ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল শনিবার (১ মার্চ) এই দুই দেশে হিজরি রমজান মাস শুরু হবে।
এই মাসে মুসলিমরা মাসব্যাপী ফরজ রোজা পালন করে থাকেন। অন্যদিকে বাংলাদেশে সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের এসব দেশের একদিন পরে হিজরি মাস শুরু হয়ে থাকে। সে হিসাবে দেশে রোববার (২ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হতে পারে।
আরব নিউজ ও গালফ নিউজের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো চাঁদ দেখার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়।
কেবল সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত নয়, মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশেও রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় শনিবার থেকে রোজা শুরু হচ্ছে। অন্যদিকে আরও কিছু দেশ জানিয়েছে, তাদের দেশে চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে এসব দেশে রোববার (২ মার্চ) শুরু হবে রমজান মাস।
সৌদি আরবে সুদাইর ও তুমাইর পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন স্থানে নতুন চাঁদ দেখার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। এ ছাড়া সর্বস্তরের নাগরিকদেরও চাঁদ দেখলেই জানাতে বলা হয়েছিল।
একাধিক স্থান থেকে চাঁদ দেখার তথ্য পাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্ট বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় নতুন চাঁদ দেখা যাওয়ায় শনিবার হিজরি বর্ষপঞ্জির নবম মাস রমজান শুরু হবে।
আরব আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটিও শুক্রবার সন্ধ্যায় রমজান মাসের চাঁদ দেখতে পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে। কমিটি জানিয়েছে, এবারই প্রথম চাঁদ দেখার জন্য তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ড্রোন ব্যবহার করেছে, যেন চাঁদ দেখার প্রক্রিয়াটি আরও নিখুঁত করে তোলা যায়।
রমজান মাস বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি মাস। এ মাসে সুস্থ-সমর্থ মুসলিমদের জন্য রোজা রাখা ফরজ। কারণ এই রোজা কালেমা, নামাজ, হজ ও জাকাতের মতোই পাঁচ স্তম্ভের একটি।
ফজরের আজানের ঠিক আগের মুহূর্ত থেকে শুরু করে মাগরিবের আজান পর্যন্ত সময় পানাহার থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি ইন্দ্রিয়ের সংযমের মধ্য দিয়ে রোজা পালন করতে হয়। সন্ধ্যার পর এশার নামাজের পর রয়েছে তারাবির নামাজ। মাসব্যাপী রোজা তথা সিয়াম সাধনার কারণেই এই রমজান মাসের ফজিলত অনেক।
পবিত্র কোরআন শরিফে বলা আছে, রোজার মাসে ইবাদত-বন্দেগিসহ যেকোনো ভালো কাজের সওয়াব ৭০ গুণ বেশি পাওয়া যায়। আর ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকার মাধ্যমে রমজান মাস মানুষকে খোদাভীতি তথা তাকওয়া অর্জনে সহায়তা করে থাকে, যা একজন মুসলিমের পরম আরাধ্য।
রোজা এমন একটি ইবাদত, যার প্রতিদান আল্লাহ তায়ালা নিজ হাতে দেন। এ মাসেই শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর পবিত্র কোরআন শরিফ নাজিল হয়। রমজান মাসেই রয়েছে পবিত্র কদরের রাত, যার মহিমা হাজার রাতের চেয়েও বেশি। রমজানের শেষ ১০ দিনের মধ্যে বেজোড় রাতগুলোতে কদরের রাতের সন্ধান করতে বলা হয়েছে হাদিসে।
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল শনিবার (১ মার্চ) এই দুই দেশে হিজরি রমজান মাস শুরু হবে।
এই মাসে মুসলিমরা মাসব্যাপী ফরজ রোজা পালন করে থাকেন। অন্যদিকে বাংলাদেশে সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের এসব দেশের একদিন পরে হিজরি মাস শুরু হয়ে থাকে। সে হিসাবে দেশে রোববার (২ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হতে পারে।
আরব নিউজ ও গালফ নিউজের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো চাঁদ দেখার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়।
কেবল সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত নয়, মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশেও রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় শনিবার থেকে রোজা শুরু হচ্ছে। অন্যদিকে আরও কিছু দেশ জানিয়েছে, তাদের দেশে চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে এসব দেশে রোববার (২ মার্চ) শুরু হবে রমজান মাস।
সৌদি আরবে সুদাইর ও তুমাইর পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন স্থানে নতুন চাঁদ দেখার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। এ ছাড়া সর্বস্তরের নাগরিকদেরও চাঁদ দেখলেই জানাতে বলা হয়েছিল।
একাধিক স্থান থেকে চাঁদ দেখার তথ্য পাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্ট বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় নতুন চাঁদ দেখা যাওয়ায় শনিবার হিজরি বর্ষপঞ্জির নবম মাস রমজান শুরু হবে।
আরব আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটিও শুক্রবার সন্ধ্যায় রমজান মাসের চাঁদ দেখতে পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে। কমিটি জানিয়েছে, এবারই প্রথম চাঁদ দেখার জন্য তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ড্রোন ব্যবহার করেছে, যেন চাঁদ দেখার প্রক্রিয়াটি আরও নিখুঁত করে তোলা যায়।
রমজান মাস বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি মাস। এ মাসে সুস্থ-সমর্থ মুসলিমদের জন্য রোজা রাখা ফরজ। কারণ এই রোজা কালেমা, নামাজ, হজ ও জাকাতের মতোই পাঁচ স্তম্ভের একটি।
ফজরের আজানের ঠিক আগের মুহূর্ত থেকে শুরু করে মাগরিবের আজান পর্যন্ত সময় পানাহার থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি ইন্দ্রিয়ের সংযমের মধ্য দিয়ে রোজা পালন করতে হয়। সন্ধ্যার পর এশার নামাজের পর রয়েছে তারাবির নামাজ। মাসব্যাপী রোজা তথা সিয়াম সাধনার কারণেই এই রমজান মাসের ফজিলত অনেক।
পবিত্র কোরআন শরিফে বলা আছে, রোজার মাসে ইবাদত-বন্দেগিসহ যেকোনো ভালো কাজের সওয়াব ৭০ গুণ বেশি পাওয়া যায়। আর ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকার মাধ্যমে রমজান মাস মানুষকে খোদাভীতি তথা তাকওয়া অর্জনে সহায়তা করে থাকে, যা একজন মুসলিমের পরম আরাধ্য।
রোজা এমন একটি ইবাদত, যার প্রতিদান আল্লাহ তায়ালা নিজ হাতে দেন। এ মাসেই শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর পবিত্র কোরআন শরিফ নাজিল হয়। রমজান মাসেই রয়েছে পবিত্র কদরের রাত, যার মহিমা হাজার রাতের চেয়েও বেশি। রমজানের শেষ ১০ দিনের মধ্যে বেজোড় রাতগুলোতে কদরের রাতের সন্ধান করতে বলা হয়েছে হাদিসে।