প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বুধবারের বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভূমি সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদের নেতৃত্বে একটি সরকারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানান আন্দোলনকারীদের একজন নেতা নূরুল ইসলাম।
তিনি জানান, আলোচনা অব্যাহত থাকায় তারা কর্মসূচি স্থগিত করেছেন ও কাল কোনো কর্মসূচি তারা পালন করবেন না।
বৈঠক শেষে ভূমি সচিব সাংবাদিকদের বলেন, তারা আন্দোলনকারীদের কথা শুনেছেন এবং তাদের দাবি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে ঘোষণা আসবে।
এর আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব কয়েকজন সচিবের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর রবিবার তা গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়কে অপরাধের আওতাভুক্ত করা হয়। সেগুলো হলো— সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা অন্য যেকোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যেকোনো কর্মচারীকে তার কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তার কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন এবং যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।
এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছে, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ বা চাকরি থেকে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত দণ্ড প্রদান করা যাবে।
এতে বলা হয়, সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের সাত দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। আর অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা হলে তাকে কেন দণ্ড আরোপ করা হবে না, সে বিষয়ে আরও সাত কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। তার ভিত্তিতে দণ্ড আরোপ করা যাবে। এভাবে দণ্ড আরোপ করা হলে দোষী কর্মচারী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে সেই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। তবে রাষ্ট্রপতির দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। যদিও আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারী রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করতে পারবেন।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বুধবারের বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভূমি সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদের নেতৃত্বে একটি সরকারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানান আন্দোলনকারীদের একজন নেতা নূরুল ইসলাম।
তিনি জানান, আলোচনা অব্যাহত থাকায় তারা কর্মসূচি স্থগিত করেছেন ও কাল কোনো কর্মসূচি তারা পালন করবেন না।
বৈঠক শেষে ভূমি সচিব সাংবাদিকদের বলেন, তারা আন্দোলনকারীদের কথা শুনেছেন এবং তাদের দাবি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে ঘোষণা আসবে।
এর আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব কয়েকজন সচিবের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর রবিবার তা গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।
অধ্যাদেশ অনুযায়ী, সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়কে অপরাধের আওতাভুক্ত করা হয়। সেগুলো হলো— সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা অন্য যেকোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যেকোনো কর্মচারীকে তার কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তার কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন এবং যেকোনো সরকারি কর্মচারীকে তার কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।
এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছে, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ বা চাকরি থেকে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত দণ্ড প্রদান করা যাবে।
এতে বলা হয়, সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের সাত দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। আর অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা হলে তাকে কেন দণ্ড আরোপ করা হবে না, সে বিষয়ে আরও সাত কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হবে। তার ভিত্তিতে দণ্ড আরোপ করা যাবে। এভাবে দণ্ড আরোপ করা হলে দোষী কর্মচারী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে সেই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। তবে রাষ্ট্রপতির দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। যদিও আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারী রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করতে পারবেন।
গাজা অভিমুখী কনশানস নৌযান থেকে ইসরাইলি বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। তার আটকের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বার্তা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সম্মতি নিতে গণভোট করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। গত রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে নিজেদের মতামত স্পষ্ট করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি উপদেষ্টা তার পোস্টে জানান, জাপানের বিপক্ষে ৩০-২৭ ব্যবধানে বাংলাদেশ ইউনেসকোর ৪৩তম সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও জাপান ছাড়াও সভাপতি পদে আরো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল কোরিয়া ও ভারত। কিন্তু শেষ পর্যায়ে এসে কোরিয়া ও ভারত তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে