প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সমুদ্রপথে ফিলিস্তিনের গাজার দিকে রওয়ানা দিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলম মুক্তি পেয়েছেন। এরই মধ্যে তুরস্কে পৌঁছে গেছেন তিনি।
টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে ৬৯২১ ফ্লাইটে করে শুক্রবার (১০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে (বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৫টা) ইস্তাম্বুলে পৌঁছান শহিদুল আলম। সেখানে বাংলাদেশ কনসুল জেনারেল মিজানুর রহমান তাকে গ্রহণ করেন।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে তুর্কি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের বরাতে প্রেস উইং জানায়, ইসরায়েল থেকে শুক্রবার বিকেলে একটি ফ্লাইটে তুরস্কে পাঠানো হয় শহিদুল আলমকে। তার মুক্তি ও ইসরায়েল থেকে তার প্রত্যাবাসনে সহযোগিতার জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস।
ইসরায়েলের আরোপ করা সমুদ্রপথে অবরোধ ভেঙে গাজায় ত্রাণ পৌঁছে দিতে গত মাসে রওয়ানা হয়েছিল বৈশ্বিক অধিকার কর্মীদের উদ্যোগ গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা। ৪০টিরও বেশি নৌ যানের বহরটির সব জাহাজকেই আটকে দেয় ইসরায়েল।
ওই ফ্লোটিলারই অংশ হিসেবে পরে ৯টি নৌ যান রওয়ানা হয় গাজার পথে৷ থাউজ্যান্ড ম্যাডলিনস টু গাজা শিরোনামের এই নৌ বহরের কনশেন্স জাহাজে ছিলেন শহিদুল আলম।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর খবর বলছে, গত বুধবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি সেনারা এ নৌ বহরে আক্রমণ চালিয়ে সব অধিকার কর্মী ও নাবিকদের আটক করে। এরপর তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়, যা নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এবং ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র।
শহিদুল আলমের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকেও তার আটকের ভিডিও বার্তা প্রকাশ করা হয়। তিনিসহ অন্য অধিকার কর্মীরা আটক হওয়ার ভিডিও বার্তা প্রি-রেকর্ড করে রেখেছিলেন, যেগুলো তাদের আটকের পর প্রচার করা হয়
এ খবর প্রচারে এলে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে শহিদুল আলমকে মুক্ত করার প্রচেষ্টা শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, ইসরায়েলের কারাগারে আটক সাংবাদিক শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা চলছে। আঙ্কারায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আমানুল হক জানান, শহিদুল আলমকে বিমানে করে তুরস্কের আঙ্কারা বা ইস্তাম্বুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে দেশটি।
প্রেস উইং আরও জানায়, শহিদুল আলম ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের হাতে আটক হওয়ার পর জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোকে ওইসব দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুক্ত করার দ্রুত উদ্যোগ নিতে বলা হয়।
সমুদ্রপথে ফিলিস্তিনের গাজার দিকে রওয়ানা দিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলম মুক্তি পেয়েছেন। এরই মধ্যে তুরস্কে পৌঁছে গেছেন তিনি।
টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে ৬৯২১ ফ্লাইটে করে শুক্রবার (১০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে (বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৫টা) ইস্তাম্বুলে পৌঁছান শহিদুল আলম। সেখানে বাংলাদেশ কনসুল জেনারেল মিজানুর রহমান তাকে গ্রহণ করেন।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে তুর্কি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের বরাতে প্রেস উইং জানায়, ইসরায়েল থেকে শুক্রবার বিকেলে একটি ফ্লাইটে তুরস্কে পাঠানো হয় শহিদুল আলমকে। তার মুক্তি ও ইসরায়েল থেকে তার প্রত্যাবাসনে সহযোগিতার জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস।
ইসরায়েলের আরোপ করা সমুদ্রপথে অবরোধ ভেঙে গাজায় ত্রাণ পৌঁছে দিতে গত মাসে রওয়ানা হয়েছিল বৈশ্বিক অধিকার কর্মীদের উদ্যোগ গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা। ৪০টিরও বেশি নৌ যানের বহরটির সব জাহাজকেই আটকে দেয় ইসরায়েল।
ওই ফ্লোটিলারই অংশ হিসেবে পরে ৯টি নৌ যান রওয়ানা হয় গাজার পথে৷ থাউজ্যান্ড ম্যাডলিনস টু গাজা শিরোনামের এই নৌ বহরের কনশেন্স জাহাজে ছিলেন শহিদুল আলম।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর খবর বলছে, গত বুধবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি সেনারা এ নৌ বহরে আক্রমণ চালিয়ে সব অধিকার কর্মী ও নাবিকদের আটক করে। এরপর তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়, যা নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এবং ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র।
শহিদুল আলমের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকেও তার আটকের ভিডিও বার্তা প্রকাশ করা হয়। তিনিসহ অন্য অধিকার কর্মীরা আটক হওয়ার ভিডিও বার্তা প্রি-রেকর্ড করে রেখেছিলেন, যেগুলো তাদের আটকের পর প্রচার করা হয়
এ খবর প্রচারে এলে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে শহিদুল আলমকে মুক্ত করার প্রচেষ্টা শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, ইসরায়েলের কারাগারে আটক সাংবাদিক শহিদুল আলমকে তুরস্কের সহায়তায় মুক্ত করার চেষ্টা চলছে। আঙ্কারায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আমানুল হক জানান, শহিদুল আলমকে বিমানে করে তুরস্কের আঙ্কারা বা ইস্তাম্বুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে দেশটি।
প্রেস উইং আরও জানায়, শহিদুল আলম ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের হাতে আটক হওয়ার পর জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোকে ওইসব দেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুক্ত করার দ্রুত উদ্যোগ নিতে বলা হয়।
তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আমানুর রহমান জানান, শহিদুল আলমের ঢাকা ফেরার ফ্লাইট শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে ইস্তানবুল থেকে ছাড়ার কথা রয়েছে। পরদিন শনিবার সকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে তিনি দেশে পৌঁছাবেন।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী দিনে অনেক মানুষের ঠিকানা হারানোর শঙ্কা রয়েছে। সেখানে ডাক বিভাগ ঠিকানা হালনাগাদের মাধ্যমে অবদান রাখতে পারে। আর ঠিকানা ব্যবস্থাপনা ডিজিটাল হওয়া জরুরি।’
৭ ঘণ্টা আগে