প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রথমবারের মতো সব জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ আয়োজনে সবার অংশগ্রহণে থাকবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক শোভাযাত্রা। এ আয়োজন বাস্তবায়নে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আহ্বান করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আগামী ১৪ এপ্রিল দিনটি বঙ্গাব্দ বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন। পহেলা বৈশাখ দিনটিতে বাঙালিরা নানা আয়োজনে নববর্ষ উদ্যাপন করে থাকে। এ দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে আয়োজন করা হয় শোভাযাত্রা, যা মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে পরিচিত। এ ছাড়া অনেক এলাকাতেই মেলা হয়, থাকে আরও নানা আয়োজন।
একই দিনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোরও বর্ষবরণের নানা আয়োজন থাকে। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধান প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ত্রিপুরারা বৈসুব, বৈসু বা বাইসু; মারমারা সাংগ্রাই; এবং চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যারা বিজু নামে বর্ষবরণের উৎসব পালন করে থাকে। পাহাড়িদের বর্ষবরণের আয়োজনকে এই তিন উৎসবের প্রথম বর্ণ নিয়ে ‘বৈসাবী’ নামেও অভিহিত করা হয়।
এর বাইরেও অন্য জনগোষ্ঠীগুলোও নিজেদের মতো করে বর্ষবরণের উৎসব করে থাকে। কিন্তু এবার জাতীয়ভাবেই সব জাতিগোষ্ঠীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে বর্ষবরণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, সরকার জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আয়োজন করছে। এ বছর বাঙালি জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নববর্ষ শোভাযাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, আগামী রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হবে। ওই সভাতেই নববর্ষের শোভাযাত্রাসহ অন্যান্য আয়োজন নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
প্রথমবারের মতো সব জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ আয়োজনে সবার অংশগ্রহণে থাকবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক শোভাযাত্রা। এ আয়োজন বাস্তবায়নে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আহ্বান করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আগামী ১৪ এপ্রিল দিনটি বঙ্গাব্দ বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন। পহেলা বৈশাখ দিনটিতে বাঙালিরা নানা আয়োজনে নববর্ষ উদ্যাপন করে থাকে। এ দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে আয়োজন করা হয় শোভাযাত্রা, যা মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে পরিচিত। এ ছাড়া অনেক এলাকাতেই মেলা হয়, থাকে আরও নানা আয়োজন।
একই দিনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোরও বর্ষবরণের নানা আয়োজন থাকে। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধান প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ত্রিপুরারা বৈসুব, বৈসু বা বাইসু; মারমারা সাংগ্রাই; এবং চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যারা বিজু নামে বর্ষবরণের উৎসব পালন করে থাকে। পাহাড়িদের বর্ষবরণের আয়োজনকে এই তিন উৎসবের প্রথম বর্ণ নিয়ে ‘বৈসাবী’ নামেও অভিহিত করা হয়।
এর বাইরেও অন্য জনগোষ্ঠীগুলোও নিজেদের মতো করে বর্ষবরণের উৎসব করে থাকে। কিন্তু এবার জাতীয়ভাবেই সব জাতিগোষ্ঠীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে বর্ষবরণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, সরকার জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আয়োজন করছে। এ বছর বাঙালি জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নববর্ষ শোভাযাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, আগামী রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হবে। ওই সভাতেই নববর্ষের শোভাযাত্রাসহ অন্যান্য আয়োজন নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, নেতাকর্মীদের যারাই অসৎ পথে পা দেবে, সে যত শক্তিশালী, জনপ্রিয়, ত্যাগী বা নিবেদিতপ্রাণই হোক না কেন, বিএনপি পরিবারে তার ঠাঁই হবে না। রাজনীতি নয়, দেশ ও জনগণকে দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে নেতাকর্মীদের রাজনীতি করতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘জনগণের মনোভাব বুঝতে জামায়াতের ইতিহাসই ব্যর্থ। ১৯৭১ সালে তারা যদি জনগণের মন বুঝত, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করত না। তারা ১৯৮৬ সালে এরশাদের অধীনে শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্বাচনে যেত না। তারা সব সময় জনগণের মতামত উপেক্ষা করেছে। আসলে তাদের কাছে জনগণই কোনো বিষয় নয়।’
১২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোকে বৈষম্য করার সুযোগ দেওয়া হবে না জানিয়ে নাহিদ বলেন, ‘দেশে মৌলিক সংস্কার করতে হবে। সব জেলা থেকে বৈষম্য দূর করতে হবে। আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই। সেই স্বপ্নই আমরা দেখি। জনগণের বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের নিকট আমানত। নতুন বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোকে বৈষম্য করার সুযোগ দেওয়া হবে ন
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপিকে সংস্কারের বিষয়ে আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা বড় অন্যায় উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘খুব চিন্তাভাবনা করে বড় পরিবর্তন করতে হয়। কোনো বিশেষ দলের সুবিধার জন্য পরিবর্তন চাওয়া ঠিক নয়। জনগণের স্বার্থেই সংস্কার করতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগে