক সহায়তা প্রত্যাখ্যান — সেগুলো কিয়েভের কাছে একেবারেই গ্রহণযোগ্য ছিল না।
এর আগে, গত শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, জেলেনস্কির মন্তব্য — শান্তি আলোচনায় গতি আনতে হবে — তাতে মস্কোরও সম্মতি রয়েছে। বিশ্লেষকরা এটিকে রাশিয়ার অবস্থানে একটি কৌশলগত নমনীয়তা বলেই দেখছেন।
বিশেষ করে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার ওপর যে নতুন চাপ সৃষ্টি করেছেন, তা এই অবস্থান বদলে প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন তারা।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প মস্কোকে যুদ্ধবিরতির জন্য ৫০ দিনের সময়সীমা দেন। তা না হলে রাশিয়ার পণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকিও দেন তিনি। পাশাপাশি, যারা রুশ তেল কিনবে তাদের ওপরও 'সেকেন্ডারি স্যাংশন' দেওয়ার কথা জানান ট্রাম্প।
‘আমরা অপেক্ষা করব ভারত বাঁধ তৈরি করুক, আর তৈরি করলেই দশটি মিসাইল দিয়ে ধ্বংস করব। ইন্দুস নদী ভারতীয়দের পারিবারিক সম্পত্তি নয়… আমাদের মিসাইলের কোনো অভাব নেই, আলহামদুলিল্লাহ।’
১৩ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে সহিংসতা বন্ধ করে গাজায় চলমান সংকট ও দুর্ভোগ দূর করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো দুই রাষ্ট্রের সমাধান, যা মানবতার জন্য একমাত্র আশার আলো।
১৪ ঘণ্টা আগে