রাজশাহী ব্যুরো
ঢাকার উত্তরা এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের মরদেহ রাজশাহীতে দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৪টায় রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিকেল ৫টায় নগরীর সপুরা কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়।
এর আগে, বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তৌকির ইসলাম সাগরের মরদেহ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে আনা হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ৩টা ২০ মিনিটে ক্যান্টনমেন্টের পাশেই নগরের উপশহরের ৩ নম্বর সেক্টরে একটি অ্যাম্বুলেন্সে ভাড়া বাসায় তাঁর মরদেহ নিয়ে যান সেনা ও বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা। এ সময় শত শত উৎসুক মানুষ বাড়ির সামনে ভিড় করেন। কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা। পরে সেখান থেকে মরদেহ জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে নেওয়া হলে সেখানে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে মরদেহ দাফন করা হবে সপুরা গোরস্তানে।
নিহত পাইলট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা তহুরুল ইসলাম একজন ব্যবসায়ী। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে। তবে ২৫ বছর ধরে তিনি রাজশাহী শহরে বসবাস করেন। তৌকির রাজশাহীর নিউ গভ. ল্যাবরেটরি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে পাবনা ক্যাডেট কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন। তিনি ওই কলেজের ৩৪তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। ২০১৬ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে তিনি যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে।
উল্লেখ্য, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়নের পর ১টা ১৮ মিনিটে বিধ্বস্ত হয় বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি। আছড়ে পড়ে রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরই ঘটে বিস্ফোরণ, মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে স্কুলের কয়েকটা কক্ষে। হতাহত হয় শিক্ষার্থী-শিক্ষকসহ ওই ভবনের অনেকে। নিহত হন বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামও।
ঢাকার উত্তরা এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের মরদেহ রাজশাহীতে দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৪টায় রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিকেল ৫টায় নগরীর সপুরা কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হয়।
এর আগে, বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তৌকির ইসলাম সাগরের মরদেহ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে আনা হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ৩টা ২০ মিনিটে ক্যান্টনমেন্টের পাশেই নগরের উপশহরের ৩ নম্বর সেক্টরে একটি অ্যাম্বুলেন্সে ভাড়া বাসায় তাঁর মরদেহ নিয়ে যান সেনা ও বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা। এ সময় শত শত উৎসুক মানুষ বাড়ির সামনে ভিড় করেন। কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা। পরে সেখান থেকে মরদেহ জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে নেওয়া হলে সেখানে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে মরদেহ দাফন করা হবে সপুরা গোরস্তানে।
নিহত পাইলট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা তহুরুল ইসলাম একজন ব্যবসায়ী। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে। তবে ২৫ বছর ধরে তিনি রাজশাহী শহরে বসবাস করেন। তৌকির রাজশাহীর নিউ গভ. ল্যাবরেটরি স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করে পাবনা ক্যাডেট কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন। তিনি ওই কলেজের ৩৪তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। ২০১৬ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে তিনি যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে।
উল্লেখ্য, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়নের পর ১টা ১৮ মিনিটে বিধ্বস্ত হয় বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি। আছড়ে পড়ে রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরই ঘটে বিস্ফোরণ, মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে স্কুলের কয়েকটা কক্ষে। হতাহত হয় শিক্ষার্থী-শিক্ষকসহ ওই ভবনের অনেকে। নিহত হন বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামও।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী জানান, বিকেলে র্যাব সদস্যরা দুটি গাড়ি নিয়ে গিয়ে মোশারফের দোকানে ঢুকে তাকে অস্ত্রসহ আটকের কথা জানান। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, র্যাব গাড়িতে করে অস্ত্র এনে মোশারফ হোসেনকে ফাঁসিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঅবরোধ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ‘সীমানা বদল নয়, জনগণের অধিকার চাই’, ‘জনগণের কণ্ঠস্বর, দমিয়ে রাখা যাবে না’, ‘নির্বাচন কমিশনের অবৈধ গেজেট, মানি না মানব না’ ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছিলেন অবরোধকারীরা।
১৫ ঘণ্টা আগেগোপাল ঘাটিয়া এলাকায় দ্বিতীয় অভিযানে সশস্ত্র অবস্থায় একজনকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, পাঁচ রাউন্ড গুলি, ১৯৯ রাউন্ড ২২ ক্যালিবারের গুলি, দুটি পাসপোর্ট, ১৩টি মোবাইল ফোন, রাইফেলের বাটসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে