লেখক
প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের উদারতা
মনি করে ডেডলাইন পার হয়ে গেল। বাধ্য হয়ে জামাকাপড় গুছিয়ে বিভূতিভূষণ গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার জোগাড়যন্ত্র করছেন।
জমির করাতির বউ ও একটি কালজয়ী গল্পের জন্মকথা
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
জসীমউদদীনের সমব্যথী
ছোট্ট ছেলেটা কবিতা লেখে। কার্তিকদা সেই কবিতা পড়ে সবাইকে শোনায়, রাতে ঘুমানোর আগে। ছেলেটার পত্রিকা যদি খুব কম বিক্রি হয়, কার্তিকদাও সেগুলোর ব্যবস্থা হয়তো করতে পারেন না, সেদিন কার্তিদাই ছেলেটার খাওয়াদাওয়ার ভার নেন।
বরিশালে বিভূতিভূষণ
বিভূতিভূষণের সাহিত্যপ্রতিভা তখনো প্রকাশিত হয়নি। কিন্তু ভেতরে তো জাত সাহিত্যিকের বাস, এমন একজন সমঝদার মানুষ পেয়ে মফস্বলের একজন মানুষ বর্তে যাবেন, সেটা খুবই স্বাভাবিক।
হকার জসীমউদদীন
তাঁর স্বামী ছোট চাকুরে, মানে কুড়ি টাকা বেতন মোটে।
রবীন্দ্রনাথের দাদন ব্যবসা
অন দ্য এজেস অব টাইম র্ইয়ে কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ আরো বলেছেন, আসলে এই ঋণদানের বিষয়টাকে রবীন্দ্রনাথ কখনোই ব্যাবসায়িক দৃষ্টিতে দেখেননি; বরং তাঁর কবিসত্তাই ব্যাকুল হয়ে উঠত এতে।